নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ভিন্ন ভিন্ন পরিসংখ্যান দেওয়ায় এ বছর থেকে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করবে না নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ‘সড়ক দুর্ঘটনায় বিভ্রান্তিকর পরিসংখ্যান’-শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকারের অসহযোগিতা রয়েছে। তাদের আগে থেকে তথ্য দিতে হবে। কারও মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। সরকারি সংস্থাগুলোই দুই রকম তথ্য দিচ্ছে। আমরা বারবার বলার পর দেখলাম গত বছর থেকে বিআরটিএ শুরু করেছে। কিন্তু পুলিশের পরিসংখ্যানের সঙ্গে সেটির মিল নেই।’
লিখিত বক্তব্যে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ২০১২ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান জাতির সামনে তুলে ধরেছে তাঁর সংগঠন। কিন্তু যখন তাঁদের দেখাদেখি অনেকে সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান উপস্থাপন করছে এবং নানা বিতর্ক তৈরি হচ্ছে—তখন এ বছর এসে তিনি ২০২৩ সালের পরিসংখ্যান আর তুলে না ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত সরকারের কাছে একটি দাবি জানিয়ে এসেছি, এটি কোনো বেসরকারি সংগঠন বা কোনো ব্যক্তির পক্ষে প্রকৃত চিত্র তুলে আনা সম্ভব নয়। এর জন্য সরকারের একটি সার্বক্ষণিক মনিটরিং সেল এবং লোকবলের প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া প্রযুক্তিগত ডেভেলপমেন্টেরও দরকার রয়েছে, যা কোনো ব্যক্তি উদ্যোগে করা সম্ভব নয়।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশের রিপোর্ট আমরা গ্রহণযোগ্য বলে মনে করতাম না কারণ এই রিপোর্ট তৈরি করা হয় শুধু মামলার ওপর ভিত্তি করে অর্থাৎ যে দুর্ঘটনার মামলা করা হতো শুধু সেই দুর্ঘটনার তথ্যই ওই রিপোর্টে থাকত। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যেত নানা কারণে অনেক দুর্ঘটনার মামলা হতো না। যেমন আমার স্ত্রী দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। অনেক সময় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে অনেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ৩০ দিনের ভেতরে মারা গেলে সেই তথ্য সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু বলে বিবেচিত হবে। আমাদের দেশে সেটা পুলিশ উল্লেখ করে না। এ কারণে কোনো গ্রহণযোগ্যতা আছে বলে আমরা মনে করি না।’
ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত গ্লোবাল স্ট্যাটাস রিপোর্ট অন রোড সেফটি-২০২৩ এ আরও বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা বা রোডক্র্যাশে মৃত্যু হয়েছে ২১ হাজার ৩১৬ জনের। তবে পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৩৭৬ জনের। একইভাবে ২০১৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্টে ২৪ হাজার ৯৪৪ জনের মৃত্যুর কথা বলা হলেও পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৬৩৫ জনের। ২০২১ সালের রিপোর্টে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মৃত্যু হয়েছে ৩১ হাজার ৫৭৮ জনের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০১৬ সালে প্রতি লাখে মৃত্যুহার ছিল ১৫.৩ শতাংশ এবং ২০২১ সালে এই মৃত্যুহার ছিল প্রতি লাখে ১৯ জনের মতো।
‘অথচ সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য মতে, ২০২৩ সালে ৫ হাজার ৪৯৫ সড়ক দুর্ঘটনায় সারা দেশে নিহত হয়েছেন ৫ হাজার ২৪ জন। পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ওই বছর ৫ হাজার ৯৩ দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৪৭৫ জন নিহত হয়েছেন। আরও দুই একটি সংগঠনের তথ্যও এর চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের কাছে যে তথ্য রয়েছে সেটিও প্রত্যেক রিপোর্টের সঙ্গে মিলছে না। এতে করে দেখা যাচ্ছে—বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সরকার, পুলিশ ও বিভিন্ন রিপোর্টে ভিন্নতা রয়েছে। আমরা মনে করি, এতে করে জাতি বিভ্রান্ত হচ্ছে। কারণ সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনের সকল তথ্যকে অগ্রহণযোগ্য বলে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বিষয়টি আমাদের ভাবিয়ে তোলে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বাংলাদেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তবে বিআরটিএ সেটা মানে না। যে যার মতো তথ্য দিয়ে, তার পরিসংখ্যান সঠিক বলে দাবি করছে। কেউ হাসপাতালের তথ্য দিচ্ছে না। এভাবে তো হয় না।
এসব কারণে ইলিয়াস কাঞ্চনের সংগঠন আর সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান জানাবে না বলে জানান তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, তবে তাঁদের সেল চালু থাকবে, সেটি নিজেদের গবেষণার জন্য।

সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ভিন্ন ভিন্ন পরিসংখ্যান দেওয়ায় এ বছর থেকে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করবে না নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ‘সড়ক দুর্ঘটনায় বিভ্রান্তিকর পরিসংখ্যান’-শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকারের অসহযোগিতা রয়েছে। তাদের আগে থেকে তথ্য দিতে হবে। কারও মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। সরকারি সংস্থাগুলোই দুই রকম তথ্য দিচ্ছে। আমরা বারবার বলার পর দেখলাম গত বছর থেকে বিআরটিএ শুরু করেছে। কিন্তু পুলিশের পরিসংখ্যানের সঙ্গে সেটির মিল নেই।’
লিখিত বক্তব্যে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ২০১২ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান জাতির সামনে তুলে ধরেছে তাঁর সংগঠন। কিন্তু যখন তাঁদের দেখাদেখি অনেকে সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান উপস্থাপন করছে এবং নানা বিতর্ক তৈরি হচ্ছে—তখন এ বছর এসে তিনি ২০২৩ সালের পরিসংখ্যান আর তুলে না ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত সরকারের কাছে একটি দাবি জানিয়ে এসেছি, এটি কোনো বেসরকারি সংগঠন বা কোনো ব্যক্তির পক্ষে প্রকৃত চিত্র তুলে আনা সম্ভব নয়। এর জন্য সরকারের একটি সার্বক্ষণিক মনিটরিং সেল এবং লোকবলের প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া প্রযুক্তিগত ডেভেলপমেন্টেরও দরকার রয়েছে, যা কোনো ব্যক্তি উদ্যোগে করা সম্ভব নয়।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশের রিপোর্ট আমরা গ্রহণযোগ্য বলে মনে করতাম না কারণ এই রিপোর্ট তৈরি করা হয় শুধু মামলার ওপর ভিত্তি করে অর্থাৎ যে দুর্ঘটনার মামলা করা হতো শুধু সেই দুর্ঘটনার তথ্যই ওই রিপোর্টে থাকত। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যেত নানা কারণে অনেক দুর্ঘটনার মামলা হতো না। যেমন আমার স্ত্রী দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। অনেক সময় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে অনেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ৩০ দিনের ভেতরে মারা গেলে সেই তথ্য সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু বলে বিবেচিত হবে। আমাদের দেশে সেটা পুলিশ উল্লেখ করে না। এ কারণে কোনো গ্রহণযোগ্যতা আছে বলে আমরা মনে করি না।’
ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত গ্লোবাল স্ট্যাটাস রিপোর্ট অন রোড সেফটি-২০২৩ এ আরও বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা বা রোডক্র্যাশে মৃত্যু হয়েছে ২১ হাজার ৩১৬ জনের। তবে পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৩৭৬ জনের। একইভাবে ২০১৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্টে ২৪ হাজার ৯৪৪ জনের মৃত্যুর কথা বলা হলেও পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৬৩৫ জনের। ২০২১ সালের রিপোর্টে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মৃত্যু হয়েছে ৩১ হাজার ৫৭৮ জনের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০১৬ সালে প্রতি লাখে মৃত্যুহার ছিল ১৫.৩ শতাংশ এবং ২০২১ সালে এই মৃত্যুহার ছিল প্রতি লাখে ১৯ জনের মতো।
‘অথচ সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য মতে, ২০২৩ সালে ৫ হাজার ৪৯৫ সড়ক দুর্ঘটনায় সারা দেশে নিহত হয়েছেন ৫ হাজার ২৪ জন। পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ওই বছর ৫ হাজার ৯৩ দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৪৭৫ জন নিহত হয়েছেন। আরও দুই একটি সংগঠনের তথ্যও এর চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের কাছে যে তথ্য রয়েছে সেটিও প্রত্যেক রিপোর্টের সঙ্গে মিলছে না। এতে করে দেখা যাচ্ছে—বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সরকার, পুলিশ ও বিভিন্ন রিপোর্টে ভিন্নতা রয়েছে। আমরা মনে করি, এতে করে জাতি বিভ্রান্ত হচ্ছে। কারণ সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনের সকল তথ্যকে অগ্রহণযোগ্য বলে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বিষয়টি আমাদের ভাবিয়ে তোলে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বাংলাদেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তবে বিআরটিএ সেটা মানে না। যে যার মতো তথ্য দিয়ে, তার পরিসংখ্যান সঠিক বলে দাবি করছে। কেউ হাসপাতালের তথ্য দিচ্ছে না। এভাবে তো হয় না।
