নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে শিক্ষার্থী, সাধারণ জনতা ও সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশের নেতারা। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ডিইউজের কার্যনির্বাহী সদস্য শাহিন হাসনাতের সঞ্চালনায় সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন। এতে বক্তব্য রাখেন—বিএফইউজের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ।
বিক্ষোভ সমাবেশে বিএফইউজের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, ‘এই সমাবেশ আর সাংবাদিকদের সমাবেশ নেই। এটি সাংবাদিক ও জনতার সমাবেশে পরিণত হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এরশাদের পতন হয়েছে। আজ ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়েছে। সাংবাদিক-জনতা নিয়ে এই সরকারের পতন ঘটানো হবে।’
বিএফইউজের সভাপতি বলেন, ‘আমাদের চারজন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে, ২০০ জনকে আহত করা হয়েছে, ৫০ জন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। শত শত মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। শত শত ছাত্র-জনতা কাতরাচ্ছে, চোখ হারিয়েছে, পা হারিয়েছে, পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। আর আপনি (শেখ হাসিনা) গদিতে আরামে থাকবেন। আপনার গদিতে থাকা হবে না। আপনার পতনের মধ্যে দিয়ে বিচারের ফয়সালা করব।’
সিএমইউজের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী বলেন, ‘পুলিশ ইচ্ছা করে গুলি করে নাই। হাসিনার নির্দেশে গুলি করতে হয়েছে। পুলিশ নয়, হাসিনাকে টার্গেট করুন।’ তিনি আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতন গতকালই হয়ে গেছে। হাসিনার পালানোর জন্য পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে বিমান রেডি করে রাখা হয়েছে।’
কাদের গণি চৌধুরী বলেন, ‘আমরা বলি, আমার ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করে পালাতে পারবেন না। বাংলাদেশের সব রেলপথ, রাজপথ, সড়কপথ, বিমানপথ, নৌপথ বন্ধ করে দিতে হবে। এই হত্যার খুনের বিচার করতে হবে। না হলে শিশুদের কাছে আমরা অপরাধী হয়ে থাকব। দেশের কাছে আমরা অপরাধী হয়ে থাকব। এই জাতির কাছে, মানবতার কাছে অপরাধী হয়ে থাকব। সেটা আমরা হতে চাই না।’
সমাবেশ শেষে প্রেসক্লাবের সামনে মিছিল বের করেন সাংবাদিকেরা। মিছিলটি পল্টন মোড় হয়ে ঘুরে আবার প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়। এ সময় প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ব্যানারে একটি মানববন্ধন ঘিরে ভুয়া ভুয়া দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন সাংবাদিকেরা। পরে মানববন্ধন নিয়ে সেখান থেকে চলে যায় সাংস্কৃতিক জোট।
বিক্ষোভ সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য—শাহনাজ পলি, কবি আব্দুল হাই সিকদার, আমিরুল ইসলাম কাগজী, সরদার ফরিদ, তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, রফিকুল ইসলাম আজাদ, আবু সালেহ আকন, আলাউদ্দিন আরিফ, ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক কারাবন্দী সাঈদ খানের স্ত্রী সাজিদা আক্তার ইতিসহ ডিইউজে ও বিএফইউজের নেতারা।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সারা দেশে শিক্ষার্থী, সাধারণ জনতা ও সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশের নেতারা। আজ শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ডিইউজের কার্যনির্বাহী সদস্য শাহিন হাসনাতের সঞ্চালনায় সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন। এতে বক্তব্য রাখেন—বিএফইউজের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী, ডিইউজের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম ও প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ।
বিক্ষোভ সমাবেশে বিএফইউজের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, ‘এই সমাবেশ আর সাংবাদিকদের সমাবেশ নেই। এটি সাংবাদিক ও জনতার সমাবেশে পরিণত হয়েছে। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এরশাদের পতন হয়েছে। আজ ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়েছে। সাংবাদিক-জনতা নিয়ে এই সরকারের পতন ঘটানো হবে।’
বিএফইউজের সভাপতি বলেন, ‘আমাদের চারজন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে, ২০০ জনকে আহত করা হয়েছে, ৫০ জন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছেন। শত শত মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। শত শত ছাত্র-জনতা কাতরাচ্ছে, চোখ হারিয়েছে, পা হারিয়েছে, পঙ্গুত্ব বরণ করেছে। আর আপনি (শেখ হাসিনা) গদিতে আরামে থাকবেন। আপনার গদিতে থাকা হবে না। আপনার পতনের মধ্যে দিয়ে বিচারের ফয়সালা করব।’
সিএমইউজের মহাসচিব কাদের গণি চৌধুরী বলেন, ‘পুলিশ ইচ্ছা করে গুলি করে নাই। হাসিনার নির্দেশে গুলি করতে হয়েছে। পুলিশ নয়, হাসিনাকে টার্গেট করুন।’ তিনি আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতন গতকালই হয়ে গেছে। হাসিনার পালানোর জন্য পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে বিমান রেডি করে রাখা হয়েছে।’
কাদের গণি চৌধুরী বলেন, ‘আমরা বলি, আমার ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করে পালাতে পারবেন না। বাংলাদেশের সব রেলপথ, রাজপথ, সড়কপথ, বিমানপথ, নৌপথ বন্ধ করে দিতে হবে। এই হত্যার খুনের বিচার করতে হবে। না হলে শিশুদের কাছে আমরা অপরাধী হয়ে থাকব। দেশের কাছে আমরা অপরাধী হয়ে থাকব। এই জাতির কাছে, মানবতার কাছে অপরাধী হয়ে থাকব। সেটা আমরা হতে চাই না।’
সমাবেশ শেষে প্রেসক্লাবের সামনে মিছিল বের করেন সাংবাদিকেরা। মিছিলটি পল্টন মোড় হয়ে ঘুরে আবার প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়। এ সময় প্রেসক্লাবের সামনে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ব্যানারে একটি মানববন্ধন ঘিরে ভুয়া ভুয়া দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন সাংবাদিকেরা। পরে মানববন্ধন নিয়ে সেখান থেকে চলে যায় সাংস্কৃতিক জোট।
বিক্ষোভ সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামাল উদ্দিন সবুজ, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, প্রেসক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য—শাহনাজ পলি, কবি আব্দুল হাই সিকদার, আমিরুল ইসলাম কাগজী, সরদার ফরিদ, তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, রফিকুল ইসলাম আজাদ, আবু সালেহ আকন, আলাউদ্দিন আরিফ, ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক কারাবন্দী সাঈদ খানের স্ত্রী সাজিদা আক্তার ইতিসহ ডিইউজে ও বিএফইউজের নেতারা।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৬ ঘণ্টা আগে