নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনা মহামারীর এ সময়ে শুরু হয়েছে এবারের অমর একুশে বইমেলা। বইমেলার ১৯তম দিনে এসে করোনার কবলে পড়েছে বইমেলা। চৈত্র মাসের খরতাপে দুপুর ১২ টায়ও চলছে মেলা। মেলায় দর্শনার্থী ও কেনাবেচা যেন একেবারেই নেই। এখন পর্যন্ত মেলায় ২০ ভাগ বই বিক্রি হয়েছে।
বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ফরিদ আহমেদ এই বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেলার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বেচাবিক্রি খুব একটা ভালো না। গতবারের তুলনায় এখন পর্যন্ত ৮০ ভাগ বিক্রি কম হয়েছে। সব মিলিয়ে আমাদের মাত্র ২০ ভাগ বই বিক্রি হয়েছে।
করোনা সংক্রমণ বিস্তার রোধে সরকারের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা চলাকালে মেলায় লোক সমাগম কম হবে বলে ধারণা করছেন তিনি। একই সাথে প্রকাশকদেরও লোকসানের মুখ দেখতে হবে।
নিষেধাজ্ঞা চলাকালে মেলা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে কিনা জানতে চাইলে প্রকাশক সমিতির এ সভাপতি বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকার যে নির্দেশনা দিয়েছে সেটিতে দ্বিমত করার আমাদের কোনও সুযোগ নেই। তবে যখন নিষেধাজ্ঞা ছিল না তখনও কিন্তু সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া অন্যান্য দিনে খুব একটা বেচাবিক্রি হতো না। সুতরাং এ পরিস্থিতিতে মেলা খোলা রাখলে কি হবে সেটি দু একদিন না গেলে আসলে বোঝা যাবে না। এখনই মেলা বন্ধ করার পক্ষে আমরা নই।
বিধিনিষেধ আরোপের প্রথম দিন সোমবার বই মেলা শুরু হয়েছে দুপুর ১২ টায়। চলেছে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। মেলার শুরু থেকেই ছিল দর্শনার্থীরা অভাব। সেটি আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায়। গণপরিবহন বন্ধ থাকা এবং মানুষের চলাফেরা সীমিত করায় একেবারেই দর্শনার্থী নেই বললেই চলে। কেবলমাত্র মেলা সংশ্লিষ্ট লোকজন ছাড়া বাহিরে অন্যান্য লোক দেখা যায়নি।
এছাড়া, গত রোববার কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে পড়ে বইমেলা। এর ফলে কিছু স্টলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মেলায় কথা হয় অনুপম প্রকাশনীর ম্যানেজার মো. শাহিনের সাথে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ ২৫ বছর যাবত আমি বইমেলায় আসছি। এরকম মেলা আমি কখনো দেখিনি। অন্যান্য বছর মেলার এই সময়ে আমাদের দম ফেলার সময় থাকেনা। এখন পর্যন্ত আমাদের ১৫ থেকে ২০ ভাগ বই বিক্রি হয়েছে বলেও জানান শাহিন।
বিক্রয় প্রতিনিধিরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মেলায় কোন দর্শনার্থী নেই, ক্রেতা নেই; তাহলে এই মেলা চালিয়ে কি লাভ। একদিকে নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে গণপরিবহন বন্ধ রেখেছে তাহলে সাধারণ দর্শনার্থীরা মেলায় আসবে কি করে। তারা বলছেন, যাদের জন্য মেলা তারা যদি না আসে তাহলে মেলা চালু রেখে কি হবে।
সব মিলে এখন পর্যন্ত মেলায় নতুন বই এসেছে প্রায় ২১৬১ টি বলে জানিয়েছে বাংলা একাডেমির তথ্য কেন্দ্র।
করোনা মহামারীর এ সময়ে শুরু হয়েছে এবারের অমর একুশে বইমেলা। বইমেলার ১৯তম দিনে এসে করোনার কবলে পড়েছে বইমেলা। চৈত্র মাসের খরতাপে দুপুর ১২ টায়ও চলছে মেলা। মেলায় দর্শনার্থী ও কেনাবেচা যেন একেবারেই নেই। এখন পর্যন্ত মেলায় ২০ ভাগ বই বিক্রি হয়েছে।
বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ফরিদ আহমেদ এই বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, মেলার শুরু থেকে এখন পর্যন্ত বেচাবিক্রি খুব একটা ভালো না। গতবারের তুলনায় এখন পর্যন্ত ৮০ ভাগ বিক্রি কম হয়েছে। সব মিলিয়ে আমাদের মাত্র ২০ ভাগ বই বিক্রি হয়েছে।
করোনা সংক্রমণ বিস্তার রোধে সরকারের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা চলাকালে মেলায় লোক সমাগম কম হবে বলে ধারণা করছেন তিনি। একই সাথে প্রকাশকদেরও লোকসানের মুখ দেখতে হবে।
নিষেধাজ্ঞা চলাকালে মেলা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে কিনা জানতে চাইলে প্রকাশক সমিতির এ সভাপতি বলেন, করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে সরকার যে নির্দেশনা দিয়েছে সেটিতে দ্বিমত করার আমাদের কোনও সুযোগ নেই। তবে যখন নিষেধাজ্ঞা ছিল না তখনও কিন্তু সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছাড়া অন্যান্য দিনে খুব একটা বেচাবিক্রি হতো না। সুতরাং এ পরিস্থিতিতে মেলা খোলা রাখলে কি হবে সেটি দু একদিন না গেলে আসলে বোঝা যাবে না। এখনই মেলা বন্ধ করার পক্ষে আমরা নই।
বিধিনিষেধ আরোপের প্রথম দিন সোমবার বই মেলা শুরু হয়েছে দুপুর ১২ টায়। চলেছে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। মেলার শুরু থেকেই ছিল দর্শনার্থীরা অভাব। সেটি আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায়। গণপরিবহন বন্ধ থাকা এবং মানুষের চলাফেরা সীমিত করায় একেবারেই দর্শনার্থী নেই বললেই চলে। কেবলমাত্র মেলা সংশ্লিষ্ট লোকজন ছাড়া বাহিরে অন্যান্য লোক দেখা যায়নি।
এছাড়া, গত রোববার কালবৈশাখী ঝড়ের কবলে পড়ে বইমেলা। এর ফলে কিছু স্টলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মেলায় কথা হয় অনুপম প্রকাশনীর ম্যানেজার মো. শাহিনের সাথে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, দীর্ঘ ২৫ বছর যাবত আমি বইমেলায় আসছি। এরকম মেলা আমি কখনো দেখিনি। অন্যান্য বছর মেলার এই সময়ে আমাদের দম ফেলার সময় থাকেনা। এখন পর্যন্ত আমাদের ১৫ থেকে ২০ ভাগ বই বিক্রি হয়েছে বলেও জানান শাহিন।
বিক্রয় প্রতিনিধিরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, মেলায় কোন দর্শনার্থী নেই, ক্রেতা নেই; তাহলে এই মেলা চালিয়ে কি লাভ। একদিকে নিষেধাজ্ঞা ঘোষণা করে গণপরিবহন বন্ধ রেখেছে তাহলে সাধারণ দর্শনার্থীরা মেলায় আসবে কি করে। তারা বলছেন, যাদের জন্য মেলা তারা যদি না আসে তাহলে মেলা চালু রেখে কি হবে।
সব মিলে এখন পর্যন্ত মেলায় নতুন বই এসেছে প্রায় ২১৬১ টি বলে জানিয়েছে বাংলা একাডেমির তথ্য কেন্দ্র।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
১২ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
১ ঘণ্টা আগেচিঠি ছাড়াও বিদেশ অথবা দেশে আপনজনের কাছে টাকা পাঠাতে একমাত্র নির্ভরযোগ্য মাধ্যম এটি। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে ই-মেইল, অনলাইন আর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবাদে এই পোস্ট অফিসের গুরুত্ব এখন আর নেই বললেই চলে। তবু এখনো এই পোস্ট অফিসে জীবনবীমা, সঞ্চয়পত্রের টাকা জামানত রাখা কিংবা জরুরি কাগজপত্র পাঠাতে নির্ভরযোগ্য
১ ঘণ্টা আগে