নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় আট-দশ বছর বয়স থেকে রড চুরির মাধ্যমে এই পেশা শুরু জব্বার মোল্লার। তাঁর বর্তমান বয়স ৬৭ বছর। দীর্ঘ ২২ বছর রাজধানী বিভিন্ন এলাকায় লোহা, ছোটখাটো জিনিসপত্র চুরি করে বিক্রি করতেন। চুরির মালামাল বিক্রি করতে গিয়ে পরিচয় হয় আরও কয়েকজন চোরের সঙ্গে। তাদের সঙ্গে মিলে পরবর্তী সময়ে গড়ে তোলেন এক বিশাল চোর চক্র। চক্রটি চুরিতে নিয়ে আসে এক নতুন ধারা। যারা শুধু দারোয়ানহীন ও সিসি ক্যামেরাহীন বাড়িতে দরজা ভেঙে চুরি করেন। সন্দেহ এড়াতে পরিধান করেন পায়জামা, পাঞ্জাবি ও টুপি। তাদের মূল টার্গেট সোনা-রুপার গয়না, নগদ টাকা ও ডলার। দরজা ভেঙে চুরির লাইনেও তাঁরা কাটিয়েছেন প্রায় ২৫ বছর। জব্বারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা থাকলেও কখনো গ্রেপ্তার হননি তিনি।
খিলক্ষেত এলাকায় এক চিকিৎসক দম্পতির বাসায় চুরির ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে গতকাল শনিবার ঢাকা থেকে জব্বার মোল্লাকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরও পাঁচ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই চোর চক্রের কাছ থেকে ৯ ভরি স্বর্ণ, ৮২ ভরি রুপা ও নগদ প্রায় ১৭ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার চক্রের অন্য সদস্যরা হলেন জামাল শিকদার, আবুল, আজিম উদ্দিন। এ ছাড়া চোরাই স্বর্ণ কেনার অপরাধে টঙ্গী এলাকার জুয়েলারি দোকানের মালিক মো. আনোয়ার হোসেন ও তাঁতীবাজার এলাকার জুয়েলারি দোকানের মালিক মো. আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তার করা হয়। উত্তম নামে আর এক জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে খুঁজছে ডিবি।
রোববার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবির প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, জব্বার প্রায় ২০০ বাড়িতে চুরি করেছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। এই দীর্ঘ সময় বাসাবাড়ি থেকে চুরি করা প্রায় ৫০০ ভরি স্বর্ণ তিনি তাঁতীবাজার এলাকায় বিক্রি করেছেন। আরও প্রায় ২০০ ভরি স্বর্ণ ও রুপা টঙ্গী বাজার এলাকার বিভিন্ন জুয়েলারি দোকানে বিক্রি করেছেন।
ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, টার্গেট করা বাসায় ঢুকে আলমারি ভেঙে স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা ও ডলার চুরি করেন তাঁরা। বাসায় অন্য কিছু থাকলেও সেগুলো চুরি করেন না এই চক্রের সদস্যরা।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হারুন অর রশীদ বলেন, জব্বার মোল্লা চারটি বিয়ে করেছেন। চুরির টাকা দিয়ে তাদের সুন্দরভাবে ভরণপোষণ করেন। চুরির টাকা দিয়ে নারায়ণগঞ্জ, কেরানীগঞ্জ, গাজীপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় জমিও কিনেছেন তিনি।
রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় আট-দশ বছর বয়স থেকে রড চুরির মাধ্যমে এই পেশা শুরু জব্বার মোল্লার। তাঁর বর্তমান বয়স ৬৭ বছর। দীর্ঘ ২২ বছর রাজধানী বিভিন্ন এলাকায় লোহা, ছোটখাটো জিনিসপত্র চুরি করে বিক্রি করতেন। চুরির মালামাল বিক্রি করতে গিয়ে পরিচয় হয় আরও কয়েকজন চোরের সঙ্গে। তাদের সঙ্গে মিলে পরবর্তী সময়ে গড়ে তোলেন এক বিশাল চোর চক্র। চক্রটি চুরিতে নিয়ে আসে এক নতুন ধারা। যারা শুধু দারোয়ানহীন ও সিসি ক্যামেরাহীন বাড়িতে দরজা ভেঙে চুরি করেন। সন্দেহ এড়াতে পরিধান করেন পায়জামা, পাঞ্জাবি ও টুপি। তাদের মূল টার্গেট সোনা-রুপার গয়না, নগদ টাকা ও ডলার। দরজা ভেঙে চুরির লাইনেও তাঁরা কাটিয়েছেন প্রায় ২৫ বছর। জব্বারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা থাকলেও কখনো গ্রেপ্তার হননি তিনি।
খিলক্ষেত এলাকায় এক চিকিৎসক দম্পতির বাসায় চুরির ঘটনা তদন্ত করতে গিয়ে গতকাল শনিবার ঢাকা থেকে জব্বার মোল্লাকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরও পাঁচ সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এই চোর চক্রের কাছ থেকে ৯ ভরি স্বর্ণ, ৮২ ভরি রুপা ও নগদ প্রায় ১৭ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। গ্রেপ্তার চক্রের অন্য সদস্যরা হলেন জামাল শিকদার, আবুল, আজিম উদ্দিন। এ ছাড়া চোরাই স্বর্ণ কেনার অপরাধে টঙ্গী এলাকার জুয়েলারি দোকানের মালিক মো. আনোয়ার হোসেন ও তাঁতীবাজার এলাকার জুয়েলারি দোকানের মালিক মো. আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তার করা হয়। উত্তম নামে আর এক জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে খুঁজছে ডিবি।
রোববার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবির প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, জব্বার প্রায় ২০০ বাড়িতে চুরি করেছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছেন। এই দীর্ঘ সময় বাসাবাড়ি থেকে চুরি করা প্রায় ৫০০ ভরি স্বর্ণ তিনি তাঁতীবাজার এলাকায় বিক্রি করেছেন। আরও প্রায় ২০০ ভরি স্বর্ণ ও রুপা টঙ্গী বাজার এলাকার বিভিন্ন জুয়েলারি দোকানে বিক্রি করেছেন।
ডিবির এই কর্মকর্তা বলেন, টার্গেট করা বাসায় ঢুকে আলমারি ভেঙে স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা ও ডলার চুরি করেন তাঁরা। বাসায় অন্য কিছু থাকলেও সেগুলো চুরি করেন না এই চক্রের সদস্যরা।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে হারুন অর রশীদ বলেন, জব্বার মোল্লা চারটি বিয়ে করেছেন। চুরির টাকা দিয়ে তাদের সুন্দরভাবে ভরণপোষণ করেন। চুরির টাকা দিয়ে নারায়ণগঞ্জ, কেরানীগঞ্জ, গাজীপুরসহ বিভিন্ন জায়গায় জমিও কিনেছেন তিনি।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে