নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপন উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শোতে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-২ (র্যাব) এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খালিদুল হক।
আজ সোমবার দুপুরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে সাংবাদিকদের খালিদুল হক বলেন, ‘ “নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান” মূলমন্ত্র ধারণ করে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপিত হচ্ছে। র্যাব দুদিন আগে থেকেই বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপন উপলক্ষে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ফুট পেট্রল, রবোস্ট পেট্রল, সাদা পোশাকে নিরাপত্তা এবং ড্রোন ও সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে।’
র্যাব-২ এর অধিনায়ক বলেন, ‘সন্ধ্যায় চীন দূতাবাস ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে প্রথমবারের মতো ড্রোন শো প্রদর্শিত হবে। এটি নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ ও উদ্দীপনা রয়েছে। আগ্রহ ও উদ্দীপনা নিয়ে আশা করছি ব্যাপক দর্শক সমাগম হবে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে এবং আনন্দের সঙ্গে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। অতীতের যে কোনো সময়ের রেকর্ড ভেঙে দেবে।’
নিরাপত্তার শঙ্কার বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খালিদুল হক বলেন, ‘আশঙ্কা থাকবে, আশঙ্কাকে আমরা আন্ডারমাইন্ড করি না। অঘটন ও দুর্ঘটনা মাথায় রেখেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। সর্বোচ্চ শক্তি ও সর্বোচ্চ ডেপ্লয়মেন্টের মাধ্যমে সুন্দরভাবে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে পারব।’
এর আগে ১২ এপ্রিল রাতে সংসদ ভবন এলাকায় পরীক্ষামূলক ড্রোন শো হয়। সেই রাতেই সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ড্রোন শোর কিছু ছবি শেয়ার করেন। এ বিষয়ে ফারুকী লেখেন, ‘আজকের ড্রোন শোর কিছু ঝলক! এটি পুরো শোর কেবল এক ঝলক মাত্র। ১৪ এপ্রিল বিকেল ৩টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ড্রোন শো আর লাইভ মিউজিকের অসাধারণ এক প্রদর্শনী দেখার আমন্ত্রণ।’
রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপন উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ড্রোন শোতে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এমনটাই জানিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন-২ (র্যাব) এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খালিদুল হক।
আজ সোমবার দুপুরে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে সাংবাদিকদের খালিদুল হক বলেন, ‘ “নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান” মূলমন্ত্র ধারণ করে বাংলা নববর্ষ উদ্যাপিত হচ্ছে। র্যাব দুদিন আগে থেকেই বিভিন্ন নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপন উপলক্ষে চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ফুট পেট্রল, রবোস্ট পেট্রল, সাদা পোশাকে নিরাপত্তা এবং ড্রোন ও সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে।’
র্যাব-২ এর অধিনায়ক বলেন, ‘সন্ধ্যায় চীন দূতাবাস ও বাংলাদেশ সরকারের যৌথ উদ্যোগে প্রথমবারের মতো ড্রোন শো প্রদর্শিত হবে। এটি নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ ও উদ্দীপনা রয়েছে। আগ্রহ ও উদ্দীপনা নিয়ে আশা করছি ব্যাপক দর্শক সমাগম হবে। স্বতঃস্ফূর্তভাবে এবং আনন্দের সঙ্গে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। অতীতের যে কোনো সময়ের রেকর্ড ভেঙে দেবে।’
নিরাপত্তার শঙ্কার বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত ডিআইজি মো. খালিদুল হক বলেন, ‘আশঙ্কা থাকবে, আশঙ্কাকে আমরা আন্ডারমাইন্ড করি না। অঘটন ও দুর্ঘটনা মাথায় রেখেই নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। সর্বোচ্চ শক্তি ও সর্বোচ্চ ডেপ্লয়মেন্টের মাধ্যমে সুন্দরভাবে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে পারব।’
এর আগে ১২ এপ্রিল রাতে সংসদ ভবন এলাকায় পরীক্ষামূলক ড্রোন শো হয়। সেই রাতেই সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ড্রোন শোর কিছু ছবি শেয়ার করেন। এ বিষয়ে ফারুকী লেখেন, ‘আজকের ড্রোন শোর কিছু ঝলক! এটি পুরো শোর কেবল এক ঝলক মাত্র। ১৪ এপ্রিল বিকেল ৩টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে ড্রোন শো আর লাইভ মিউজিকের অসাধারণ এক প্রদর্শনী দেখার আমন্ত্রণ।’
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১৪ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে