নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফের আইডিয়াল ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। তবে সংঘর্ষ আরও তীব্র হওয়ার আগেই দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের স্ব-স্ব ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে নেয়।
আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ল্যাবএইড হাসপাতালে সামনে ঢাকা কলেজের ‘শঙ্খনীল বাস’ নামে একটি বাস ভাঙচুর করে আইডিয়ালের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা বাসটি লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় বাসে থাকা শিক্ষার্থীরা বাসের মেঝেতে শুয়ে পড়েন। ইটের আঘাতে ৭-৮ জন শিক্ষার্থী আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এই খবর ঢাকা কলেজে ছড়িয়ে পরলে, এর প্রতিবাদে ঢাকা কলেজের প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী আইডিয়াল কলেজ অভিমুখে এগিয়ে যায়। এ সময় গ্রিনরোডে আইডিয়াল ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইট পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি শান্ত করতে এ সময় পুলিশ ও সেনাবাহিনী গ্রিনরোড ও সাইন্সল্যাব রাস্তার সংযোগস্থলে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। এতে গ্রিনরোডে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংঘর্ষ তীব্র হওয়ার আগেই দুই কলেজের শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। মিরপুর সড়কে থাকা আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে নিয়ে যেতে বাধ্য করে পুলিশ ও আইডিয়াল কলেজের শিক্ষকেরা। ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদেরও তাদের ক্যাম্পাসের দিকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় সাইন্সল্যাব ও আইডিয়াল কলেজের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়।
এর আগে, গত ১০ সেপ্টেম্বর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আইডিয়াল কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় কলেজের ১৫ জন শিক্ষার্থী হয়। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে ঢাকা কলেজ ও আইডিয়াল কলেজের ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বরের ক্লাস বন্ধ করা হয়েছিল।
পুলিশের নিউমার্কেট অঞ্চলের সহকারী কমিশনার তারিক লতিফ বলেন, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে।
ফের আইডিয়াল ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। তবে সংঘর্ষ আরও তীব্র হওয়ার আগেই দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের স্ব-স্ব ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে নেয়।
আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ল্যাবএইড হাসপাতালে সামনে ঢাকা কলেজের ‘শঙ্খনীল বাস’ নামে একটি বাস ভাঙচুর করে আইডিয়ালের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা বাসটি লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এ সময় বাসে থাকা শিক্ষার্থীরা বাসের মেঝেতে শুয়ে পড়েন। ইটের আঘাতে ৭-৮ জন শিক্ষার্থী আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এই খবর ঢাকা কলেজে ছড়িয়ে পরলে, এর প্রতিবাদে ঢাকা কলেজের প্রায় ২০০ শিক্ষার্থী আইডিয়াল কলেজ অভিমুখে এগিয়ে যায়। এ সময় গ্রিনরোডে আইডিয়াল ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইট পাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি শান্ত করতে এ সময় পুলিশ ও সেনাবাহিনী গ্রিনরোড ও সাইন্সল্যাব রাস্তার সংযোগস্থলে ব্যারিকেড দিয়ে রাখে। এতে গ্রিনরোডে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সংঘর্ষ তীব্র হওয়ার আগেই দুই কলেজের শিক্ষকেরা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। মিরপুর সড়কে থাকা আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের সরিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে নিয়ে যেতে বাধ্য করে পুলিশ ও আইডিয়াল কলেজের শিক্ষকেরা। ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদেরও তাদের ক্যাম্পাসের দিকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ সময় সাইন্সল্যাব ও আইডিয়াল কলেজের সামনে বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়।
এর আগে, গত ১০ সেপ্টেম্বর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে আইডিয়াল কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা সংঘর্ষে জড়ায়। এতে উভয় কলেজের ১৫ জন শিক্ষার্থী হয়। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে ঢাকা কলেজ ও আইডিয়াল কলেজের ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বরের ক্লাস বন্ধ করা হয়েছিল।
পুলিশের নিউমার্কেট অঞ্চলের সহকারী কমিশনার তারিক লতিফ বলেন, দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের পর শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৪ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে