নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শারদীয় দুর্গাপূজায় তিন দিনের সরকারি ছুটির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। দীর্ঘদিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছে সংগঠনটি। এবার দাবি না মানলে ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের মতো কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে তারা।
আজ শুক্রবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে চার দফা দাবি তুলে ধরে এমন ঘোষণা দেন সংগঠনটির নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে।
তিনি বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়কে পাঁচ দিনব্যাপী ধর্মীয় কর্মযজ্ঞে ব্যস্ত থেকে ও ধর্মীয় রীতিনীতি মেনেই দুর্গাপূজা সম্পাদন করতে হয়। দুর্গাপূজার মূল তিনটি দিনই হলো সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী। এ উপলক্ষে দিন-রাত পূজার কাজে ব্যস্ত থেকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে সার্থকভাবে দুর্গাপূজা সম্পাদন করতে হয়। দুর্গাপূজায় হিন্দু সম্প্রদায় বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। কারণ পাঁচ দিনের দুর্গাপূজায় মাত্র এক দিন সরকারি ছুটি, যার কারণে হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই পূজার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত থেকে পূজার আনন্দ, ধর্মীয় যজ্ঞ শেষ করতে পারে না। এমনকি পরিবারের সঙ্গে পূজার আনন্দ ভাগ করে নিতে পারে না। আমরা প্রতিবারই স্মারকলিপির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করি দুর্গাপূজার সরকারি ছুটি তিন দিন করার জন্য। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সদুত্তর পাইনি। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করছি, যেন এবার থেকেই দুর্গাপূজায় সরকারি ছুটি তিন দিন ঘোষণা করা হয়।’
তিন দিন ছুটিসহ প্রতিটি স্থায়ী ও অস্থায়ী পূজামন্দিরে সরকারি খরচে সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা; প্রতিটি মন্দিরে পূজার ১০ দিন আগে থেকে পূজা চলাকালীন নিরাপত্তা জোরদার করা; সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও সংখ্যালঘু কমিশন গঠনের দ্রুত বাস্তবায়ন করা। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সবার জন্য সমান প্রয়োগের দাবি তুলে পলাশ কান্তি দে বলেন, ‘অনতিবিলম্বে আমরা আশা করব সরকারের পক্ষ থেকে তিন দিন সরকারি ছুটিসহ অন্যান্য বিষয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য আসবে। তা না হলে আগামী ১৩ অক্টোবর দাবি আদায়ের সপক্ষে ঢাকাসহ দেশব্যাপী হিন্দু মহাজোট মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে।’
সংগঠনের সভাপতি প্রভাস চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হিন্দু মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী ড. সোনালী দাস। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি প্রভাস চন্দ্র মণ্ডল, জগন্নাথ হালদার, সুনীল মালাকার, হিন্দু যুব মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী পঙ্কজ হালদারসহ আরও অনেকেই।
শারদীয় দুর্গাপূজায় তিন দিনের সরকারি ছুটির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট। দীর্ঘদিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছে সংগঠনটি। এবার দাবি না মানলে ঢাকাসহ সারা দেশে বিক্ষোভ ও মানববন্ধনের মতো কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে তারা।
আজ শুক্রবার রাজধানীর প্রেসক্লাবে তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে চার দফা দাবি তুলে ধরে এমন ঘোষণা দেন সংগঠনটির নির্বাহী মহাসচিব ও মুখপাত্র পলাশ কান্তি দে।
তিনি বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়কে পাঁচ দিনব্যাপী ধর্মীয় কর্মযজ্ঞে ব্যস্ত থেকে ও ধর্মীয় রীতিনীতি মেনেই দুর্গাপূজা সম্পাদন করতে হয়। দুর্গাপূজার মূল তিনটি দিনই হলো সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী। এ উপলক্ষে দিন-রাত পূজার কাজে ব্যস্ত থেকে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে সার্থকভাবে দুর্গাপূজা সম্পাদন করতে হয়। দুর্গাপূজায় হিন্দু সম্প্রদায় বিভিন্নভাবে বৈষম্যের শিকার। কারণ পাঁচ দিনের দুর্গাপূজায় মাত্র এক দিন সরকারি ছুটি, যার কারণে হিন্দু সম্প্রদায়ের অনেকেই পূজার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উপস্থিত থেকে পূজার আনন্দ, ধর্মীয় যজ্ঞ শেষ করতে পারে না। এমনকি পরিবারের সঙ্গে পূজার আনন্দ ভাগ করে নিতে পারে না। আমরা প্রতিবারই স্মারকলিপির মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করি দুর্গাপূজার সরকারি ছুটি তিন দিন করার জন্য। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলতে হচ্ছে, সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সদুত্তর পাইনি। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করছি, যেন এবার থেকেই দুর্গাপূজায় সরকারি ছুটি তিন দিন ঘোষণা করা হয়।’
তিন দিন ছুটিসহ প্রতিটি স্থায়ী ও অস্থায়ী পূজামন্দিরে সরকারি খরচে সিসি ক্যামেরার ব্যবস্থা; প্রতিটি মন্দিরে পূজার ১০ দিন আগে থেকে পূজা চলাকালীন নিরাপত্তা জোরদার করা; সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন ও সংখ্যালঘু কমিশন গঠনের দ্রুত বাস্তবায়ন করা। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সবার জন্য সমান প্রয়োগের দাবি তুলে পলাশ কান্তি দে বলেন, ‘অনতিবিলম্বে আমরা আশা করব সরকারের পক্ষ থেকে তিন দিন সরকারি ছুটিসহ অন্যান্য বিষয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য আসবে। তা না হলে আগামী ১৩ অক্টোবর দাবি আদায়ের সপক্ষে ঢাকাসহ দেশব্যাপী হিন্দু মহাজোট মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবে।’
সংগঠনের সভাপতি প্রভাস চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন হিন্দু মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী ড. সোনালী দাস। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন সহসভাপতি প্রভাস চন্দ্র মণ্ডল, জগন্নাথ হালদার, সুনীল মালাকার, হিন্দু যুব মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী পঙ্কজ হালদারসহ আরও অনেকেই।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে