আমিনুল ইসলাম নাবিল
শিশু সারাফ ও সারাকে নিয়ে অকূলপাথারে ইলমা আক্তার রিয়া (২৮)। চোখের জলে বুক ভেসে যাচ্ছে। সাজানো-গোছানো সংসারে হঠাৎ নেমে এসেছে অনিশ্চয়তা।
ইলমা আক্তার রিয়া সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণে নিহত সম্রাটের (৩৫) স্ত্রী। বাবা মারা গেছেন রিয়ার শিশুকালে। সম্রাটও তাঁর দুই কচি সন্তানকে রেখে বিদায় নিলেন। রিয়াকেও করে গেলেন অভিভাবকহীন। পুরান ঢাকার মালিটোলায় বাবার বাড়িতে দুই সন্তানকে নিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে নীরবে চোখের পানি ফেলছেন রিয়া।
ঘটনার দিনও প্রতিদিনের মতো দুপুরের খাবার খেয়ে তাগাদার (বকেয়া টাকা সংগ্রহ) উদ্দেশে বেরিয়েছিলেন সম্রাট, কথা ছিল সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই স্ত্রী–সন্তানকে নিয়ে ঘুরতে বের হবেন। সম্রাট দুপুরের খাবার খেয়ে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই রিয়ার খালাতো ভাই তাঁকে ফোনকল করে বলেন, ‘আনিকা এজেন্সি ধ্বংস হয়ে গেছে!’ সম্রাট এই সিরামিকস প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন।
এই খবর শুনেই পাগলের মতো ছোটাছুটি করতে থাকেন রিয়া। ঘটনাস্থলে গিয়ে শুধু ধ্বংসস্তূপ দেখে ভড়কে যান। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের কাছে রাস্তায় তন্ন তন্ন করে খুঁজছিলেন সম্রাটের জুতা, চশমা অথবা অন্য কোনো চিহ্ন।
ঘটনার দিন সবার শেষে সম্রাটের লাশ ধ্বংসস্তূপ থেকে বের করে আনেন তাঁর বন্ধু ও স্বজনেরা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সম্রাটের মরদেহ বহন করা অ্যাম্বুলেন্সটি সবশেষে ঢোকে। আর সঙ্গে সঙ্গে স্বামী বেঁচে আছেন বলে মনে যে ক্ষীণ আশা বেঁধেছিলেন রিয়া, সেটিরও সমাপ্তি ঘটে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে মালিটোলায় রিয়ার বাবার বাড়িতে গিয়ে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। কান্নাজড়িত কণ্ঠে রিয়া বলেন, ‘আমার সব শেষ হয়ে গেছে ভাই।আমার পাঁচ বছরের ছেলে ও ছয় মাসের মেয়েটা এতিম হয়া গেসে! এ বছরই ছেলেটাকে স্কুলে ভর্তি করানো হয়েছে।’
সেদিনের ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে রিয়া বলেন, ‘দুপুরে সম্রাটকে বিদায় দিয়ে বাচ্চাদের নিয়ে ঘুমাতে যাই। কিছুক্ষণ পরেই আমার খালাতো ভাই ফোনে বিস্ফোরণের কথা জানায়। প্রথমে ঘটনাস্থল ও পরে মেডিকেলে যাই। মেডিকেলে পাগলের মতো খোঁজাখুঁজি করেও পাইনি। রাতের দিকে সবশেষে যে অ্যাম্বুলেন্সটি ঢোকে সেখানেই ছিল সম্রাট।’
প্রতিদিন তাগাদা শেষে আরও পরে দোকানে যেতেন সম্রাট। কিন্তু পরদিন শবে বরাতের ছুটি থাকায় দোকান তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যাবে ভেবে কিছুটা আগেই গিয়েছিলেন। ধ্বংসস্তূপে নিথর সম্রাটের হাতে তাগাদার টাকা মুষ্টিবদ্ধ ছিল। দোকান ম্যানেজারের বরাত দিয়ে রিয়া বলেন, ‘তাগাদার টাকাটা দেওয়ার জন্যই দোকানে ঢুকেছিল সম্রাট। টাকাটা দিয়েই আসরের নামাজে যাওয়ার কথা ছিল।’
রিয়া বলেন, দুপুরের খাবার খাওয়ার পর সম্রাটকে আর দোকানে যেতে দিতে চাননি তিনি। কিন্তু দোকান মালিক তাঁকে সেদিনে কালেকশন নিয়ে দোকানে যাওয়ার জন্য তাগাদা দেন। সেদিন জোর করলে আজ এভাবে স্বামীকে হারাতে হতো না—এই আক্ষেপ হয়তো কখনো ফুরাবে না রিয়ার!
ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়েছেন সম্রাট। এরপর চাচা মোহাম্মদ বাবুই তাঁকে লালনপালন করেন। বিস্ফোরণের খবর শোনার পর ওই দোকানের এক কর্মচারীকে ফোন দেন বাবু। সেই কর্মচারী জানান, তিনি চা আনতে বাইরে বের হন। আর কিছুক্ষণ পরই বিস্ফোরণ ঘটে। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান তিনি। বেরিয়ে আসার সময় তিনি সম্রাটকে দোকানে দেখেননি।
এই কথা শুনে বাবু আশ্বস্ত হয়েছিলেন, ভাতিজা নিরাপদেই আছে। কিন্তু ফোনে সম্রাটকে পাওয়া যাচ্ছিল না। লোকেশন ট্র্যাক করে সম্রাটের অবস্থান ঘটনাস্থলেই দেখা যাচ্ছিল। তখনই বাবুর হৃৎস্পন্দন বাড়তে থাকে। হন্যে হয়ে ভাতিজাকে খুঁজতে থাকেন। অবশেষে রাত ১০টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসা একটি অ্যাম্বুলেন্সে সম্রাটের ক্ষতবিক্ষত নিথর দেহ আবিষ্কার করেন!
মোহাম্মদ বাবু জানান, সম্রাট স্যানিটারি আইটেমের দোকানে কাজ করতেন। সে কারণে বিস্ফোরণে সিরামিকস ও কাচের টুকরা তাঁর শরীরে ঢুকেছে। আবার পিলারের নিচে চাপা পড়ার কারণে হাড়ও ভেঙে গেছে।
এই দুর্ঘটনায় একই এলাকার আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম মোমিন উদ্দিন সুমন। সুমন ও সম্রাট সম্পর্কে চাচাতো ভাই। সুমনের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আনিকা এজেন্সিতে ৭-৮ বছর ধরে কর্মরত ছিলেন সম্রাট। ঘটনার পরদিন বুধবার (৮ মার্চ) ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে সুমনের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (৭ মার্চ) বিকেল পৌনে ৫টায় সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৩ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। নিহতরা হলেন—কুমিল্লার মো. সুমন (২১), বরিশালের ইসহাক মৃধা (৩৫), যাত্রাবাড়ীর মুনসুর হোসেন (৪০), নুরুল ইসলাম ভুঁইয়া ও মো. ইদ্রিস মীর (৬০), পুরান ঢাকার মো. ইসমাইল (৪২), ব্যবসায়ী মোমিন উদ্দিন সুমন ও সম্রাট, চাঁদপুরের আল আমিন (২৩), কেরানীগঞ্জের রাহাত (১৮), চকবাজারের মমিনুল ইসলাম (৩৮) ও নদী বেগম (৩৬), মুন্সিগঞ্জের মাঈন উদ্দিন (৫০), আবু জাফর সিদ্দিক (৩৪), হাফেজ মো. মুসা, পুরান ঢাকার বংশালের নাজমুল হোসেন (২৫), আকৃতি বেগম (৭০), হৃদয় ও আব্দুল হাসিম সিয়াম (৩৫) মানিকগঞ্জের ওবায়দুল হাসান বাবুল (৫৫), নোয়াখালীর রবিন হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান স্বপন ও ইয়াসিন আরাফাত।
শিশু সারাফ ও সারাকে নিয়ে অকূলপাথারে ইলমা আক্তার রিয়া (২৮)। চোখের জলে বুক ভেসে যাচ্ছে। সাজানো-গোছানো সংসারে হঠাৎ নেমে এসেছে অনিশ্চয়তা।
ইলমা আক্তার রিয়া সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণে নিহত সম্রাটের (৩৫) স্ত্রী। বাবা মারা গেছেন রিয়ার শিশুকালে। সম্রাটও তাঁর দুই কচি সন্তানকে রেখে বিদায় নিলেন। রিয়াকেও করে গেলেন অভিভাবকহীন। পুরান ঢাকার মালিটোলায় বাবার বাড়িতে দুই সন্তানকে নিয়ে অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা ভেবে নীরবে চোখের পানি ফেলছেন রিয়া।
ঘটনার দিনও প্রতিদিনের মতো দুপুরের খাবার খেয়ে তাগাদার (বকেয়া টাকা সংগ্রহ) উদ্দেশে বেরিয়েছিলেন সম্রাট, কথা ছিল সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই স্ত্রী–সন্তানকে নিয়ে ঘুরতে বের হবেন। সম্রাট দুপুরের খাবার খেয়ে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই রিয়ার খালাতো ভাই তাঁকে ফোনকল করে বলেন, ‘আনিকা এজেন্সি ধ্বংস হয়ে গেছে!’ সম্রাট এই সিরামিকস প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন।
এই খবর শুনেই পাগলের মতো ছোটাছুটি করতে থাকেন রিয়া। ঘটনাস্থলে গিয়ে শুধু ধ্বংসস্তূপ দেখে ভড়কে যান। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের কাছে রাস্তায় তন্ন তন্ন করে খুঁজছিলেন সম্রাটের জুতা, চশমা অথবা অন্য কোনো চিহ্ন।
ঘটনার দিন সবার শেষে সম্রাটের লাশ ধ্বংসস্তূপ থেকে বের করে আনেন তাঁর বন্ধু ও স্বজনেরা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সম্রাটের মরদেহ বহন করা অ্যাম্বুলেন্সটি সবশেষে ঢোকে। আর সঙ্গে সঙ্গে স্বামী বেঁচে আছেন বলে মনে যে ক্ষীণ আশা বেঁধেছিলেন রিয়া, সেটিরও সমাপ্তি ঘটে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে মালিটোলায় রিয়ার বাবার বাড়িতে গিয়ে কথা হয় এ প্রতিবেদকের। কান্নাজড়িত কণ্ঠে রিয়া বলেন, ‘আমার সব শেষ হয়ে গেছে ভাই।আমার পাঁচ বছরের ছেলে ও ছয় মাসের মেয়েটা এতিম হয়া গেসে! এ বছরই ছেলেটাকে স্কুলে ভর্তি করানো হয়েছে।’
সেদিনের ঘটনার বিবরণ দিতে গিয়ে রিয়া বলেন, ‘দুপুরে সম্রাটকে বিদায় দিয়ে বাচ্চাদের নিয়ে ঘুমাতে যাই। কিছুক্ষণ পরেই আমার খালাতো ভাই ফোনে বিস্ফোরণের কথা জানায়। প্রথমে ঘটনাস্থল ও পরে মেডিকেলে যাই। মেডিকেলে পাগলের মতো খোঁজাখুঁজি করেও পাইনি। রাতের দিকে সবশেষে যে অ্যাম্বুলেন্সটি ঢোকে সেখানেই ছিল সম্রাট।’
প্রতিদিন তাগাদা শেষে আরও পরে দোকানে যেতেন সম্রাট। কিন্তু পরদিন শবে বরাতের ছুটি থাকায় দোকান তাড়াতাড়ি বন্ধ হয়ে যাবে ভেবে কিছুটা আগেই গিয়েছিলেন। ধ্বংসস্তূপে নিথর সম্রাটের হাতে তাগাদার টাকা মুষ্টিবদ্ধ ছিল। দোকান ম্যানেজারের বরাত দিয়ে রিয়া বলেন, ‘তাগাদার টাকাটা দেওয়ার জন্যই দোকানে ঢুকেছিল সম্রাট। টাকাটা দিয়েই আসরের নামাজে যাওয়ার কথা ছিল।’
রিয়া বলেন, দুপুরের খাবার খাওয়ার পর সম্রাটকে আর দোকানে যেতে দিতে চাননি তিনি। কিন্তু দোকান মালিক তাঁকে সেদিনে কালেকশন নিয়ে দোকানে যাওয়ার জন্য তাগাদা দেন। সেদিন জোর করলে আজ এভাবে স্বামীকে হারাতে হতো না—এই আক্ষেপ হয়তো কখনো ফুরাবে না রিয়ার!
ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়েছেন সম্রাট। এরপর চাচা মোহাম্মদ বাবুই তাঁকে লালনপালন করেন। বিস্ফোরণের খবর শোনার পর ওই দোকানের এক কর্মচারীকে ফোন দেন বাবু। সেই কর্মচারী জানান, তিনি চা আনতে বাইরে বের হন। আর কিছুক্ষণ পরই বিস্ফোরণ ঘটে। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যান তিনি। বেরিয়ে আসার সময় তিনি সম্রাটকে দোকানে দেখেননি।
এই কথা শুনে বাবু আশ্বস্ত হয়েছিলেন, ভাতিজা নিরাপদেই আছে। কিন্তু ফোনে সম্রাটকে পাওয়া যাচ্ছিল না। লোকেশন ট্র্যাক করে সম্রাটের অবস্থান ঘটনাস্থলেই দেখা যাচ্ছিল। তখনই বাবুর হৃৎস্পন্দন বাড়তে থাকে। হন্যে হয়ে ভাতিজাকে খুঁজতে থাকেন। অবশেষে রাত ১০টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসা একটি অ্যাম্বুলেন্সে সম্রাটের ক্ষতবিক্ষত নিথর দেহ আবিষ্কার করেন!
মোহাম্মদ বাবু জানান, সম্রাট স্যানিটারি আইটেমের দোকানে কাজ করতেন। সে কারণে বিস্ফোরণে সিরামিকস ও কাচের টুকরা তাঁর শরীরে ঢুকেছে। আবার পিলারের নিচে চাপা পড়ার কারণে হাড়ও ভেঙে গেছে।
এই দুর্ঘটনায় একই এলাকার আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর নাম মোমিন উদ্দিন সুমন। সুমন ও সম্রাট সম্পর্কে চাচাতো ভাই। সুমনের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান আনিকা এজেন্সিতে ৭-৮ বছর ধরে কর্মরত ছিলেন সম্রাট। ঘটনার পরদিন বুধবার (৮ মার্চ) ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে সুমনের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (৭ মার্চ) বিকেল পৌনে ৫টায় সিদ্দিক বাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৩ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। নিহতরা হলেন—কুমিল্লার মো. সুমন (২১), বরিশালের ইসহাক মৃধা (৩৫), যাত্রাবাড়ীর মুনসুর হোসেন (৪০), নুরুল ইসলাম ভুঁইয়া ও মো. ইদ্রিস মীর (৬০), পুরান ঢাকার মো. ইসমাইল (৪২), ব্যবসায়ী মোমিন উদ্দিন সুমন ও সম্রাট, চাঁদপুরের আল আমিন (২৩), কেরানীগঞ্জের রাহাত (১৮), চকবাজারের মমিনুল ইসলাম (৩৮) ও নদী বেগম (৩৬), মুন্সিগঞ্জের মাঈন উদ্দিন (৫০), আবু জাফর সিদ্দিক (৩৪), হাফেজ মো. মুসা, পুরান ঢাকার বংশালের নাজমুল হোসেন (২৫), আকৃতি বেগম (৭০), হৃদয় ও আব্দুল হাসিম সিয়াম (৩৫) মানিকগঞ্জের ওবায়দুল হাসান বাবুল (৫৫), নোয়াখালীর রবিন হোসেন শান্ত, মেহেদী হাসান স্বপন ও ইয়াসিন আরাফাত।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশে মুদিদোকানির ১ মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৩ টাকা। এই অস্বাভাবিক বিল দেখে হতবাক হন তিনি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার তালম ইউনিয়নের তালম খাসপাড়া গ্রামে।
১ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় একটি কাঁঠালের জন্য ভাবি শোভা বেগমকে (৩৫) ছুরিকাঘাতে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত দেবর রাকিব (২৮) আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। রোববার (২২ জুন) দুপুরে তাঁকে মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২-এ হাজির করা হলে বিচারক রাহুল দে ১৬৪ ধারায় তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করে
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর রামপুরা এলাকায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ (পিজিসিবি) লিমিটেডের গুরুত্বপূর্ণ সাবস্টেশনে বৈদ্যুতিক গোলযোগ দেখা দিয়েছে। এর জেরে রাজধানীর বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। আজ রোববার রাত ১০টার দিকে এই গোলযোগের সূত্রপাত হয়। ঘটনার পরপরই বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি)
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) নিয়মিত শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও জীবনবিমা সুবিধার আওতায় আনা হয়েছে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রকৌশল বিভাগের সেমিনার রুমে বিমা কোম্পানি জেনিথ ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্সের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কর্তৃপক্ষ।
২ ঘণ্টা আগে