নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশ সদস্যকে ইয়াবাসহ আটকের তিন দিন পর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের নাটোর জেলার পরিদর্শক এসএম এলতাস উদ্দিনকে প্রধান কার্যালয়ে সংযুক্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার এক অফিস আদেশে তাকে নাটোর থেকে ঢাকায় সংযুক্ত করা হয়েছে।
গত শুক্রবার নাটোরে ইয়াবা বড়ি বহনের অভিযোগে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শাহনুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানো হয়। তার আগে ১৬২টি ইয়াবা বড়ি বহনের অভিযোগে বৃহস্পতিবার রাতে রাজশাহীর চারঘাট থানার ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে আটক করে নাটোরের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ।
প্রত্যাহার হওয়া পরিদর্শক এসএম এলতাস উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সদস্যকে মাদকসহ ধরার কারণে আমাকে সরানো হয়েছে। হয়তো কর্তৃপক্ষ ভালোর জন্যই করেছেন। এর বাইরে আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নাটোর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে নাটোর শহরের রথবাড়ি এলাকায় এক ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নাটোর কার্যালয়ের উপপরিদর্শক তাইজুল ইসলাম তাঁকে আটক করে দেহ তল্লাশি করেন। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ১৬২টি ইয়াবা বড়ি জব্দ করা হয়। এ সময় উপস্থিত থেকে দিকনির্দেশনা দেন এলতাস উদ্দিন। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তিনি চারঘাট থানার এএসআই। তাঁর বাড়ি নাটোরের সিংড়া উপজেলায়।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতেই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে নাটোর সদর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়। মামলার পর তাঁকে থানায় হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তারের তিন দিন পরই কেন পরিদর্শকে সরানো হলো জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (পরিচালক প্রশাসন, অর্থ ও পরিকল্পনা) কাজী আবেদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই পরিদর্শকের আমরা কোনো দোষ ধরিনি। অনেকে ঢাকা আসতে চেয়েও আসতে পারে না। আমরা তাকে বদলি করে ঢাকা নিয়ে এসেছি।’
পুলিশ সদস্যকে ইয়াবাসহ আটকের তিন দিন পর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের নাটোর জেলার পরিদর্শক এসএম এলতাস উদ্দিনকে প্রধান কার্যালয়ে সংযুক্তি করা হয়েছে। আজ সোমবার এক অফিস আদেশে তাকে নাটোর থেকে ঢাকায় সংযুক্ত করা হয়েছে।
গত শুক্রবার নাটোরে ইয়াবা বড়ি বহনের অভিযোগে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) শাহনুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানো হয়। তার আগে ১৬২টি ইয়াবা বড়ি বহনের অভিযোগে বৃহস্পতিবার রাতে রাজশাহীর চারঘাট থানার ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে আটক করে নাটোরের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। পরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ।
প্রত্যাহার হওয়া পরিদর্শক এসএম এলতাস উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পুলিশ সদস্যকে মাদকসহ ধরার কারণে আমাকে সরানো হয়েছে। হয়তো কর্তৃপক্ষ ভালোর জন্যই করেছেন। এর বাইরে আমি কিছু বলতে চাচ্ছি না।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নাটোর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে নাটোর শহরের রথবাড়ি এলাকায় এক ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নাটোর কার্যালয়ের উপপরিদর্শক তাইজুল ইসলাম তাঁকে আটক করে দেহ তল্লাশি করেন। এ সময় তাঁর কাছ থেকে ১৬২টি ইয়াবা বড়ি জব্দ করা হয়। এ সময় উপস্থিত থেকে দিকনির্দেশনা দেন এলতাস উদ্দিন। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তিনি চারঘাট থানার এএসআই। তাঁর বাড়ি নাটোরের সিংড়া উপজেলায়।
এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতেই মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে নাটোর সদর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হয়। মামলার পর তাঁকে থানায় হস্তান্তর করা হয়।
পুলিশ সদস্য গ্রেপ্তারের তিন দিন পরই কেন পরিদর্শকে সরানো হলো জানতে চাইলে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (পরিচালক প্রশাসন, অর্থ ও পরিকল্পনা) কাজী আবেদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই পরিদর্শকের আমরা কোনো দোষ ধরিনি। অনেকে ঢাকা আসতে চেয়েও আসতে পারে না। আমরা তাকে বদলি করে ঢাকা নিয়ে এসেছি।’
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে এক ব্যক্তিকে ভগ্নিপতি ও ভাগনে কুপিয়ে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার মহদিরকোনা গ্রামে এই হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত ছেরাগ আলী (৫৫) ওই গ্রামের মৃত সুরুজ আলীর ছেলে।
১ মিনিট আগেঢাকা মহানগরের জন্য প্রণীত বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে। সম্প্রতি গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে প্রস্তুত খসড়াটি উপদেষ্টা পরিষদে চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। সব ঠিক থাকলে এক মাসের মধ্যেই গেজেট প্রকাশ করা হবে।
৩ মিনিট আগেরনির বাড়ি লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নে। তিনি ওই ইউনিয়নের বৃহত্তর রামগতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৃত মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিমের ছোট ছেলে।
৯ মিনিট আগেগাইবান্ধা আদালতে দুই সন্তানের জনককে শিশু পরিচয়ে ভুয়া জন্মসনদ দেখিয়ে জামিনে মুক্ত করার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আদালতের নথি জালিয়াতি, আসামির পরিচয় পরিবর্তন এবং শিশু আদালতকে ভুল পথে পরিচালিত করার অভিযোগ উঠেছে। মামলার নথি ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১৫ জুলাই সেনাবাহিনীর অভিযানে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার তালুক কান
৯ মিনিট আগে