নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কানাডায় তরুণীর পড়াশোনার খরচ কে বহন করবে এবং তাঁর নিরাপত্তা বিধান কীভাবে হবে সেটি নিশ্চিত করেই আদেশ দিতে চান হাইকোর্ট।
কানাডীয় তরুণীকে বাংলাদেশে এনে আটকে রাখার অভিযোগ বিষয়ে শুনানিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চ এ কথা বলেন।
হাইকোর্ট বলেছেন, ‘তরুণী কানাডা যেতে চান। তাঁকে আটকে রাখা যাবে না। তবে তাঁর নিরাপত্তা কানাডা সরকারকেই নিশ্চিত করতে হবে। কানাডায় তরুণীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই আমরা আদেশ দেব। আমরা আগেই বলেছি, বাবা-মায়ের থেকে সন্তানের বড় শুভাকাঙ্ক্ষী আর কেউ হতে পারে না। ’
আদালতে রিটের পক্ষে থাকা ব্যারিস্টার সারা হোসেন ১৯ বছরের ওই তরুণীকে কানাডা হাইকমিশনে নিয়ে যেতে লিখিত আবেদন করেন। শুনানিতে আদালত বলেন, ‘ওই তরুণী কানাডা গিয়ে কোথায় থাকবেন, তাঁর পড়ালেখার খরচ কে বহন করবেন, কানাডা সরকারের সঙ্গে কথা বলে সেসব আমাদের জানান।’
তরুণীর এ সময় বাবা আদালতকে বলেন, ‘মেয়ে কানাডা গেলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে মেয়ের বিষয়ে আপনাদের সঙ্গে একান্তে পাঁচ মিনিট কথা বলতে চাই।’ তখন আদালত বলেন, ‘আমরা আপনাদের কথা শুনব, মেয়ের কথাও আগামীকাল আবার শুনব। কানাডায় তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই আমরা আদেশ দেব। আমরা আগেই বলেছি, বাবা-মায়ের থেকে সন্তানের বড় শুভাকাঙ্ক্ষী আর কেউ হতে পারে না।’
পরে আদালত ওই তরুণীকে আগামীকাল হাজির করতে বলে আদেশ দেন।
রোববার আদালত কানাডীয় ওই তরুণীর ল্যাপটপে ইন্টারনেট সংযোগ এবং তাঁকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করার সুযোগ দিতে নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তিনি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকবেন বলে আদেশে বলা হয়।
জানা যায়, ১৯ বছর বয়সী ওই তরুণীর জন্ম কানাডায়। কানাডার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তাঁর বাবা-মাও কানাডায় থাকতেন। ১০ মাস আগে বাবা-মা তাঁকে নিয়ে বাংলাদেশে আসেন। এরপর ওই তরুণী কানাডায় ফিরে যেতে চাইলেও তাঁকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ।
তখন ওই তরুণী ল্যান্ডফোনে কানাডা ও ঢাকায় কানাডিয়ান হাইকমিশনকে তাঁকে জোরপূর্বক ঘরবন্দি করে রাখার কথা জানান। তরুণীর ফোন পেয়ে গত ৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মুগদা থানায় কানাডিয়ান হাইকমিশন থেকে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এরপর হাইকমিশনের পক্ষ থেকে মানবাধিকার সংগঠন ব্লাস্ট, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করলে হাইকোর্টে রিট করা হয়। পরে হাইকোর্ট তাঁকে হাজির করার নির্দেশ দেন। রোববার সে অনুযায়ী তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
কানাডায় তরুণীর পড়াশোনার খরচ কে বহন করবে এবং তাঁর নিরাপত্তা বিধান কীভাবে হবে সেটি নিশ্চিত করেই আদেশ দিতে চান হাইকোর্ট।
কানাডীয় তরুণীকে বাংলাদেশে এনে আটকে রাখার অভিযোগ বিষয়ে শুনানিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি এস এম মনিরুজ্জামানের বেঞ্চ এ কথা বলেন।
হাইকোর্ট বলেছেন, ‘তরুণী কানাডা যেতে চান। তাঁকে আটকে রাখা যাবে না। তবে তাঁর নিরাপত্তা কানাডা সরকারকেই নিশ্চিত করতে হবে। কানাডায় তরুণীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই আমরা আদেশ দেব। আমরা আগেই বলেছি, বাবা-মায়ের থেকে সন্তানের বড় শুভাকাঙ্ক্ষী আর কেউ হতে পারে না। ’
