সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
বাংলাদেশে অ্যালবিনো জাতের গোলাপি মহিষ তেমন একটা দেখা যায় না। তবে দিনে দিনে এই জাতের মহিষের পরিচিতি বাড়ছে। রং ও স্বাদের কারণে বাড়ছে চাহিদাও। কোরবানি ঈদের বাজারেও বেড়েছে এই গোলাপি মহিষের চাহিদা। তাই খামারিরাও ঝুঁকছেন গোলাপি মহিষ পালনে।
আশুলিয়ার শ্রীপুর গণকবাড়ী এলাকার কাইয়ুম এগ্রোতে দেখা মেলে প্রায় অর্ধশত অ্যালবিনো জাতের গোলাপি মহিষ। এ ছাড়া আছে মুররাহ, নিলিরাভি ও জাফরাবাদী জাতের মহিষও। গত কয়েক বছর ধরেই দেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক মহিষের এই খামারে অন্যান্য জাতের মহিষের সঙ্গে গোলাপি মহিষও বিক্রি হচ্ছে।
খামারমালিক জানান, কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে দেশের বাজারে এই গোলাপি মহিষ বিক্রি হচ্ছে কয়েক বছর ধরেই। গোলাপি মহিষগুলো দেখতে যেমন নজরকাড়া, এর মাংসও খেতে সুস্বাদু। শুধু বাইরে থেকে নয়, এর মাংস দেখতেও গোলাপি রঙের। এই খামারে ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দামে বিক্রি হচ্ছে এই গোলাপি মহিষ। একেকটি অ্যালবিনো মহিষের ওজন হয় প্রায় ৪০০ থেকে ৮০০ কিংবা ৯০০ কেজি পর্যন্ত।
মূলত অ্যালবিনো জাতের এই মহিষ পাওয়া যায় আমেরিকার বিভিন্ন এলাকায়। সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ায় সারা বিশ্বের খামারিরা এখন এই মহিষ পালনে উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। সেই সঙ্গে ক্রেতারাও রুচির পরিবর্তন আনতে ঝুঁকছেন গোলাপি মহিষের দিকে।
আব্দুল কাইয়ুম জানান, প্রায় ৯ বছর আগে শখের বশে সাভারের আশুলিয়ায় ৭ বিঘা জমিতে এই খামার গড়ে তোলেন। প্রথমে শুধু গরু-ছাগল থাকলেও এখন এখানে আছে মহিষ, সঙ্গে দুম্বাও। গরু ছেড়ে কেন মহিষের দিকে ঝুঁকছেন জানতে কথা হয় খামারমালিকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মহিষের রোগব্যাধি কম। গরুর চেয়ে রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা মহিষের ভালো। এ ছাড়া মহিষের মাংসে গরুর চেয়ে ক্ষতিকর খাদ্য উপাদান কম আছে। অনেকেই এখন মহিষের মাংসের দিকে ঝুঁকেছেন, তাই আমিও মহিষ পালন শুরু করেছি। এ ছাড়া মহিষের খরচের তুলনায় বিক্রিতে লাভ থাকে বেশি।’
সাধারণত এই খামারে পশুগুলো বিক্রি হয় ওজনে। খামারেই ওয়েট স্কেল বসানো আছে। ক্রেতারা এসে ওজন পরখ করে পশু কিনে থাকেন। সাধারণত ৩০০ থেকে ৬০০ কেজির মহিষগুলো বিক্রি হয় প্রতি কেজি ৪৮০ টাকায়। এর চেয়ে বড় আকারের মহিষগুলো আর ওজনে বিক্রি হয় না। সেগুলো দামাদামি করেই কিনে থাকেন ক্রেতারা। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই খামার তাদের ব্যবসা প্রসার করেছে অনলাইনেও। অনলাইনে গরু বা মহিষ দেখে কেনার সুযোগ আছে খামার থেকে। ঢাকার আশপাশের এলাকায় তারা ফ্রি ডেলিভারিরও সুযোগ দিয়ে থাকে।
বাংলাদেশে অ্যালবিনো জাতের গোলাপি মহিষ তেমন একটা দেখা যায় না। তবে দিনে দিনে এই জাতের মহিষের পরিচিতি বাড়ছে। রং ও স্বাদের কারণে বাড়ছে চাহিদাও। কোরবানি ঈদের বাজারেও বেড়েছে এই গোলাপি মহিষের চাহিদা। তাই খামারিরাও ঝুঁকছেন গোলাপি মহিষ পালনে।
আশুলিয়ার শ্রীপুর গণকবাড়ী এলাকার কাইয়ুম এগ্রোতে দেখা মেলে প্রায় অর্ধশত অ্যালবিনো জাতের গোলাপি মহিষ। এ ছাড়া আছে মুররাহ, নিলিরাভি ও জাফরাবাদী জাতের মহিষও। গত কয়েক বছর ধরেই দেশের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক মহিষের এই খামারে অন্যান্য জাতের মহিষের সঙ্গে গোলাপি মহিষও বিক্রি হচ্ছে।
খামারমালিক জানান, কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে দেশের বাজারে এই গোলাপি মহিষ বিক্রি হচ্ছে কয়েক বছর ধরেই। গোলাপি মহিষগুলো দেখতে যেমন নজরকাড়া, এর মাংসও খেতে সুস্বাদু। শুধু বাইরে থেকে নয়, এর মাংস দেখতেও গোলাপি রঙের। এই খামারে ১ হাজার ৩০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা কেজি দামে বিক্রি হচ্ছে এই গোলাপি মহিষ। একেকটি অ্যালবিনো মহিষের ওজন হয় প্রায় ৪০০ থেকে ৮০০ কিংবা ৯০০ কেজি পর্যন্ত।
মূলত অ্যালবিনো জাতের এই মহিষ পাওয়া যায় আমেরিকার বিভিন্ন এলাকায়। সুখ্যাতি ছড়িয়ে পড়ায় সারা বিশ্বের খামারিরা এখন এই মহিষ পালনে উৎসাহী হয়ে উঠেছেন। সেই সঙ্গে ক্রেতারাও রুচির পরিবর্তন আনতে ঝুঁকছেন গোলাপি মহিষের দিকে।
আব্দুল কাইয়ুম জানান, প্রায় ৯ বছর আগে শখের বশে সাভারের আশুলিয়ায় ৭ বিঘা জমিতে এই খামার গড়ে তোলেন। প্রথমে শুধু গরু-ছাগল থাকলেও এখন এখানে আছে মহিষ, সঙ্গে দুম্বাও। গরু ছেড়ে কেন মহিষের দিকে ঝুঁকছেন জানতে কথা হয় খামারমালিকের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মহিষের রোগব্যাধি কম। গরুর চেয়ে রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতা মহিষের ভালো। এ ছাড়া মহিষের মাংসে গরুর চেয়ে ক্ষতিকর খাদ্য উপাদান কম আছে। অনেকেই এখন মহিষের মাংসের দিকে ঝুঁকেছেন, তাই আমিও মহিষ পালন শুরু করেছি। এ ছাড়া মহিষের খরচের তুলনায় বিক্রিতে লাভ থাকে বেশি।’
সাধারণত এই খামারে পশুগুলো বিক্রি হয় ওজনে। খামারেই ওয়েট স্কেল বসানো আছে। ক্রেতারা এসে ওজন পরখ করে পশু কিনে থাকেন। সাধারণত ৩০০ থেকে ৬০০ কেজির মহিষগুলো বিক্রি হয় প্রতি কেজি ৪৮০ টাকায়। এর চেয়ে বড় আকারের মহিষগুলো আর ওজনে বিক্রি হয় না। সেগুলো দামাদামি করেই কিনে থাকেন ক্রেতারা। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই খামার তাদের ব্যবসা প্রসার করেছে অনলাইনেও। অনলাইনে গরু বা মহিষ দেখে কেনার সুযোগ আছে খামার থেকে। ঢাকার আশপাশের এলাকায় তারা ফ্রি ডেলিভারিরও সুযোগ দিয়ে থাকে।
রাজধানীর উত্তরা থেকে বকশীগঞ্জের সাবেক মেয়র নজরুল ইসলাম সওদাগরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাঙ্গাম মোড় এলাকা থেকে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ। গ্রেপ্তার হওয়া নজরুল ইসলাম সওদাগর জামালপুরের পৌর যুবলীগের আহ্বায়ক বলেও জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের বাকলিয়ায় চাঁদা না দেওয়ায় এক চিকিৎসককে মেরে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর একটি ভবনের ভেতর রক্তাক্ত অবস্থায় অবরুদ্ধ থাকা ওই চিকিৎসক ফেসবুক লাইভে এসে বিষয়টি জানালে পরে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করায়।
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষে পাঁচজনের নিহতের ঘটনায় গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। আজ মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. মো. আবু তারিকের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটির সদস্যরা তদন্তকাজ শুরু করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের ফটিকছড়িতে স্কুলে ঢুকে এক শিক্ষককে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে এক আওয়ামী লীগ নেতার ভাতিজার বিরুদ্ধে। আজ মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার পাইন্দং ইউপির হাইদ চকিয়া বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় প্রধান শিক্ষক সুনব বড়ুয়া বাধা দিতে গেলে তাঁকেও আঘাত করেন ওই ব্যক্তি।
৩ ঘণ্টা আগে