নুরুল আমিন হাসান, উত্তরা (ঢাকা)
আজকের পত্রিকায় ‘সিঙ্গাপুরের নিচেই আবদুল্লাহপুর’ শীর্ষক সংবাদ প্রকাশের পর রাজধানীর উত্তরার আবদুল্লাহপুরের মহাসড়কের মেরামতের কাজ শুরু করেছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার রাস্তাটি পরিদর্শন করেছেন।
আজ রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ও আবদুল্লাহপুর-আশুলিয়া মহাসড়কের আবদুল্লাহপুর এলাকার রাস্তাটি পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার। এ সময় সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. রাসেলসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত বুধবার (২৭ আগস্ট) সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘সিঙ্গাপুরের নিচেই আবদুল্লাহপুর’ শিরোনামে রাস্তার বেহাল দশা ও দুর্ভোগ নিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদে রাস্তাটির খানাখন্দ, পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা ও চারটি রাস্তার চরম বেহাল দশার চিত্র তুলে ধরা হয়। সংবাদটি প্রকাশের পরপরই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের টনক নড়েছে।
সংবাদটি প্রকাশের দুই দিন পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আবদুল্লাহপুরের রাস্তার সংস্কারকাজ শুরু করে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।
এদিকে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার আবদুল্লাহপুরের রাস্তাটির ভাঙাচোরা অংশগুলো সরেজমিনে ঘুরে ঘুরে দেখেন। সে সঙ্গে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের দ্রুত মেরামতকাজ শেষ করার জন্য বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের আবদুল্লাহপুর এলাকার বাম পাশের লেনে ইট বিছিয়ে ভাঙাচোরা অংশ সমান করে দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে রোড রোলার দিয়ে রাস্তাটি সমান করার কাজ চলমান রয়েছে।
রাস্তার মেরামতের বিষয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কার্য সহকারী হামিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটি বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের। কিন্তু আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর মেরামতকাজ শুরু করেছে।
হামিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘রাস্তাটি আমরা বর্তমানে চলার উপযোগী করব। পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশের স্থায়ীভাবে পূর্ণাঙ্গ কাজ করা হবে।’
উন্নয়নের সমস্যা প্রসঙ্গে হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘আবদুল্লাহপুরের রাস্তাটি এখনো বিআরটি প্রজেক্টের আওতাধীন। বিআরটি যদি রাস্তাটি আমাদের হ্যান্ডওভার করে দেয়, তাহলে আমরা রাস্তার মেরামতকাজটি দ্রুতগতিতে করতে পারতাম।’ তিনি আরও বলেন, ‘অল্প টাকার কাজ হলে আমরা সহজেই করে দিতে পারতাম। কিন্তু এটি কোটি টাকার বিষয়। তাই বিআরটির রাস্তায় এত টাকা খরচ করতেও আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
রাস্তা মেরামতের বিষয়ে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের আবদুল্লাহপুর পুলিশ বক্সের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (শহর ও যানবাহন) মো. ইউনুস মিয়া আখন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছয় মাসের বেশি সময় ধরে রাস্তাটির বেহাল দশা থাকলেও কর্তৃপক্ষের নজরে আসেনি। কিন্তু আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের টনক নড়েছে। সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর মেরামতকাজ শুরু করেছে। আমাদের ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. সরওয়ার স্যার নিজেও এসে সরেজমিনে রাস্তাটি পরিদর্শন করেছেন।’
ইউনুস আরও মিয়া বলেন, ‘আজকের পত্রিকাকে জনদুর্ভোগ নিয়ে এমন সংবাদ প্রকাশ করায় ধন্যবাদ জানাই। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতেও সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ, সুবিধা, অসুবিধাসহ সমাজের নানান অসংগতি আজকের পত্রিকা সংবাদের মাধ্যমে জনগণের কাছে তুলে ধরবে বলে আশাবাদী।’
আজকের পত্রিকায় ‘সিঙ্গাপুরের নিচেই আবদুল্লাহপুর’ শীর্ষক সংবাদ প্রকাশের পর রাজধানীর উত্তরার আবদুল্লাহপুরের মহাসড়কের মেরামতের কাজ শুরু করেছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার রাস্তাটি পরিদর্শন করেছেন।
আজ রোববার (৩১ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ও আবদুল্লাহপুর-আশুলিয়া মহাসড়কের আবদুল্লাহপুর এলাকার রাস্তাটি পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার। এ সময় সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. রাসেলসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত বুধবার (২৭ আগস্ট) সারা দেশের স্থানীয় দৈনিক আজকের পত্রিকায় ‘সিঙ্গাপুরের নিচেই আবদুল্লাহপুর’ শিরোনামে রাস্তার বেহাল দশা ও দুর্ভোগ নিয়ে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদে রাস্তাটির খানাখন্দ, পানি নিষ্কাশনব্যবস্থা ও চারটি রাস্তার চরম বেহাল দশার চিত্র তুলে ধরা হয়। সংবাদটি প্রকাশের পরপরই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের টনক নড়েছে।