আদালতে রিটের পক্ষে থাকা ব্যারিস্টার সারা হোসেন ১৯ বছরের ওই তরুণীকে কানাডা হাইকমিশনে নিয়ে যেতে লিখিত আবেদন করেন। শুনানিতে আদালত বলেন, ‘ওই তরুণী কানাডা গিয়ে কোথায় থাকবেন, তাঁর পড়ালেখার খরচ কে বহন করবেন, কানাডা সরকারের সঙ্গে কথা বলে সেসব আমাদের জানান।’
তরুণীর এ সময় বাবা আদালতকে বলেন, ‘মেয়ে কানাডা গেলে আমাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে মেয়ের বিষয়ে আপনাদের সঙ্গে একান্তে পাঁচ মিনিট কথা বলতে চাই।’ তখন আদালত বলেন, ‘আমরা আপনাদের কথা শুনব, মেয়ের কথাও আগামীকাল আবার শুনব। কানাডায় তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই আমরা আদেশ দেব। আমরা আগেই বলেছি, বাবা-মায়ের থেকে সন্তানের বড় শুভাকাঙ্ক্ষী আর কেউ হতে পারে না।’
পরে আদালত ওই তরুণীকে আগামীকাল হাজির করতে বলে আদেশ দেন।
রোববার আদালত কানাডীয় ওই তরুণীর ল্যাপটপে ইন্টারনেট সংযোগ এবং তাঁকে মোবাইল ফোন ব্যবহার করার সুযোগ দিতে নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তিনি বাবা-মায়ের সঙ্গে থাকবেন বলে আদেশে বলা হয়।
জানা যায়, ১৯ বছর বয়সী ওই তরুণীর জন্ম কানাডায়। কানাডার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। তাঁর বাবা-মাও কানাডায় থাকতেন। ১০ মাস আগে বাবা-মা তাঁকে নিয়ে বাংলাদেশে আসেন। এরপর ওই তরুণী কানাডায় ফিরে যেতে চাইলেও তাঁকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ।
তখন ওই তরুণী ল্যান্ডফোনে কানাডা ও ঢাকায় কানাডিয়ান হাইকমিশনকে তাঁকে জোরপূর্বক ঘরবন্দি করে রাখার কথা জানান। তরুণীর ফোন পেয়ে গত ৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মুগদা থানায় কানাডিয়ান হাইকমিশন থেকে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। এরপর হাইকমিশনের পক্ষ থেকে মানবাধিকার সংগঠন ব্লাস্ট, আইন ও সালিশ কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করলে হাইকোর্টে রিট করা হয়। পরে হাইকোর্ট তাঁকে হাজির করার নির্দেশ দেন। রোববার সে অনুযায়ী তাঁকে আদালতে হাজির করা হয়।
টাঙ্গাইলের মধুপুরে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অশালীন আচরণের অভিযোগে এক শিক্ষককে জুতাপেটা করেছেন নারী অভিভাবকেরা। আজ বুধবার দুপুরে মধুপুরের আকাশী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অফিস কক্ষে এই ঘটনা ঘটে। তবে ওই শিক্ষক বলছেন, স্থানীয় এক যুবককে শাসন করায় সে ষড়যন্ত্র করে এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
৩ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলার অভিযোগে সম্প্রতি ২৫৯ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছিল প্রশাসন। সেই তালিকায় মারধরে নিহত নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শামীম মোল্লার নামও রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
২১ মিনিট আগেঅধ্যক্ষকে পদত্যাগে ‘বাধ্য করানোর চেষ্টা’ ও ‘হেনস্তা’ করার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভে নেমেছেন ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার সকাল থেকে রাজধানীর শ্যামলীতে অবস্থিত এই বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি ছাড়া অন্য সব চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়ে
২২ মিনিট আগেখুলনায় প্রকাশ্যে এক যুবককে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয়রা। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নগরীর বয়রা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৫ মিনিট আগে