কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে কথাসাহিত্যিক অরুণ কুমার বিশ্বাস তাঁর নিজ বাড়িতে নিজের লেখা ১৩০টি বই নিয়ে বইমেলার আয়োজন করেছেন। তাঁর এই বইমেলার আয়োজন দুর্গাপূজার আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
গত সোমবার সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার রামশীল ইউনিয়নের জহরের কান্দি গ্রামে এই বইমেলার উদ্বোধন করা হয়। তিন দিনব্যাপী এই মেলা শেষ হবে আজ বুধবার।
লেখক অরুণ কুমার বিশ্বাসের বাবা অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক বঙ্কিম চন্দ্র বিশ্বাস মেলার উদ্বোধন করেন। এ সময় নাট্যকার আকাশ রঞ্জন, জ্ঞানের আলো পাঠাগারের সভাপতি সুশান্ত মণ্ডল, সমাজসেবক পরিমল রায়সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে জনপ্রিয় এই লেখকের অলকেশ রয় গোয়েন্দা সিরিজের ‘গুপ্তি’ বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
নাট্যকার আকাশ রঞ্জন বলেন, ‘বর্তমান সময়ে যে কয়েকজন লেখক রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অরুণ কুমার বিশ্বাস একজন। তাঁর লেখা মুক্তিপণ, স্পাই, আলিম বেগের খুলি, গুপ্তি, কাটামুন্ডুর বিভীষিকা, পোড়োবাড়ির রহস্য, যেভাবে জয়ী হতে হয়, পিকিংমানব রহস্য, জললিপি, লাল কুটি রহস্য, অতঃপর এল প্রেম, ক্যামডেন কিলারসহ প্রায় ৫০টি বই আমি পড়েছি। তাঁর লেখার গুণগত মান অত্যন্ত নান্দনিক।’
জ্ঞানের আলো পাঠাগারের সভাপতি সুশান্ত মণ্ডল বলেন, ‘জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক অরুণ কুমার বিশ্বাস গ্রামীণ পরিবেশে যে বইমেলার আয়োজন করেছেন, তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। তাঁর এই বইমেলার মধ্য দিয়ে এলাকায় পাঠক সৃষ্টি হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তাঁর লেখা বইগুলোর মধ্যে ১২০টি আমাদের পাঠাগারে রয়েছে।’
সমাজসেবক পরিমল রায় বলেন, ‘কথাসাহিত্যিক অরুণ কুমার বিশ্বাসের এই বইমেলা আমাদের পূজার আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আমরা চাইব আগামীতেও যেন তিনি এ ধরনের বইমেলার আয়োজন করেন।’
লেখক অরুণ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘গ্রামীণ এলাকার পাঠক সৃষ্টির লক্ষ্যেই আমি এই মেলার আয়োজন করেছি। আগামীতে বড় পরিসরে এই এলাকায় বইমেলার আয়োজন করার ইচ্ছা রয়েছে।’
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে কথাসাহিত্যিক অরুণ কুমার বিশ্বাস তাঁর নিজ বাড়িতে নিজের লেখা ১৩০টি বই নিয়ে বইমেলার আয়োজন করেছেন। তাঁর এই বইমেলার আয়োজন দুর্গাপূজার আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী।
গত সোমবার সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার রামশীল ইউনিয়নের জহরের কান্দি গ্রামে এই বইমেলার উদ্বোধন করা হয়। তিন দিনব্যাপী এই মেলা শেষ হবে আজ বুধবার।
লেখক অরুণ কুমার বিশ্বাসের বাবা অবসরপ্রাপ্ত স্কুলশিক্ষক বঙ্কিম চন্দ্র বিশ্বাস মেলার উদ্বোধন করেন। এ সময় নাট্যকার আকাশ রঞ্জন, জ্ঞানের আলো পাঠাগারের সভাপতি সুশান্ত মণ্ডল, সমাজসেবক পরিমল রায়সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে জনপ্রিয় এই লেখকের অলকেশ রয় গোয়েন্দা সিরিজের ‘গুপ্তি’ বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
নাট্যকার আকাশ রঞ্জন বলেন, ‘বর্তমান সময়ে যে কয়েকজন লেখক রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অরুণ কুমার বিশ্বাস একজন। তাঁর লেখা মুক্তিপণ, স্পাই, আলিম বেগের খুলি, গুপ্তি, কাটামুন্ডুর বিভীষিকা, পোড়োবাড়ির রহস্য, যেভাবে জয়ী হতে হয়, পিকিংমানব রহস্য, জললিপি, লাল কুটি রহস্য, অতঃপর এল প্রেম, ক্যামডেন কিলারসহ প্রায় ৫০টি বই আমি পড়েছি। তাঁর লেখার গুণগত মান অত্যন্ত নান্দনিক।’
জ্ঞানের আলো পাঠাগারের সভাপতি সুশান্ত মণ্ডল বলেন, ‘জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক অরুণ কুমার বিশ্বাস গ্রামীণ পরিবেশে যে বইমেলার আয়োজন করেছেন, তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। তাঁর এই বইমেলার মধ্য দিয়ে এলাকায় পাঠক সৃষ্টি হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তাঁর লেখা বইগুলোর মধ্যে ১২০টি আমাদের পাঠাগারে রয়েছে।’
সমাজসেবক পরিমল রায় বলেন, ‘কথাসাহিত্যিক অরুণ কুমার বিশ্বাসের এই বইমেলা আমাদের পূজার আনন্দকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আমরা চাইব আগামীতেও যেন তিনি এ ধরনের বইমেলার আয়োজন করেন।’
লেখক অরুণ কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘গ্রামীণ এলাকার পাঠক সৃষ্টির লক্ষ্যেই আমি এই মেলার আয়োজন করেছি। আগামীতে বড় পরিসরে এই এলাকায় বইমেলার আয়োজন করার ইচ্ছা রয়েছে।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৭ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৭ ঘণ্টা আগে