নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি ও কোভিড সনদ জালিয়াতিসহ ৯৬টি মামলার আসামি রিজেন্ট হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
সাহেদের বিরুদ্ধে মোট ৯৬টি মামলার মধ্যে ৯০টি বিচারাধীন। ৫টি মামলায় সাজা পেয়েছেন। সবগুলো মামলায় জামিন পাওয়ায় তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
অস্ত্র আইনের একটি মামলায় ২০২০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর সাহেদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেন একটি আদালত। চলতি বছর ১১ জানুয়ারি অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থেকে খালাস পান তিনি। বিচারিক আদালতের দেওয়া এই সাজার রায়ের বিরুদ্ধে তাঁর করা আপিল মঞ্জুর করে বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে আরও মামলা থাকায় তিনি জেল থেকে বের হতে পারেননি।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, সর্বশেষ বিশেষ ট্রাইব্যুনাল মামলা নং-৫১৩ / ২০, উত্তরা পশ্চিম থানার মামলা নং-১৪ (৭) ২০, অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) / ১৯ (এফ) ধারায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মামলার জামিনের আদেশ বুধবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আসে।
জামিন আদেশ যাচাই–বাছাই শেষে সব গোয়েন্দা সংস্থার অনাপত্তি পাওয়ার পর সাহেদকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়।
২০২০ সালের ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এরপর তাঁকে নিয়ে উত্তরায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র উদ্ধার করে সংস্থাটি। পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় র্যাব অস্ত্র আইনে একটি মামলা করা হয়।
এর আগে রিজেন্ট হাসপাতালের উত্তরা ও মিরপুর শাখায় অভিযান চালায় র্যাব। অভিযানে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট, করোনা চিকিৎসার নামে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়সহ নানা অনিয়ম ধরা পড়ার কথা জানানো হয়। পরদিন ৭ জুলাই রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় ১৭ জনকে আসামি করে মামলা হয়।
ওই বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর অস্ত্র মামলায় সাহেদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ আদালত।
মোহাম্মদ সাহেদ সাতক্ষীরা জেলার কামালনগর গ্রামের সিরাজুল করিমের ছেলে। ২০২০ সালের ১৩ আগস্ট আদালতের আদেশে তাঁকে কারাগারে নেওয়া হয়।
দুর্নীতি ও কোভিড সনদ জালিয়াতিসহ ৯৬টি মামলার আসামি রিজেন্ট হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদ জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) রাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
সাহেদের বিরুদ্ধে মোট ৯৬টি মামলার মধ্যে ৯০টি বিচারাধীন। ৫টি মামলায় সাজা পেয়েছেন। সবগুলো মামলায় জামিন পাওয়ায় তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
অস্ত্র আইনের একটি মামলায় ২০২০ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর সাহেদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় দেন একটি আদালত। চলতি বছর ১১ জানুয়ারি অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থেকে খালাস পান তিনি। বিচারিক আদালতের দেওয়া এই সাজার রায়ের বিরুদ্ধে তাঁর করা আপিল মঞ্জুর করে বিচারপতি আশীষ রঞ্জন দাস ও বিচারপতি মো. রিয়াজ উদ্দিন খানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। তবে তাঁর বিরুদ্ধে আরও মামলা থাকায় তিনি জেল থেকে বের হতে পারেননি।
কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, সর্বশেষ বিশেষ ট্রাইব্যুনাল মামলা নং-৫১৩ / ২০, উত্তরা পশ্চিম থানার মামলা নং-১৪ (৭) ২০, অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) / ১৯ (এফ) ধারায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত মামলার জামিনের আদেশ বুধবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আসে।
জামিন আদেশ যাচাই–বাছাই শেষে সব গোয়েন্দা সংস্থার অনাপত্তি পাওয়ার পর সাহেদকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়।
২০২০ সালের ১৫ জুলাই সাতক্ষীরার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সাহেদকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এরপর তাঁকে নিয়ে উত্তরায় অভিযান চালিয়ে অস্ত্র উদ্ধার করে সংস্থাটি। পরে উত্তরা পশ্চিম থানায় র্যাব অস্ত্র আইনে একটি মামলা করা হয়।
এর আগে রিজেন্ট হাসপাতালের উত্তরা ও মিরপুর শাখায় অভিযান চালায় র্যাব। অভিযানে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার ভুয়া রিপোর্ট, করোনা চিকিৎসার নামে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়সহ নানা অনিয়ম ধরা পড়ার কথা জানানো হয়। পরদিন ৭ জুলাই রাতে উত্তরা পশ্চিম থানায় ১৭ জনকে আসামি করে মামলা হয়।
ওই বছরের ২৮ সেপ্টেম্বর অস্ত্র মামলায় সাহেদকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ আদালত।
মোহাম্মদ সাহেদ সাতক্ষীরা জেলার কামালনগর গ্রামের সিরাজুল করিমের ছেলে। ২০২০ সালের ১৩ আগস্ট আদালতের আদেশে তাঁকে কারাগারে নেওয়া হয়।
তামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
৮ মিনিট আগেবগুড়া ডিবি পুলিশের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ইকবাল বাহার এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ’মতিন সরকারের বিরুদ্ধে ডজনখানেক হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র, মাদক আইনেও একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন করে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ায় তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। জেলা ডিবির একটি টিম গোপন সংবাদে
২২ মিনিট আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, বোরহানউদ্দিন উপজেলা শাখার সিদ্ধান্ত মোতাবেক, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে দেউলা ইউনিয়ন শাখা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি মো: রাকিব ব্যাপারি ও একই উপজেলার টবগী ইউনিয়ন শাখা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: তুহিন ফরাজীকে প্রাথমিক সদস্য পদসহ সাংগঠন
২৪ মিনিট আগেশনিবার (২১ জুন) রাত পৌনে ১০টার দিকে জহুরপুর বেলপাড়া সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ওই বিজিবি সদস্যকে হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু।
৪০ মিনিট আগে