ঘিওর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
বিয়ে করতে গিয়ে কারাগারে গেলেন বর। অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৩ বছরের) সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে বিয়ে করতে যাওয়ায় বরকে ৭ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ সোমবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত বরকে কারাগারে পাঠানো হয়। এ সময় কনের বাবাকে জরিমানা ও প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে না দেওয়ার মুচলেকাও নেওয়া হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার রাতে ঘিওরের একটি গ্রামে ১৩ বছর বয়সী এক স্কুল শিক্ষার্থীর বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন ইউএনও হামিদুর রহমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ঘিওর থানার এসআই মো. সেলিম হোসাইন রকিসহ পুলিশ ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত সটকে পড়েন বরের মা-বাবাসহ আত্মীয়-স্বজন ও কাজী। এই বাল্যবিবাহ বন্ধ করার নির্দেশ দেন ইউএনও। পরে বর শহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ইউএনও হামিদুর রহমান বলেন, শহিদুল ইসলামের সঙ্গে মেয়েটির বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল। বরপক্ষ সন্ধ্যায় কনের বাড়িতে উপস্থিত হয়। এলাকাবাসীর কাছে বাল্যবিবাহের খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। দুই পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা মেলে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে বর তাঁর অপরাধ স্বীকার করে নেন। পরে রাত ৯ টার দিকে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনে বরকে সাত মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং কনের বাবাকে মাতার মুচলেকা আদায় করা হয়।
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুর রহমান বলেন, সাজাপ্রাপ্ত বরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বিয়ে করতে গিয়ে কারাগারে গেলেন বর। অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৩ বছরের) সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে বিয়ে করতে যাওয়ায় বরকে ৭ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ সোমবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত বরকে কারাগারে পাঠানো হয়। এ সময় কনের বাবাকে জরিমানা ও প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে না দেওয়ার মুচলেকাও নেওয়া হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার রাতে ঘিওরের একটি গ্রামে ১৩ বছর বয়সী এক স্কুল শিক্ষার্থীর বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন ইউএনও হামিদুর রহমান। এ সময় তাঁর সঙ্গে ঘিওর থানার এসআই মো. সেলিম হোসাইন রকিসহ পুলিশ ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে দ্রুত সটকে পড়েন বরের মা-বাবাসহ আত্মীয়-স্বজন ও কাজী। এই বাল্যবিবাহ বন্ধ করার নির্দেশ দেন ইউএনও। পরে বর শহিদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
ইউএনও হামিদুর রহমান বলেন, শহিদুল ইসলামের সঙ্গে মেয়েটির বিয়ের প্রস্তুতি চলছিল। বরপক্ষ সন্ধ্যায় কনের বাড়িতে উপস্থিত হয়। এলাকাবাসীর কাছে বাল্যবিবাহের খবর পেয়ে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ও পুলিশ প্রশাসনের সহায়তায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। দুই পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার সত্যতা মেলে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের কাছে বর তাঁর অপরাধ স্বীকার করে নেন। পরে রাত ৯ টার দিকে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইনে বরকে সাত মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয় এবং কনের বাবাকে মাতার মুচলেকা আদায় করা হয়।
ঘিওর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুর রহমান বলেন, সাজাপ্রাপ্ত বরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
১০ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
১৩ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
১৪ মিনিট আগে