বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) পদোন্নতি বঞ্চিত চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। ২০২৩ সালের ৫ নভেম্বর বিচারপতি জাফর আহমেদ এবং খন্দকার দিলিরুজ্জামানের বেঞ্চ এই রায় দেন। রায়ে রিটকারীদের পদোন্নতি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি রায়ের অনুলিপি হাতে পান মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী। রিটকারীদের আইনজীবী ব্যারিস্টার এ বি এম আলতাফ হোসেন বলেন, পদোন্নতি বঞ্চিতদের মধ্যে ৪৫ জন হাইকোর্টে এসেছিলেন। আদালত তাঁদের ৪ মাসের মধ্যে পদোন্নতি দিতে নির্দেশ দিয়েছেন। রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁরা এখনো আপিলে যায়নি।
সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা জানান, প্রায় দেড় যুগের বেশি সময় ধরে বিএসএমএমইউয়ের দুই শতাধিক চিকিৎসক পদোন্নতি বঞ্চিত রয়েছেন। ২০০৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়য়ের একটি সিন্ডিকেট বৈঠকে বিএসএমএমইউর বিধিমালা থেকে চিকিৎসকদের পদোন্নতি সংক্রান্ত ১৯৯৯ সালের নীতিমালাটি বাদ দেওয়া হয়। এতে চিকিৎসা শাস্ত্রে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকার পরেও এসব চিকিৎসক তাঁদের প্রাপ্ত পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হন।
এ বিষয়ে গত ১ ডিসেম্বর ২০১৯ প্রথম দফা আন্দোলন করেন এবং উপাচার্যকে স্মারকলিপি দেন এই চিকিৎসকেরা। এরপর ১৪ জানুয়ারি ২০২০ আরও একবার স্মারকলিপি দিয়ে দাবি দাওয়া পেশ করেন। তারপর ২০২১ সালে তৃতীয়বারের মতো আন্দোলনে নেমে স্মারকলিপি প্রদান ও মৌন মিছিল ইত্যাদি কর্মসূচি পালন করেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের দাবির প্রতি সুবিচার করেনি। বিএসএমএমইউর মেডিসিন, নিউরোমেডিসিন, নিউরোলজি, নিউরো সার্জারি, গাইনি, কার্ডিওলজি, অর্থোপেডিকস, রিউম্যোটোলজিসহ প্রায় ৫৪টি বিভাগের প্রায় দুই শতাধিক চিকিৎসক যোগদানের পর থেকে একই পদে চাকরিরত আছেন।
এ প্রসঙ্গে রিট মামলাকারীদের একজন ডা. মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বিএসএমএমইউ একটি বিশ্ববিদ্যালয় হলেও স্থায়ীভাবে নিয়োগকৃত চিকিৎসকদের পদোন্নতির সুনির্দিষ্ট নীতিমালা নেই। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরবর্তীতে যারা পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করবেন, এ ধরনের চিকিৎসকদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে একটি নীতিমালা ছিল, যেখানে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করার পরে তাঁদের বেতনে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া হতো। কিন্তু আমাদের ক্ষেত্রে সেই আইন কার্যকর হয়নি। বর্তমানে আমাদের অনেকেরই চাকরি জীবন শেষের দিকে। অনেকের সন্তান এই বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি গ্রহণ করছে। যা অত্যন্ত বিব্রতকর। তিনি বলেন, আমাদের পদোন্নতি দিলে বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হবে না। শুধু আমাদের ন্যূনতম সম্মান রক্ষা হবে।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) পদোন্নতি বঞ্চিত চিকিৎসকদের পদোন্নতি দিতে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। ২০২৩ সালের ৫ নভেম্বর বিচারপতি জাফর আহমেদ এবং খন্দকার দিলিরুজ্জামানের বেঞ্চ এই রায় দেন। রায়ে রিটকারীদের পদোন্নতি দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি রায়ের অনুলিপি হাতে পান মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী। রিটকারীদের আইনজীবী ব্যারিস্টার এ বি এম আলতাফ হোসেন বলেন, পদোন্নতি বঞ্চিতদের মধ্যে ৪৫ জন হাইকোর্টে এসেছিলেন। আদালত তাঁদের ৪ মাসের মধ্যে পদোন্নতি দিতে নির্দেশ দিয়েছেন। রাষ্ট্রপক্ষ আপিল করেছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, তাঁরা এখনো আপিলে যায়নি।
সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা জানান, প্রায় দেড় যুগের বেশি সময় ধরে বিএসএমএমইউয়ের দুই শতাধিক চিকিৎসক পদোন্নতি বঞ্চিত রয়েছেন। ২০০৯ সালে বিশ্ববিদ্যালয়য়ের একটি সিন্ডিকেট বৈঠকে বিএসএমএমইউর বিধিমালা থেকে চিকিৎসকদের পদোন্নতি সংক্রান্ত ১৯৯৯ সালের নীতিমালাটি বাদ দেওয়া হয়। এতে চিকিৎসা শাস্ত্রে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকার পরেও এসব চিকিৎসক তাঁদের প্রাপ্ত পদোন্নতি থেকে বঞ্চিত হন।
এ বিষয়ে গত ১ ডিসেম্বর ২০১৯ প্রথম দফা আন্দোলন করেন এবং উপাচার্যকে স্মারকলিপি দেন এই চিকিৎসকেরা। এরপর ১৪ জানুয়ারি ২০২০ আরও একবার স্মারকলিপি দিয়ে দাবি দাওয়া পেশ করেন। তারপর ২০২১ সালে তৃতীয়বারের মতো আন্দোলনে নেমে স্মারকলিপি প্রদান ও মৌন মিছিল ইত্যাদি কর্মসূচি পালন করেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তাদের দাবির প্রতি সুবিচার করেনি। বিএসএমএমইউর মেডিসিন, নিউরোমেডিসিন, নিউরোলজি, নিউরো সার্জারি, গাইনি, কার্ডিওলজি, অর্থোপেডিকস, রিউম্যোটোলজিসহ প্রায় ৫৪টি বিভাগের প্রায় দুই শতাধিক চিকিৎসক যোগদানের পর থেকে একই পদে চাকরিরত আছেন।
এ প্রসঙ্গে রিট মামলাকারীদের একজন ডা. মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘বিএসএমএমইউ একটি বিশ্ববিদ্যালয় হলেও স্থায়ীভাবে নিয়োগকৃত চিকিৎসকদের পদোন্নতির সুনির্দিষ্ট নীতিমালা নেই। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পরবর্তীতে যারা পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন কমপ্লিট করবেন, এ ধরনের চিকিৎসকদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে একটি নীতিমালা ছিল, যেখানে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করার পরে তাঁদের বেতনে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া হতো। কিন্তু আমাদের ক্ষেত্রে সেই আইন কার্যকর হয়নি। বর্তমানে আমাদের অনেকেরই চাকরি জীবন শেষের দিকে। অনেকের সন্তান এই বিশ্ববিদ্যালয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি গ্রহণ করছে। যা অত্যন্ত বিব্রতকর। তিনি বলেন, আমাদের পদোন্নতি দিলে বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনো অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হবে না। শুধু আমাদের ন্যূনতম সম্মান রক্ষা হবে।’
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৫ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে