নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রামপুরা থানায় নাশকতার মামলায় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েম মুন্নাকে দুই দিনের রিমান্ডে দেওয়ার পর আদালতে তুমুল হট্টগোল করে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। এ সময় এজলাস থেকে নেমে খাস কামরায় চলে যান বিচারক।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদীর আদালতে এই ঘটনা ঘটে। আদালতের প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রিমান্ড শুনানি এবং আদালতের আদেশ দেওয়ার পর পরই বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা তুমুল হট্টগোল করেন। আদালতের বসার চেয়ার-টেবিল, সোফা ও অন্যান্য আসবাবপত্র উল্টে ফেলে দেন আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী ইমরান বলেন, আসামি মোনায়েম মুন্নার পক্ষের আইনজীবীরা এই হট্টগোল করেন।
ঢাকার আইনজীবী সোহেল মিয়া বলেন, আদালতে তুমুল হট্টগোল হয়েছে। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা এজলাসের ভেতরে ও বাইরে হট্টগোল করেন। ভেতরে আইনজীবীদের বসার বেঞ্চ সোফা টেবিল উল্টাপাল্টা করেন। তবে শুনানির সময় তিনি ছিলেন না বলে জানান।
আদালত সূত্রে জানা যায়, রামপুরা থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় মোনায়েম মুন্নাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনসহ সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। এই আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। মুন্নাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় বিএনপি’র আইনজীবীরা গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন নামঞ্জুর করার জন্য এবং রিমান্ড না দেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করেন।
আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, গত ৮ মার্চ মুন্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রথমে শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে দেওয়া হয়। এরপর আরও পাঁচটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই পাঁচ মামলায় চারটিতে হাইকোর্ট থেকে জামিন পায় মুন্না। একটিতে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত জামিন দেন। ওই সব মামলায় জামিন পাওয়ার পর আবারও তাকে যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। যাত্রাবাড়ী থানার ওই মামলার জামিন পান তিনি। এরপর মুন্নার পক্ষে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করা হয়। রিটে গত ১৬ মে হাইকোর্ট আদেশ দেন এজাহারে নাম না থাকলে মুন্নাকে অন্য কোনো মামলায় যেন গ্রেপ্তার না করা হয়।
এরপর জামিন পাওয়ার সবগুলো মামলায় গত ৩০ আগস্ট মুন্নার পক্ষে জামিননামা দাখিল করা হয়। ১ সেপ্টেম্বর তাঁর জামিনে মুক্তি পাওয়ার কথা। কিন্তু এরই মধ্যে রামপুরা থানার এই নাশকতার মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করলে আদালত মঙ্গলবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
মুন্নার পক্ষে আইনজীবীরা বলেন, যেহেতু উচ্চ আদালত তাঁকে গ্রেপ্তার না দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন, সেহেতু রামপুরা থানার মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো যাবে না। এ সময় আইনজীবীরা হাইকোর্ট এবং আপিল বিভাগের আদেশও আদালতে দাখিল করেন। একপর্যায়ে আইনজীবীরা তদন্ত কর্মকর্তার গ্রেপ্তার দেখানো আদেশ ও রিমান্ডের আদেশ স্থগিত রাখার অনুরোধ করেন। আইনজীবীরা বলেন, তদন্ত কর্মকর্তার এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা আবারও হাইকোর্টে যাবেন। কিন্তু আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা তখন হইচই শুরু করেন। একপর্যায়ে বিএনপির সিনিয়র আইনজীবীরা অন্য আইনজীবীদের আদালত কক্ষ থেকে বাইরে বের করে দেন। সেখানেও তাঁরা মিছিল করে এবং আদালতের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মুন্নার আইনজীবীরা বলেন, আদালত উচ্চ আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করায় আইনজীবীরা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তবে ভাঙচুর বা হট্টগোলের ঘটনা ঘটেনি।
রাজধানীর রামপুরা থানায় নাশকতার মামলায় যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল মোনায়েম মুন্নাকে দুই দিনের রিমান্ডে দেওয়ার পর আদালতে তুমুল হট্টগোল করে বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। এ সময় এজলাস থেকে নেমে খাস কামরায় চলে যান বিচারক।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদীর আদালতে এই ঘটনা ঘটে। আদালতের প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রিমান্ড শুনানি এবং আদালতের আদেশ দেওয়ার পর পরই বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা তুমুল হট্টগোল করেন। আদালতের বসার চেয়ার-টেবিল, সোফা ও অন্যান্য আসবাবপত্র উল্টে ফেলে দেন আইনজীবীরা।
এ বিষয়ে ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী ইমরান বলেন, আসামি মোনায়েম মুন্নার পক্ষের আইনজীবীরা এই হট্টগোল করেন।
ঢাকার আইনজীবী সোহেল মিয়া বলেন, আদালতে তুমুল হট্টগোল হয়েছে। বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা এজলাসের ভেতরে ও বাইরে হট্টগোল করেন। ভেতরে আইনজীবীদের বসার বেঞ্চ সোফা টেবিল উল্টাপাল্টা করেন। তবে শুনানির সময় তিনি ছিলেন না বলে জানান।
আদালত সূত্রে জানা যায়, রামপুরা থানায় দায়ের করা একটি নাশকতার মামলায় মোনায়েম মুন্নাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনসহ সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। এই আবেদন শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। মুন্নাকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় বিএনপি’র আইনজীবীরা গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন নামঞ্জুর করার জন্য এবং রিমান্ড না দেওয়ার জন্য আদালতে আবেদন করেন।
আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, গত ৮ মার্চ মুন্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়। প্রথমে শাহজাহানপুর থানায় দায়ের করা একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে রিমান্ডে দেওয়া হয়। এরপর আরও পাঁচটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। ওই পাঁচ মামলায় চারটিতে হাইকোর্ট থেকে জামিন পায় মুন্না। একটিতে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত জামিন দেন। ওই সব মামলায় জামিন পাওয়ার পর আবারও তাকে যাত্রাবাড়ী থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। যাত্রাবাড়ী থানার ওই মামলার জামিন পান তিনি। এরপর মুন্নার পক্ষে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করা হয়। রিটে গত ১৬ মে হাইকোর্ট আদেশ দেন এজাহারে নাম না থাকলে মুন্নাকে অন্য কোনো মামলায় যেন গ্রেপ্তার না করা হয়।
এরপর জামিন পাওয়ার সবগুলো মামলায় গত ৩০ আগস্ট মুন্নার পক্ষে জামিননামা দাখিল করা হয়। ১ সেপ্টেম্বর তাঁর জামিনে মুক্তি পাওয়ার কথা। কিন্তু এরই মধ্যে রামপুরা থানার এই নাশকতার মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করলে আদালত মঙ্গলবার শুনানির দিন ধার্য করেন।
মুন্নার পক্ষে আইনজীবীরা বলেন, যেহেতু উচ্চ আদালত তাঁকে গ্রেপ্তার না দেখানোর নির্দেশ দিয়েছেন, সেহেতু রামপুরা থানার মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানো যাবে না। এ সময় আইনজীবীরা হাইকোর্ট এবং আপিল বিভাগের আদেশও আদালতে দাখিল করেন। একপর্যায়ে আইনজীবীরা তদন্ত কর্মকর্তার গ্রেপ্তার দেখানো আদেশ ও রিমান্ডের আদেশ স্থগিত রাখার অনুরোধ করেন। আইনজীবীরা বলেন, তদন্ত কর্মকর্তার এই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁরা আবারও হাইকোর্টে যাবেন। কিন্তু আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা তখন হইচই শুরু করেন। একপর্যায়ে বিএনপির সিনিয়র আইনজীবীরা অন্য আইনজীবীদের আদালত কক্ষ থেকে বাইরে বের করে দেন। সেখানেও তাঁরা মিছিল করে এবং আদালতের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মুন্নার আইনজীবীরা বলেন, আদালত উচ্চ আদালতের নির্দেশ উপেক্ষা করায় আইনজীবীরা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। তবে ভাঙচুর বা হট্টগোলের ঘটনা ঘটেনি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে রেলওয়ের জায়গার একটি পুকুরের দখল নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ছয়জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজনের হাত থেকে কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের মুকুন্দপুর এলাকার চানপুর গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
২ মিনিট আগেদেশের খেটে খাওয়া আপামর মানুষ নয়, শিক্ষিত মানুষেরাই বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। তাই আজকের শিক্ষার্থীদের সততা ও মানবিক গুণসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে নিজেদের তৈরি করতে হবে। আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামীর একটি বৈষম্যহীন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার মূল হাতিয়ার। আজ রোববার (২২ জুন) চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার
৪ মিনিট আগেআলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলমকে হত্যাচেষ্টার মামলায় তাঁর তৃতীয় স্ত্রী রিয়া মনিসহ দুজনকে জামিন দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জোসিতা ইসলাম তাঁদের জামিন দেন।
৪ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফজলুল করীম বলেছেন, ‘বিএনপি ও আওয়ামী লীগ একটি গাছের দুটি ফল। আগে আওয়ামী লীগ চাঁদাবাজি করেছে, এখন বিএনপি চাঁদাবাজি করছে। তাদের কাছে দেশ নিরাপদ নয়। আওয়ামী লীগ ১৬ বছরে যা করেছে, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে একই কাজ করবে। এদের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই...
৮ মিনিট আগে