ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর মিরপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে সৃষ্ট বিস্ফোরণে দগ্ধ সাতজনের মধ্যে আব্দুল খলিল (৪০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তাঁর শরীরের ৯৫ শতাংশ দগ্ধ ছিল। আজ সোমবার সকালে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে তিনি মারা যান।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, খলিলের শ্বাসনালীর ক্ষতিসহ শরীরের ৯৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। অন্য দগ্ধদের অবস্থাও গুরুতর।
দগ্ধদের মধ্যে খলিলের স্ত্রী রুমা আক্তার ২০ শতাংশ, ছেলে আব্দুল্লাহ ৩৮ শতাংশ, আরেক ছেলে মাদ্রাসাছাত্র মোহাম্মদ ৩৫ শতাংশ, ইসমাইলের শরীরের ২০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
আর প্রতিবেশী স্বপ্না আক্তার পারভীন ১৪ শতাংশ, তার স্বামী শাহজাহান ৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। তারা সবাই বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
খলিল মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার চর বাঙলাবাজার গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্ত্রী রুমা আক্তার ও তিন সন্তান নিয়ে মিরপুরের ওই বাসায় থাকতেন। পাশের বাসায় থাকতেন প্রতিবেশী গার্মেন্টস কর্মী দম্পতি শাহজাহান ও স্বপ্না।
গতকাল রোববার ভোরে মিরপুর-১১ এর ৫ নম্বর এভিনিউয়ের সি ব্লকের ১৬ নম্বর রোডের একটি টিনসেড বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় রঙ মিস্ত্রী খলিলসহ দগ্ধ হন তাঁর স্ত্রী গৃহিণী রুমা আক্তার (৩২), ছেলে হাফেজ আব্দুল্লাহ (১৩), মোহাম্মদ (১০) ও ইসমাইল (৪)। আর পাশের বাসার ভাড়াটিয়া মো. শাহজাহান (২৫) ও তার স্ত্রী স্বপ্না আক্তার পারভিন (২২)।
খলিলের ভাতিজি নাসিমা আক্তার রুপালী জানান, তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার চর বাঙলাবাজার গ্রামে। তিন ছেলেসহ তার চাচা-চাচী মিরপুরের ওই বাসায় ভাড়া থাকেন। তাদের পাশের বাসায় ভাড়া থাকেন ওই দম্পতি। রোববার ভোরে তিনি খবর পান, ওই বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে। তারা সবাই দগ্ধ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদেরকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।
দগ্ধ শাহজাহান জানান, রাতে তারা বাসায় ঘুমিয়ে ছিলেন। ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। ঘুম ভাঙতেই দেখেন চারদিকে আগুন জ্বলছে। তাদের শরীরে আগুন লেগে গেছে। তখন নিজেরাই বাসার বাইরে বের হন।
তিনি জানান, তাদের বাসায় কোনো গ্যাস সিলিন্ডার নেই। বাসার সামনে দিয়ে গ্যাস লাইন রয়েছে। দুদিন আগে রাস্তার পাশে সেই গ্যাস লাইনে হঠাৎ করে আগুন জ্বলে উঠেছিল। পরে স্থানীয়রা সে আগুন নেভান। তার তার ধারণা, সেই লাইন থেকে লিকেজ হয়ে তাদের রুমের ভেতর গ্যাস জমে ছিল। তার জন্য বিস্ফোরণ হয়েছে।
রাজধানীর মিরপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে সৃষ্ট বিস্ফোরণে দগ্ধ সাতজনের মধ্যে আব্দুল খলিল (৪০) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তাঁর শরীরের ৯৫ শতাংশ দগ্ধ ছিল। আজ সোমবার সকালে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের ৬০২ নম্বর ওয়ার্ডে তিনি মারা যান।
জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, খলিলের শ্বাসনালীর ক্ষতিসহ শরীরের ৯৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। অন্য দগ্ধদের অবস্থাও গুরুতর।
দগ্ধদের মধ্যে খলিলের স্ত্রী রুমা আক্তার ২০ শতাংশ, ছেলে আব্দুল্লাহ ৩৮ শতাংশ, আরেক ছেলে মাদ্রাসাছাত্র মোহাম্মদ ৩৫ শতাংশ, ইসমাইলের শরীরের ২০ শতাংশ পুড়ে গেছে।
আর প্রতিবেশী স্বপ্না আক্তার পারভীন ১৪ শতাংশ, তার স্বামী শাহজাহান ৬ শতাংশ পুড়ে গেছে। তারা সবাই বর্তমানে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন।
খলিল মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার চর বাঙলাবাজার গ্রামের বাসিন্দা। তিনি স্ত্রী রুমা আক্তার ও তিন সন্তান নিয়ে মিরপুরের ওই বাসায় থাকতেন। পাশের বাসায় থাকতেন প্রতিবেশী গার্মেন্টস কর্মী দম্পতি শাহজাহান ও স্বপ্না।
গতকাল রোববার ভোরে মিরপুর-১১ এর ৫ নম্বর এভিনিউয়ের সি ব্লকের ১৬ নম্বর রোডের একটি টিনসেড বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় রঙ মিস্ত্রী খলিলসহ দগ্ধ হন তাঁর স্ত্রী গৃহিণী রুমা আক্তার (৩২), ছেলে হাফেজ আব্দুল্লাহ (১৩), মোহাম্মদ (১০) ও ইসমাইল (৪)। আর পাশের বাসার ভাড়াটিয়া মো. শাহজাহান (২৫) ও তার স্ত্রী স্বপ্না আক্তার পারভিন (২২)।
খলিলের ভাতিজি নাসিমা আক্তার রুপালী জানান, তাদের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার চর বাঙলাবাজার গ্রামে। তিন ছেলেসহ তার চাচা-চাচী মিরপুরের ওই বাসায় ভাড়া থাকেন। তাদের পাশের বাসায় ভাড়া থাকেন ওই দম্পতি। রোববার ভোরে তিনি খবর পান, ওই বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ হয়েছে। তারা সবাই দগ্ধ হয়েছেন। পরবর্তীতে তাদেরকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।
দগ্ধ শাহজাহান জানান, রাতে তারা বাসায় ঘুমিয়ে ছিলেন। ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে হঠাৎ বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পান। ঘুম ভাঙতেই দেখেন চারদিকে আগুন জ্বলছে। তাদের শরীরে আগুন লেগে গেছে। তখন নিজেরাই বাসার বাইরে বের হন।
তিনি জানান, তাদের বাসায় কোনো গ্যাস সিলিন্ডার নেই। বাসার সামনে দিয়ে গ্যাস লাইন রয়েছে। দুদিন আগে রাস্তার পাশে সেই গ্যাস লাইনে হঠাৎ করে আগুন জ্বলে উঠেছিল। পরে স্থানীয়রা সে আগুন নেভান। তার তার ধারণা, সেই লাইন থেকে লিকেজ হয়ে তাদের রুমের ভেতর গ্যাস জমে ছিল। তার জন্য বিস্ফোরণ হয়েছে।
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলায় একটি চা-বাগানের নালা থেকে রামবচন গোয়ালা নামের এক চা-শ্রমিকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
৮ মিনিট আগেঘটনা সম্পর্কে জামাল মার্কেটের ম্যানেজার তরিকুল ইসলাম বলেন, মদিনা রেস্টুরেন্টে কোনো অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা ছিল না। হোটেলমালিককে কয়েক দফা নিষেধ করা হলেও অনিরাপদভাবে রাস্তার পাশে গ্যাস সিলিন্ডারের চুলা বসিয়ে রান্নার কাজ করা হতো। আগুন লাগার পর স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আধা ঘণ্টার মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে...
১৭ মিনিট আগেজানা গেছে, ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনের জেরে জারি করা ১৪৪ ধারা বহাল থাকলেও বেলা ১১টার দিকে অবরোধকারীরা উপজেলার খাদ্যগুদামের সামনে জড়ো হয়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় দোকানপাটে অগ্নিসংযোগও করা হয়। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে বিক্ষোভকারীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও সশস্ত্র...
২৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় সাপে কাটা ছয়জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজন প্রমাণস্বরূপ বিষধর সাপও নিয়ে হাসপাতালে চলে আসেন।
২৭ মিনিট আগে