Ajker Patrika

সাভারে পাঁচ প্রকল্প বাস্তবায়নে নয়ছয়

অরূপ রায়, সাভার (ঢাকা) 
আপডেট : ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ১৯: ০৯
ঢাকার সাভারের কলকাকলী শিক্ষালয়ের পাশে উপজেলা পরিষদের মাঠের এক কোণে স্থাপিত দোলনা, স্লিপার ও ঢেঁকি। ছবি: আজকের পত্রিকা
ঢাকার সাভারের কলকাকলী শিক্ষালয়ের পাশে উপজেলা পরিষদের মাঠের এক কোণে স্থাপিত দোলনা, স্লিপার ও ঢেঁকি। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঢাকার সাভার উপজেলা পরিষদ চত্বরে অবস্থিত কলকাকলী শিক্ষালয়ের ‘মিনি পার্কে’ রাইড স্থাপন করা হয়েছে—এমন তথ্য রয়েছে সরকারি প্রকল্প বাস্তবায়নের কাগজে। প্রকল্পটিতে ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয় দেখানো হয়েছে। কিন্তু সরেজমিনে বিদ্যালয়টিতে কোনো মিনি পার্কের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তবে বিদ্যালয়ের পাশে উপজেলা পরিষদের মাঠের এক কোণে স্থাপিত কয়েকটি খেলনাসামগ্রী পাওয়া গেছে।

শুধু কলকাকলী শিক্ষালয়ের প্রকল্পই নয়, সাভার উপজেলা পরিষদ চত্বরের চারটি প্রকল্পসহ মোট পাঁচটির বিষয়ে অনুসন্ধানে নানা অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে চারটি প্রকল্পে ১৫ লাখ ৮৩ হাজার টাকা এবং একটিতে ১০ টন গম ব্যয় দেখানো হয়েছে। সাভার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয় থেকে এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।

তথ্য অধিকার আইনে সাভার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সাভারে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ (টিআর) কর্মসূচির আওতায় উপজেলায় ১৬৩টি প্রকল্পের জন্য ২ কোটি ৮৫ লাখ ৪২ হাজার ৩৩৬, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার (কাবিটা) কর্মসূচির আওতায় ৭৪টি প্রকল্পের জন্য ৩ কোটি ১২ লাখ ৯২ হাজার ৪৪৯ টাকা, একই কর্মসূচির (কাবিখা) আওতায় ২৯টি প্রকল্পের জন্য ২০৮ টন গম এবং ৩৪টি প্রকল্পের জন্য ২০৮ টন চালের বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

এসব প্রকল্পে অর্থ ও শস্য ব্যয়ের জন্য ৩০০টি প্রকল্প কমিটির গঠন করা হয়। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান অথবা প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক মনোনীত কর্মকর্তা বা ব্যক্তিরা প্রকল্প কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন এবং বরাদ্দের অর্থ ব্যয় করেন। উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে সার্বিক বিষয়গুলো তদারকি ও বাস্তবায়ন করা হয়।

পিআইওর কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলা পরিষদ চত্বরের চারটি প্রকল্পের মধ্যে কলকাকলী শিক্ষালয়ের ‘মিনি পার্কে’ রাইড স্থাপনের জন্য ৩ লাখ ৯০ হাজার, পরিষদের জামে মসজিদের উন্নয়নের জন্য ৫ লাখ ৩ হাজার, উপজেলা পরিষদ মাঠের চার পাশের হাঁটার পথে বাতি (ওয়াকওয়ের স্ট্রিট লাইট) স্থাপনের জন্য ৩ লাখ ৯০ হাজার, হাঁটার পথ (ওয়াকওয়ে) উন্নয়নের জন্য ৩ লাখ টাকা এবং সাভার পৌর এলাকার ওয়াপদা রোডের সাভার টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের মাঠে মাটি ভরাটের জন্য ১০ টন গম ব্যয় দেখানো হয়েছে।

গত বুধবার কলকাকলী শিক্ষালয়ে গিয়ে মিনি পার্কের কোনো অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। বিদ্যালয়ের পাশে উপজেলা পরিষদের মাঠের এক কোণে স্থাপিত দুটি স্টিলের দোলনা, একটি স্লিপার ও দুটি ঢেঁকি পাওয়া যায়, যেখানে কলকাকলী শিক্ষালয়ের শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করে সময় কাটাচ্ছিল।

ঢাকার সাভারের কলকাকলী শিক্ষালয়ের পাশে উপজেলা পরিষদের মাঠের এক কোণে স্থাপিত দোলনা, স্লিপার ও ঢেঁকি। ছবি: আজকের পত্রিকা
ঢাকার সাভারের কলকাকলী শিক্ষালয়ের পাশে উপজেলা পরিষদের মাঠের এক কোণে স্থাপিত দোলনা, স্লিপার ও ঢেঁকি। ছবি: আজকের পত্রিকা

জানতে চাইলে শিক্ষার্থীরা জানায়, তাদের বিদ্যালয়ে কোনো মিনি পার্ক নেই। কয়েক মাস আগে বিদ্যালয়সংলগ্ন উপজেলা পরিষদ মাঠের এক কোণে খেলাধুলার পাঁচটি সরঞ্জাম স্থাপন করা হয়েছে। এরপর থেকে সময় পেলে তারা সেখানে খেলাধুলা করে।

দুটি স্টিলের দোলনা, একটি স্লিপার ও দুটি ঢেঁকি স্থাপনে ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয় দেখানো নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন শিক্ষার্থীদের অভিভাবকেরা। তাঁদের সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষকও।

খেলাধুলার এসব সরঞ্জাম দেখে এবং মাপজোক করে সাভার শীতল অ্যান্ড সন্স ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপের মালিক পবন কুমার দাস বলেন, ‘এসব খেলনাসামগ্রী তৈরিতে দেড় লাখ টাকার বেশি খরচ হওয়ার কথা নয়।’

এ বিষয়ে কলকাকলী শিক্ষালয়ের প্রধান শিক্ষক ও খেলাধুলার সরঞ্জাম ক্রয়ের জন্য গঠিত প্রকল্প কমিটির সভাপতি সেলিমা বেগম বলেন, ‘কাগজ-কলমে আমাকে প্রকল্প কমিটির সভাপতি করা হলেও আমি কোনো টাকা খরচ করিনি। আমার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবে প্রকল্পের টাকা জমা হওয়ার পর সদ্য সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির বিদায়ী সভাপতি মো. আবুবকর সরকারের নির্দেশে সে টাকা উত্তোলন করি। এরপর তা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার (পিআইও) কার্যালয়ে জমা দিই। তাঁরা (পিআইওর কার্যালয়) সেই টাকা খরচ করে। আমাদের কোনো ভাউচারও দেয়নি।’

দুটি স্টিলের দোলনা, একটি স্লিপার ও দুটি ঢেঁকি স্থাপনে ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে কি না—এমন প্রশ্ন করা হলে সেলিমা বেগম বলেন, ‘আমার জানা নেই। তবে এই কয়েকটা সরঞ্জামের জন্য এত টাকা খরচ হয়েছে বলে আমার মনে হয় না।’

২০২৪-২৫ অর্থবছরে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্সের জামে মসজিদের উন্নয়নে দুই দফায় ৫ লাখ ৩ হাজার টাকা ব্যয় দেখানো হয়েছে। কিন্তু ২০২৪-২৫ অর্থবছর শেষ হলেও মসজিদের উন্নয়নে সরকারি বরাদ্দের সেই টাকা খরচ করা হয়নি বলে জানান মসজিদের খাদেম ফজলুল হক।

মসজিদের ইমাম মাওলানা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘২০২৪-২৫ অর্থবছরে মসজিদ উন্নয়নের জন্য প্রথম দফায় ১ লাখ ১৩ হাজার টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। আমি প্রকল্প কমিটির সভাপতি হিসেবে ওই টাকা উত্তোলন করে মসজিদের ব্যাংক হিসেবে জমা রাখি। পরে মসজিদ পরিচালনা কমিটি ওই টাকা খরচ করেছে কি না, তা আমার জানা নেই। এ ছাড়া একই অর্থবছরে দ্বিতীয় দফায় আরও ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা পাওয়া যায়। প্রকল্প কমিটির সভাপতি হিসেবে আমি ওই টাকা তুলে ব্যাংক হিসাবে জমা রেখেছি। অর্থবছর শেষ হয়ে গেলও তা এখনো খরচ করা হয়নি।’

তবে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক এস এম আব্দুল মজিদ বলেন, ‘গত অর্থবছরের বরাদ্দের টাকা এসি (শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র) কিনে এবং টাইলস স্থাপন করে খরচ করা হয়েছে। কোনো টাকা আমাদের হাতে বা ব্যাংকে জমা নেই।’

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ের অফিস সহকারী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘২০২৪-২৫ অর্থবছরে উপজেলা কমপ্লেক্সের মসজিদের জন্য বরাদ্দের ৫ লাখ ৩ হাজার টাকায় এসি কেনা হয়েছে। এসি কেনার পর প্রকল্প কমিটির সভাপতি মসজিদের ইমাম আমাদের ভাউচার দিয়েছেন।’ কিন্তু ভাউচার দেখতে চাইলে তিনি (অফিস সহকারী রফিকুল ইসলাম) কোনো ভাউচার দেখাতে পারেননি।

উপজেলা পরিষদ মাঠের চার পাশের হাঁটার পথে বাতির (ওয়াকওয়ের স্ট্রিট লাইট) খোঁজ নিতে গিয়ে আটটি বাতির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। মোটা টিনের পাত দিয়ে তৈরি খুঁটির প্রতিটিতে দুটি করে বাতি লাগানো হয়েছে, যা বিদ্যুতের সাহায্যে জ্বলে। পরিষদের কয়েকজন কর্মকর্তা বলেন, মাঠের চার পাশের হাঁটার পথে বাতি মাসপাঁচেক আগে স্থাপন করা হয়।

সাভার শীতল অ্যান্ড সন্স ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপের মালিক পবন কুমার দাস বলেন, ‘বাজারমূল্য অনুযায়ী প্রতিটি খুঁটি তৈরি করতে ১০ হাজার টাকার বেশি খরচ হওয়ার কথা নয়। এর সঙ্গে লাইট স্থাপনে আরও ৫ হাজার টাকা করে খরচ হতে পারে। কিন্তু এই আটটি বাতি স্থাপনে ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা খরচ হওয়ার কথা নয়।’

অন্যদিকে হাঁটার পথ (ওয়াকওয়ে) উন্নয়নের জন্য ৩ লাখ টাকা ব্যয় দেখানো হলেও তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। হাঁটার পথে যে টাইলস রয়েছে, তা ২০২৪-২৫ অর্থবছরের আগের অর্থবছরের বরাদ্দের টাকা থেকে ব্যয় করা হয়েছে বলে পিআইওর কার্যালয় থেকে জানানো হয়।

মাঠের এক কোণে স্থাপিত ছাউনিতে পরিষদের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এক আনসার সদস্য বলেন, ‘মাসপাঁচেক আগে পরিষদের মাঠে বালু ফেলে কয়েক ইঞ্চি উঁচু করতে দেখেছি। এরপর মাঠে কিছু ঘাস লাগানো হয়। আর মাঠে জমে থাকা পানি বের হওয়ার জন্য এক পাশে ৫ থেকে ৬ ফুট করে ৪টি সরু নালা তৈরি করা হয়েছে। হাঁটার রাস্তার কোনো সংস্কার বা উন্নয়ন করতে দেখিনি।’

সরবরাহ করা তথ্যে সাভার ইউনিয়নের কাবিখার বরাদ্দ থেকে ‘সাভার টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট’ নামের একটি কলেজের মাঠে মাটি ভরাটের জন্য ১০ টন গম খরচ দেখানো হয়। কিন্তু সাভার ইউনিয়নের কোনো এলাকায় ওই নামে কোনো প্রতিষ্ঠান পাওয়া যায়নি। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের ডগরতলি গ্রামে ওই নামে একটি কলেজ রয়েছে।

কলেজের সদ্য সাবেক অধ্যক্ষ হোসনে আরা বলেন, ‘সাভার পৌর এলাকার ওয়াপদা রোডের একটি ভাড়া বাসায় কলেজের কার্যক্রম চলত। পদাধিকার বলে কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতির দায়িত্বে থাকা সাভারের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বাঁশবাড়ী মৌজা থেকে কলেজের নামে ৫০ শতাংশ অর্পিত সম্পত্তি একসনা লিজ দেওয়ার পর গত ফেব্রুয়ারি মাসে কলেজটি সেখানে স্থানান্তর করা হয়।’

গত বৃহস্পতিবার ডগরতলিতে গিয়ে দেখা যায়, হাজী যান মোহাম্মদ উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠের এক কোণে কলেজের একটি সাইনবোর্ড রয়েছে। তাঁর পাশেই ২০ বর্গফুট আয়তনের দুটি কক্ষের ছোট্ট একটি আধা পাকা ভবন রয়েছে, যা শিক্ষকদের চাঁদার টাকায় নির্মাণ করা হয় বলে শিক্ষকেরা জানান।

কলেজের শিক্ষার্থীরা জানান, কয়েক মাস আগে ওই ভবনের সামনের কয়েক বর্গফুট নিচু ভূমি বালু ফেলে ভরাট করা হয়েছে, যা কলেজের মাঠ নয়।

কলেজের সহকারী অধ্যাপক হুমায়ুন কবীর বলেন, ‘২০২৪-২৫ অর্থবছরে মাঠে মাটি ভরাটের জন্য ১০ টন গম বরাদ্দ দেওয়া হয়। ওই গম বিক্রি করে শ্রেণিকক্ষের সামনে বালু ফেলা হয়েছে। আমরা নিজেরা কোনো খরচ করিনি।’

জানতে চাইলে সাভার উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ফাইজুল ইসলাম বলেন, ‘টিআর, কাবিটা ও কাবিখার প্রকল্প অনুমোদন হওয়ার পর বরাদ্দের টাকা, চাল বা গম প্রকল্প কমিটির সভাপতিকে দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে টাকার ক্ষেত্রে প্রকল্প কমিটির সভাপতির নামে চেক দেওয়া হয়েছে। টাকা, চাল কিংবা গম পাওয়ার পর প্রকল্প কমিটি তা ব্যয় করেছে। সংগত কারণেই আমার দপ্তর থেকে টাকা খরচ বা কেনাকাটা করার কোনো সুযোগ নেই। কেউ এমন তথ্য বা অভিযোগ দিয়ে থাকলে তা সত্য নয়। কোনো প্রতিষ্ঠানের বরাদ্দের টাকা ও চাল বা গম নয়ছয় হয়ে থাকলে এবং তার প্রমাণ পাওয়া গেলে ওই সব প্রতিষ্ঠানের প্রকল্প কমিটির সভাপতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সাভারের সদ্য সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবুবকর সরকার বলেন, ‘পদাধিকার বলে আমি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ছিলাম। কিন্তু কোনো প্রকল্প কমিটির সভাপতি ছিলাম না। বরাদ্দের অর্থ বা শস্য প্রকল্প কমিটির সভাপতিকে দেওয়া হয়েছে। তাঁরাই ওই সব টাকা বা শস্য খরচ করেছেন। বরাদ্দের অর্থ বা শস্য ব্যয়ের ক্ষেত্রে কোনো অনিয়ম হয়েছে কি না, তা আমার জানা নেই।’

সাভারের বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের বিষয়ে কথা হলে সাভারের বর্তমান ইউএনও মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমি সদ্য যোগদান করলাম। আগের কোনো প্রকল্পে অনিয়ম হলে খোঁজখবর নিয়ে দেখব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদিকে হত্যাচেষ্টায় জড়িত মোটরসাইকেল শনাক্ত, মালিক সন্দেহে একজন আটক

হাদির মস্তিষ্কের অবস্থা ‘খুবই খারাপ’, এখনো আশঙ্কাজনক: চিকিৎসক

হাদিকে হত্যাচেষ্টা: সন্দেহভাজন ফয়সালের ব্যাংক হিসাব জব্দ

সুদানে নিহত ও আহত শান্তিরক্ষীদের পরিচয় জানাল আইএসপিআর

অস্ট্রেলিয়ায় সমুদ্রসৈকতে ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে গুলি, নিহত অন্তত ১০

এলাকার খবর
Loading...