এসব কারণে ইলিয়াস কাঞ্চনের সংগঠন আর সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান জানাবে না বলে জানান তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, তবে তাঁদের সেল চালু থাকবে, সেটি নিজেদের গবেষণার জন্য।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ভিন্ন ভিন্ন পরিসংখ্যান দেওয়ায় এ বছর থেকে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করবে না নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ‘সড়ক দুর্ঘটনায় বিভ্রান্তিকর পরিসংখ্যান’-শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকারের অসহযোগিতা রয়েছে। তাদের আগে থেকে তথ্য দিতে হবে। কারও মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। সরকারি সংস্থাগুলোই দুই রকম তথ্য দিচ্ছে। আমরা বারবার বলার পর দেখলাম গত বছর থেকে বিআরটিএ শুরু করেছে। কিন্তু পুলিশের পরিসংখ্যানের সঙ্গে সেটির মিল নেই।’
লিখিত বক্তব্যে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ২০১২ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান জাতির সামনে তুলে ধরেছে তাঁর সংগঠন। কিন্তু যখন তাঁদের দেখাদেখি অনেকে সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান উপস্থাপন করছে এবং নানা বিতর্ক তৈরি হচ্ছে—তখন এ বছর এসে তিনি ২০২৩ সালের পরিসংখ্যান আর তুলে না ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত সরকারের কাছে একটি দাবি জানিয়ে এসেছি, এটি কোনো বেসরকারি সংগঠন বা কোনো ব্যক্তির পক্ষে প্রকৃত চিত্র তুলে আনা সম্ভব নয়। এর জন্য সরকারের একটি সার্বক্ষণিক মনিটরিং সেল এবং লোকবলের প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া প্রযুক্তিগত ডেভেলপমেন্টেরও দরকার রয়েছে, যা কোনো ব্যক্তি উদ্যোগে করা সম্ভব নয়।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশের রিপোর্ট আমরা গ্রহণযোগ্য বলে মনে করতাম না কারণ এই রিপোর্ট তৈরি করা হয় শুধু মামলার ওপর ভিত্তি করে অর্থাৎ যে দুর্ঘটনার মামলা করা হতো শুধু সেই দুর্ঘটনার তথ্যই ওই রিপোর্টে থাকত। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যেত নানা কারণে অনেক দুর্ঘটনার মামলা হতো না। যেমন আমার স্ত্রী দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। অনেক সময় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে অনেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ৩০ দিনের ভেতরে মারা গেলে সেই তথ্য সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু বলে বিবেচিত হবে। আমাদের দেশে সেটা পুলিশ উল্লেখ করে না। এ কারণে কোনো গ্রহণযোগ্যতা আছে বলে আমরা মনে করি না।’
ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত গ্লোবাল স্ট্যাটাস রিপোর্ট অন রোড সেফটি-২০২৩ এ আরও বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা বা রোডক্র্যাশে মৃত্যু হয়েছে ২১ হাজার ৩১৬ জনের। তবে পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৩৭৬ জনের। একইভাবে ২০১৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্টে ২৪ হাজার ৯৪৪ জনের মৃত্যুর কথা বলা হলেও পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৬৩৫ জনের। ২০২১ সালের রিপোর্টে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মৃত্যু হয়েছে ৩১ হাজার ৫৭৮ জনের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০১৬ সালে প্রতি লাখে মৃত্যুহার ছিল ১৫.৩ শতাংশ এবং ২০২১ সালে এই মৃত্যুহার ছিল প্রতি লাখে ১৯ জনের মতো।
‘অথচ সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য মতে, ২০২৩ সালে ৫ হাজার ৪৯৫ সড়ক দুর্ঘটনায় সারা দেশে নিহত হয়েছেন ৫ হাজার ২৪ জন। পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ওই বছর ৫ হাজার ৯৩ দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৪৭৫ জন নিহত হয়েছেন। আরও দুই একটি সংগঠনের তথ্যও এর চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের কাছে যে তথ্য রয়েছে সেটিও প্রত্যেক রিপোর্টের সঙ্গে মিলছে না। এতে করে দেখা যাচ্ছে—বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সরকার, পুলিশ ও বিভিন্ন রিপোর্টে ভিন্নতা রয়েছে। আমরা মনে করি, এতে করে জাতি বিভ্রান্ত হচ্ছে। কারণ সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনের সকল তথ্যকে অগ্রহণযোগ্য বলে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বিষয়টি আমাদের ভাবিয়ে তোলে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বাংলাদেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তবে বিআরটিএ সেটা মানে না। যে যার মতো তথ্য দিয়ে, তার পরিসংখ্যান সঠিক বলে দাবি করছে। কেউ হাসপাতালের তথ্য দিচ্ছে না। এভাবে তো হয় না।
এসব কারণে ইলিয়াস কাঞ্চনের সংগঠন আর সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান জানাবে না বলে জানান তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, তবে তাঁদের সেল চালু থাকবে, সেটি নিজেদের গবেষণার জন্য।

সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো ভিন্ন ভিন্ন পরিসংখ্যান দেওয়ায় এ বছর থেকে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করবে না নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে ‘সড়ক দুর্ঘটনায় বিভ্রান্তিকর পরিসংখ্যান’-শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চন।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘সরকারের অসহযোগিতা রয়েছে। তাদের আগে থেকে তথ্য দিতে হবে। কারও মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। সরকারি সংস্থাগুলোই দুই রকম তথ্য দিচ্ছে। আমরা বারবার বলার পর দেখলাম গত বছর থেকে বিআরটিএ শুরু করেছে। কিন্তু পুলিশের পরিসংখ্যানের সঙ্গে সেটির মিল নেই।’
লিখিত বক্তব্যে ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ২০১২ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান জাতির সামনে তুলে ধরেছে তাঁর সংগঠন। কিন্তু যখন তাঁদের দেখাদেখি অনেকে সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান উপস্থাপন করছে এবং নানা বিতর্ক তৈরি হচ্ছে—তখন এ বছর এসে তিনি ২০২৩ সালের পরিসংখ্যান আর তুলে না ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘আমরা প্রতিনিয়ত সরকারের কাছে একটি দাবি জানিয়ে এসেছি, এটি কোনো বেসরকারি সংগঠন বা কোনো ব্যক্তির পক্ষে প্রকৃত চিত্র তুলে আনা সম্ভব নয়। এর জন্য সরকারের একটি সার্বক্ষণিক মনিটরিং সেল এবং লোকবলের প্রয়োজন রয়েছে। এ ছাড়া প্রযুক্তিগত ডেভেলপমেন্টেরও দরকার রয়েছে, যা কোনো ব্যক্তি উদ্যোগে করা সম্ভব নয়।’
তিনি বলেন, ‘পুলিশের রিপোর্ট আমরা গ্রহণযোগ্য বলে মনে করতাম না কারণ এই রিপোর্ট তৈরি করা হয় শুধু মামলার ওপর ভিত্তি করে অর্থাৎ যে দুর্ঘটনার মামলা করা হতো শুধু সেই দুর্ঘটনার তথ্যই ওই রিপোর্টে থাকত। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যেত নানা কারণে অনেক দুর্ঘটনার মামলা হতো না। যেমন আমার স্ত্রী দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনায় কোনো মামলা হয়নি। অনেক সময় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে অনেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। ৩০ দিনের ভেতরে মারা গেলে সেই তথ্য সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু বলে বিবেচিত হবে। আমাদের দেশে সেটা পুলিশ উল্লেখ করে না। এ কারণে কোনো গ্রহণযোগ্যতা আছে বলে আমরা মনে করি না।’
ইলিয়াস কাঞ্চন আরও বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রকাশিত গ্লোবাল স্ট্যাটাস রিপোর্ট অন রোড সেফটি-২০২৩ এ আরও বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা বা রোডক্র্যাশে মৃত্যু হয়েছে ২১ হাজার ৩১৬ জনের। তবে পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে, মৃত্যু হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৩৭৬ জনের। একইভাবে ২০১৮ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্টে ২৪ হাজার ৯৪৪ জনের মৃত্যুর কথা বলা হলেও পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ৬৩৫ জনের। ২০২১ সালের রিপোর্টে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, মৃত্যু হয়েছে ৩১ হাজার ৫৭৮ জনের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ২০১৬ সালে প্রতি লাখে মৃত্যুহার ছিল ১৫.৩ শতাংশ এবং ২০২১ সালে এই মৃত্যুহার ছিল প্রতি লাখে ১৯ জনের মতো।
‘অথচ সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য মতে, ২০২৩ সালে ৫ হাজার ৪৯৫ সড়ক দুর্ঘটনায় সারা দেশে নিহত হয়েছেন ৫ হাজার ২৪ জন। পুলিশের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ওই বছর ৫ হাজার ৯৩ দুর্ঘটনায় ৪ হাজার ৪৭৫ জন নিহত হয়েছেন। আরও দুই একটি সংগঠনের তথ্যও এর চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের কাছে যে তথ্য রয়েছে সেটিও প্রত্যেক রিপোর্টের সঙ্গে মিলছে না। এতে করে দেখা যাচ্ছে—বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাসহ সরকার, পুলিশ ও বিভিন্ন রিপোর্টে ভিন্নতা রয়েছে। আমরা মনে করি, এতে করে জাতি বিভ্রান্ত হচ্ছে। কারণ সরকারের বিভিন্ন মহল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠনের সকল তথ্যকে অগ্রহণযোগ্য বলে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। বিষয়টি আমাদের ভাবিয়ে তোলে।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য বাংলাদেশ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া তবে বিআরটিএ সেটা মানে না। যে যার মতো তথ্য দিয়ে, তার পরিসংখ্যান সঠিক বলে দাবি করছে। কেউ হাসপাতালের তথ্য দিচ্ছে না। এভাবে তো হয় না।
এসব কারণে ইলিয়াস কাঞ্চনের সংগঠন আর সড়ক দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান জানাবে না বলে জানান তিনি।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, তবে তাঁদের সেল চালু থাকবে, সেটি নিজেদের গবেষণার জন্য।

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
৬ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
৩০ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
দুপুরে সভাস্থলে কয়েকজন কর্মচারীকে মাইক নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে সাধারণ মানুষকে আসার আহ্বান জানাতে থাকেন। কয়েকজন নারী এলেও অধিকাংশ চেয়ারই ছিল ফাঁকা।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগত নারীরা নগর ভবনের আশপাশের বাড়ির বাসিন্দা। স্থানীয় ওয়ার্ডসচিবের অনুরোধে তাঁরা এসেছিলেন মশারি নিতে। কিন্তু মানুষজন না থাকায় অনুষ্ঠান বাতিল করা হলে খালি হাতেই ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
মাসুদ রানা নামের একটি ওয়ার্ডের সচিব বলেন, ‘আমাকে কয়েকজন দরিদ্র বাসিন্দাকে নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল মশারি দেবে বলে। আমি দুজন নারীকে নিয়ে এসেছিলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনাও আমাকে করতে বলা হয়। পরে জানানো হয়, অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।’
জানতে চাইলে নাসিকের মেডিকেল অফিসার নাফিয়া ইসলাম বলেন, ‘কী কারণে অনুষ্ঠান হয়নি, তা বলতে পারছি না। প্রথমে শুনেছি অনুষ্ঠান হবে, পরে বলা হলো, আজ অনুষ্ঠান হবে না।’
এ বিষয়ে নাসিকের প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
দুপুরে সভাস্থলে কয়েকজন কর্মচারীকে মাইক নিয়ে কথা বলতে দেখা যায়। এ সময় তাঁরা অনুষ্ঠানস্থলে সাধারণ মানুষকে আসার আহ্বান জানাতে থাকেন। কয়েকজন নারী এলেও অধিকাংশ চেয়ারই ছিল ফাঁকা।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আগত নারীরা নগর ভবনের আশপাশের বাড়ির বাসিন্দা। স্থানীয় ওয়ার্ডসচিবের অনুরোধে তাঁরা এসেছিলেন মশারি নিতে। কিন্তু মানুষজন না থাকায় অনুষ্ঠান বাতিল করা হলে খালি হাতেই ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
মাসুদ রানা নামের একটি ওয়ার্ডের সচিব বলেন, ‘আমাকে কয়েকজন দরিদ্র বাসিন্দাকে নিয়ে আসতে বলা হয়েছিল মশারি দেবে বলে। আমি দুজন নারীকে নিয়ে এসেছিলাম। অনুষ্ঠান সঞ্চালনাও আমাকে করতে বলা হয়। পরে জানানো হয়, অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছে।’
জানতে চাইলে নাসিকের মেডিকেল অফিসার নাফিয়া ইসলাম বলেন, ‘কী কারণে অনুষ্ঠান হয়নি, তা বলতে পারছি না। প্রথমে শুনেছি অনুষ্ঠান হবে, পরে বলা হলো, আজ অনুষ্ঠান হবে না।’
এ বিষয়ে নাসিকের প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় হতাহতদের সংখ্যা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ ভিন্ন ভিন্ন পরিসংখ্যান দেওয়ায় এ বছর থেকে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করবে না নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে সড়ক দুর্ঘটনায় বিভ্রান্তিকর পরিসংখ্যান শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
৩০ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, তারা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি নির্বাচনে যাব না।’
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন। দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে বহেড়াতৈল ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই জনসভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার চাই। ভোটাধিকার চাই। যখন সবাই পাকিস্তান চেয়েছিল, তখন জামায়াত ব্রিটিশদের গোলামি করেছে। যখন আমরা সবাই বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছি, তখন এই জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, খুনখারাবি করেছে। সেই জামায়াত, তাকে নিয়ে ইলেকশন করলে আমি ইলেকশন করব?’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এখনো হিসাব করলে দেখা যায়, ৪৩ পার্সেন্ট ভোট আওয়ামী লীগের আছে। ১৪ পার্সেন্ট জাতীয় পার্টির আছে, আমাদেরও তিন পার্সেন্টের মতো ভোট হয়েছে। এখন ইউনূস সরকার যাদের নিয়ে মিটিং করে, সেখানে তো আমাদের ডাকে নাই! আর এখন আমাদের ডাকলেই যাব? আর না।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘ইউনূস সাহেব, আপনাকে আমি অনেক বড় মানুষ মনে করেছিলাম। শেখ হাসিনা যখন আপনাকে সুদখোর বলত, আমি আপনার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। যদি আমি পাশে না দাঁড়াতাম, তবে আপনার গ্রামীণ ব্যাংক মাটির সঙ্গে মিশে যেত। আপনার গ্রামীণ ব্যাংক না শুধু, গ্রামীণ নামে যা বানিয়েছেন, সবকিছুর বিপদ আছে। আপনার কান্না শেষ হবে না। আপনি বাংলার মানুষকে চেনেন না। এনজিও চালানো আর দেশ চালানো এক কথা না। সে জন্য বলছি, এখনো সময় আছে, আপনি যদি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ও সন্তোষজনক একটা নির্বাচন করতে পারেন, এত কিছুর পরও আপনার নাম থাকবে, আপনাকে মানুষ সম্মান করবে। আর যদি মীরজাফর হতে চান, ঘসেটি বেগম হতে চান, তাহলে যা করছেন, তা করেন, বেশি দিন লাগবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ করি না। আমি বঙ্গবন্ধু করি, আমি মুক্তিযুদ্ধ করি, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাই। আমি জয় বাংলা করি। সরকার বাহাদুরকে বলে গেলাম, জয় বাংলা বলা যদি অপরাধ হয়, তাহলে আমাকে প্রথম গ্রেপ্তার করেন। সেখানেও আমি বলব, আমি জয় বাংলা বলে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, জয় বাংলা বলেই আমার জীবন দিয়ে যেতে চাই। আমার নেতা বঙ্গবন্ধু, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ আমার ধ্যান, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা, বঙ্গবন্ধু আমার চৈতন্য।’
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ এনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘কম বিরক্ত হয়ে শেখ হাসিনাকে তাড়ায় নাই। মানুষ একেবারে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর ক্ষমতা এই আট-দশটা বাচ্চা ছেলের ছিল না। বিএনপি পারে নাই, জামায়াত পারে নাই, কিন্তু শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে। তিনি যে পরিমাণ অত্যাচার করেছেন, মানুষকে অসম্মান করেছেন, এর জন্য আল্লাহর তরফ থেকে তিনি পরাজিত হয়েছেন।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ১৫-১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে অত্যাচার করেছেন, ব্যাটারিচালিত গাড়ি স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে যে পরিমাণ চান্দা উঠিয়েছেন, তার ১০ গুণ এই ১২-১৪ মাসে অন্য দলেরা করেছে। শেখ হাসিনার পতনের সময় এক নম্বর দল ছিল ধানের শীষ। এখন তারা কিন্তু পেটের বিষ। এ কারণে আমি আগেও বলেছিলাম, যে কারণে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনাকে সরিয়েছে, ঠিক একই কাজ করলে বিএনপিকেও মানুষের ভুলে যেতে কষ্ট হবে না।’
জনসভায় ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু সালেক হিটলু, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, কালিহাতী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ইথার সিদ্দিকী, বাসাইলের সাবেক মেয়র রাহাত হাসান টিপু, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিল্লাল হোসেন, আব্দুল্লাহ মিয়া, সহসভাপতি সানোয়ার হোসেন মাস্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিক জাহাঙ্গীর, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন, দেলোয়ার হোসেন মাস্টার, আঁখি আতোয়ার প্রমুখ।

কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল, তারা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি নির্বাচনে যাব না।’
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার বহেড়াতৈল গণ উচ্চবিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাদের সিদ্দিকী এসব কথা বলেন। দ্বিবার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে বহেড়াতৈল ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই জনসভার আয়োজন করে।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা জনগণের অধিকার চাই। ভোটাধিকার চাই। যখন সবাই পাকিস্তান চেয়েছিল, তখন জামায়াত ব্রিটিশদের গোলামি করেছে। যখন আমরা সবাই বাংলাদেশ স্বাধীন করতে চেয়েছি, তখন এই জামায়াত পাকিস্তানের পক্ষে ছিল, খুনখারাবি করেছে। সেই জামায়াত, তাকে নিয়ে ইলেকশন করলে আমি ইলেকশন করব?’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘এখনো হিসাব করলে দেখা যায়, ৪৩ পার্সেন্ট ভোট আওয়ামী লীগের আছে। ১৪ পার্সেন্ট জাতীয় পার্টির আছে, আমাদেরও তিন পার্সেন্টের মতো ভোট হয়েছে। এখন ইউনূস সরকার যাদের নিয়ে মিটিং করে, সেখানে তো আমাদের ডাকে নাই! আর এখন আমাদের ডাকলেই যাব? আর না।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘ইউনূস সাহেব, আপনাকে আমি অনেক বড় মানুষ মনে করেছিলাম। শেখ হাসিনা যখন আপনাকে সুদখোর বলত, আমি আপনার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। যদি আমি পাশে না দাঁড়াতাম, তবে আপনার গ্রামীণ ব্যাংক মাটির সঙ্গে মিশে যেত। আপনার গ্রামীণ ব্যাংক না শুধু, গ্রামীণ নামে যা বানিয়েছেন, সবকিছুর বিপদ আছে। আপনার কান্না শেষ হবে না। আপনি বাংলার মানুষকে চেনেন না। এনজিও চালানো আর দেশ চালানো এক কথা না। সে জন্য বলছি, এখনো সময় আছে, আপনি যদি সবাইকে সঙ্গে নিয়ে নিরপেক্ষ ও সন্তোষজনক একটা নির্বাচন করতে পারেন, এত কিছুর পরও আপনার নাম থাকবে, আপনাকে মানুষ সম্মান করবে। আর যদি মীরজাফর হতে চান, ঘসেটি বেগম হতে চান, তাহলে যা করছেন, তা করেন, বেশি দিন লাগবে না।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আমি শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ করি না। আমি বঙ্গবন্ধু করি, আমি মুক্তিযুদ্ধ করি, আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাই। আমি জয় বাংলা করি। সরকার বাহাদুরকে বলে গেলাম, জয় বাংলা বলা যদি অপরাধ হয়, তাহলে আমাকে প্রথম গ্রেপ্তার করেন। সেখানেও আমি বলব, আমি জয় বাংলা বলে মুক্তিযুদ্ধ করেছি, জয় বাংলা বলেই আমার জীবন দিয়ে যেতে চাই। আমার নেতা বঙ্গবন্ধু, আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ আমার ধ্যান, মুক্তিযুদ্ধ আমার চেতনা, বঙ্গবন্ধু আমার চৈতন্য।’
শেখ হাসিনার প্রসঙ্গ এনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ‘কম বিরক্ত হয়ে শেখ হাসিনাকে তাড়ায় নাই। মানুষ একেবারে বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনাকে তাড়ানোর ক্ষমতা এই আট-দশটা বাচ্চা ছেলের ছিল না। বিএনপি পারে নাই, জামায়াত পারে নাই, কিন্তু শেখ হাসিনার পতন হয়েছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটা আল্লাহর তরফ থেকে হয়েছে। তিনি যে পরিমাণ অত্যাচার করেছেন, মানুষকে অসম্মান করেছেন, এর জন্য আল্লাহর তরফ থেকে তিনি পরাজিত হয়েছেন।’
কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘গত ১৫-১৬ বছরে শেখ হাসিনা যে অত্যাচার করেছেন, ব্যাটারিচালিত গাড়ি স্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড থেকে যে পরিমাণ চান্দা উঠিয়েছেন, তার ১০ গুণ এই ১২-১৪ মাসে অন্য দলেরা করেছে। শেখ হাসিনার পতনের সময় এক নম্বর দল ছিল ধানের শীষ। এখন তারা কিন্তু পেটের বিষ। এ কারণে আমি আগেও বলেছিলাম, যে কারণে মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে শেখ হাসিনাকে সরিয়েছে, ঠিক একই কাজ করলে বিএনপিকেও মানুষের ভুলে যেতে কষ্ট হবে না।’
জনসভায় ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিয়ার রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে বক্তব্য দেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের টাঙ্গাইল জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবু সালেক হিটলু, উপজেলা কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র সানোয়ার হোসেন সজীব, কালিহাতী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সাধারণ সম্পাদক ইথার সিদ্দিকী, বাসাইলের সাবেক মেয়র রাহাত হাসান টিপু, উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা বিল্লাল হোসেন, আব্দুল্লাহ মিয়া, সহসভাপতি সানোয়ার হোসেন মাস্টার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশিক জাহাঙ্গীর, আলমগীর সিদ্দিকী, আবু জাহিদ রিপন, দেলোয়ার হোসেন মাস্টার, আঁখি আতোয়ার প্রমুখ।

সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় হতাহতদের সংখ্যা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ ভিন্ন ভিন্ন পরিসংখ্যান দেওয়ায় এ বছর থেকে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করবে না নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে সড়ক দুর্ঘটনায় বিভ্রান্তিকর পরিসংখ্যান শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
৬ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার বিকেলে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যিশু মোহাম্মদ পাইটখালী গ্রামের রবিন ইসলাম রবির ছেলে এবং বাবর আলী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যিশুর দাদা ও বাবরের নানা হেলাল উদ্দিনের দুই বিঘা জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া এই জমি বাবরের পরিবার তাঁর নানার কাছে থেকে কিনেছে বলে দাবি করে আসছিল। অপর দিকে যিশুও বাবার সূত্রে সেই জমি নিজের বলে দাবি করে আসছিলেন। জমিটি বাবরদের দখলে ছিল, আদালতে জমিটি নিয়ে একাধিক মামলাও চলমান ছিল।
আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে যিশু তাঁর পরিবারের সদস্যদের ও কিছু লোকজন নিয়ে সেই জমির দখল নিতে যান। এ সময় বাবরও লোকজন নিয়ে তা প্রতিহত করতে আসেন। দুই পক্ষের তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবর তাঁর মামাতো ভাই যিশুকে ছুরি দিয়ে ঘাড়ে ও পেটে আঘাত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা যিশুকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, জমিটা নিয়ে আদালতে চার-পাঁচটি মামলা চলমান ছিল। এর মধ্যে আজকে দখলকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মূল অভিযুক্ত বাবরকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। মূল আসামিকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
আজ সোমবার বিকেলে উপজেলার নিমপাড়া ইউনিয়নের পাইটখালী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যিশু মোহাম্মদ পাইটখালী গ্রামের রবিন ইসলাম রবির ছেলে এবং বাবর আলী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, যিশুর দাদা ও বাবরের নানা হেলাল উদ্দিনের দুই বিঘা জমি নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া এই জমি বাবরের পরিবার তাঁর নানার কাছে থেকে কিনেছে বলে দাবি করে আসছিল। অপর দিকে যিশুও বাবার সূত্রে সেই জমি নিজের বলে দাবি করে আসছিলেন। জমিটি বাবরদের দখলে ছিল, আদালতে জমিটি নিয়ে একাধিক মামলাও চলমান ছিল।
আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে যিশু তাঁর পরিবারের সদস্যদের ও কিছু লোকজন নিয়ে সেই জমির দখল নিতে যান। এ সময় বাবরও লোকজন নিয়ে তা প্রতিহত করতে আসেন। দুই পক্ষের তর্কাতর্কির একপর্যায়ে বাবর তাঁর মামাতো ভাই যিশুকে ছুরি দিয়ে ঘাড়ে ও পেটে আঘাত করেন। স্থানীয় বাসিন্দারা যিশুকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
নিমপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বলেন, জমিটা নিয়ে আদালতে চার-পাঁচটি মামলা চলমান ছিল। এর মধ্যে আজকে দখলকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা মূল অভিযুক্ত বাবরকে অবরুদ্ধ করলে পুলিশ আটক করে নিয়ে যায়।
এ বিষয়ে চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ মর্গে পাঠানো হবে। মূল আসামিকে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় হতাহতদের সংখ্যা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ ভিন্ন ভিন্ন পরিসংখ্যান দেওয়ায় এ বছর থেকে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করবে না নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে সড়ক দুর্ঘটনায় বিভ্রান্তিকর পরিসংখ্যান শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
৬ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
৩০ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

সারা দেশে সড়ক, রেল ও নৌ দুর্ঘটনায় হতাহতদের সংখ্যা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহ ভিন্ন ভিন্ন পরিসংখ্যান দেওয়ায় এ বছর থেকে দুর্ঘটনার পরিসংখ্যান প্রকাশ করবে না নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা)। আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে সড়ক দুর্ঘটনায় বিভ্রান্তিকর পরিসংখ্যান শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন
২৯ জানুয়ারি ২০২৪
কেউ না আসায় নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) মশারি বিতরণ কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আজ সোমবার শহরের নিতাইগঞ্জ এলাকার নগর ভবন প্রাঙ্গণে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এতে নাসিক প্রশাসক ড. আবু নছর মোহাম্মদ আবদুল্লাহর প্রধান অতিথি হিসেবে থাকার কথা ছিল।
৬ মিনিট আগে
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ, মাওলানা ভাসানীর আওয়ামী লীগ, মুক্তিযুদ্ধের আওয়ামী লীগ, বাংলাদেশের মানুষের আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের ভোটাররা যদি ভোট দিতে না পারে, আমি গামছা (তাঁর দলের প্রতীক) নিয়ে নির্বাচন করতে যাব না
৩০ মিনিট আগে
রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ওয়ারিশসূত্রে পাওয়া জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ফুফাতো ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে মামাতো ভাই যিশু মোহাম্মদ (২৫) নিহত হয়েছেন। এ ঘটনার পর ফুফাতো ভাই বাবর আলীকে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
১ ঘণ্টা আগে