সংবাদটি প্রকাশের দুই দিন পর ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আবদুল্লাহপুরের রাস্তার সংস্কারকাজ শুরু করে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর।
এদিকে ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার আবদুল্লাহপুরের রাস্তাটির ভাঙাচোরা অংশগুলো সরেজমিনে ঘুরে ঘুরে দেখেন। সে সঙ্গে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের দ্রুত মেরামতকাজ শেষ করার জন্য বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের আবদুল্লাহপুর এলাকার বাম পাশের লেনে ইট বিছিয়ে ভাঙাচোরা অংশ সমান করে দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে রোড রোলার দিয়ে রাস্তাটি সমান করার কাজ চলমান রয়েছে।
রাস্তার মেরামতের বিষয়ে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের কার্য সহকারী হামিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, সড়কটি বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পের। কিন্তু আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর মেরামতকাজ শুরু করেছে।
হামিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘রাস্তাটি আমরা বর্তমানে চলার উপযোগী করব। পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশের স্থায়ীভাবে পূর্ণাঙ্গ কাজ করা হবে।’
উন্নয়নের সমস্যা প্রসঙ্গে হামিদুল ইসলাম বলেন, ‘আবদুল্লাহপুরের রাস্তাটি এখনো বিআরটি প্রজেক্টের আওতাধীন। বিআরটি যদি রাস্তাটি আমাদের হ্যান্ডওভার করে দেয়, তাহলে আমরা রাস্তার মেরামতকাজটি দ্রুতগতিতে করতে পারতাম।’ তিনি আরও বলেন, ‘অল্প টাকার কাজ হলে আমরা সহজেই করে দিতে পারতাম। কিন্তু এটি কোটি টাকার বিষয়। তাই বিআরটির রাস্তায় এত টাকা খরচ করতেও আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে।’
রাস্তা মেরামতের বিষয়ে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের আবদুল্লাহপুর পুলিশ বক্সের ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (শহর ও যানবাহন) মো. ইউনুস মিয়া আখন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছয় মাসের বেশি সময় ধরে রাস্তাটির বেহাল দশা থাকলেও কর্তৃপক্ষের নজরে আসেনি। কিন্তু আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের টনক নড়েছে। সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর মেরামতকাজ শুরু করেছে। আমাদের ট্রাফিক পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মো. সরওয়ার স্যার নিজেও এসে সরেজমিনে রাস্তাটি পরিদর্শন করেছেন।’
ইউনুস আরও মিয়া বলেন, ‘আজকের পত্রিকাকে জনদুর্ভোগ নিয়ে এমন সংবাদ প্রকাশ করায় ধন্যবাদ জানাই। সেই সঙ্গে ভবিষ্যতেও সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ, সুবিধা, অসুবিধাসহ সমাজের নানান অসংগতি আজকের পত্রিকা সংবাদের মাধ্যমে জনগণের কাছে তুলে ধরবে বলে আশাবাদী।’
এক সপ্তাহ আগে দুর্নীতির দায়ে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান। কিন্তু নানা জটিলতার কারণে দায়িত্ব পাননি কেউ। ফলে নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বগুড়ার শেরপুরের শাহবন্দেগী ইউনিয়নের ২৭টি গ্রামের বাসিন্দা।
৮ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে দায়িত্ব পালনকালে বনপ্রহরীদের ওপর হামলার ঘটনায় মামলা হয়েছে। বন বিভাগের বহেড়াতৈল বিট কর্মকর্তা রুমিউজ্জামান বাদী হয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য আলাউদ্দিন, ওয়ার্ড বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শের আলীসহ সাতজনকে আসামি করে রোববার সখীপুর থানায় মামলা করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদে মাছ ধরার সময় বজ্রপাতে মো. আনোয়ার হোসেন (৫০) নামের এক জেলের মৃত্যু হয়েছে। আজ সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টার দিকে টেকনাফ পৌরসভার স্লুইস গেটসংলগ্ন নাফ নদে ভাসমান অবস্থায় স্থানীয়রা লাশটি দেখতে পেয়ে পরিবারকে খবর দেন। পরিবারের লোকজন এসে লাশটি উদ্ধার করেন।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর পুরান ঢাকার নাজিরাবাজার এলাকায় রাস্তায় বৃষ্টির পানিতে বিদ্যুতায়িত হয়ে আমিন (৩০) নামে বাইসাইকেল আরোহী এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তিনি বেকারি দোকানের কর্মচারী ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগে