প্রতিনিধি, রাজবাড়ী
করোনা সংক্রমণ রোধে সারা দেশে সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধের আজ নবম দিন। আগামীকাল রোববার থেকে সরকার সব পোশাক ও রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা খুলে দিচ্ছে। এতে ঢাকা ফিরতে শুরু করেছেন এসব কারখানার শ্রমিকেরা। ফলে চাপ বাড়ছে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে।
সরেজমিনে সকাল ১০টায় দেখা যায়, সময় যত বাড়ছে যাত্রীর চাপও তত বাড়ছে। প্রতিটি ফেরিঘাটে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় ছিল। পা ফেলার মতো জায়গা নেই পন্টুনের ওপর। যাত্রীরা একজনের গায়ের সঙ্গে গা ঘেঁষাঘেঁষি করেই দাঁড়িয়ে আছে ফেরির জন্য। কিছুক্ষণ পর ভাষাসৈনিক বরকত নামের একটি ফেরি ৫ নম্বর ঘাটে ভিড়ছে। সে সময় যাত্রীরা হুড়োহুড়ি করে ফেরিতে উঠছে। সকাল ১০টার পর থেকে প্রতিটি ফেরিতেই ছিল যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে প্রশাসনের কোনো তৎপরতা নেই ঘাট এলাকায়।
ফরিদপুর থেকে ঢাকাগামী ইসলাম আলী জানান, ‘মাহেন্দ্র ভাড়া করে দৌলতদিয়া ঘাট পর্যন্ত আসতে ছয় শ টাকা লেগেছে। কাল থেকে গার্মেন্টস খোলা তাই যেতেই হবে। খুবই ভোগান্তি হচ্ছে বাস না চলায়।’
আমিরুল ইসলাম নামের আরেক যাত্রী জানান, ‘এভাবে জনগণকে ভোগান্তিতে ফেলানোর কোনো মানেই হয় না। কারণ লকডাউনের মধ্যে কলকারখানা খোলা। কেন ৫ তারিখের পরে কারখানা খুললে কী সমস্যা হতো। খুললই যখন, তখন বাস চালু করত। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই ফিরতে হচ্ছে কর্মস্থলে।’
রুহুল আমিন বলেন, ‘ভোগান্তির শেষ নেই। ভেঙে ভেঙে দ্বিগুণ-তিন গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে ঘাট পর্যন্ত এসেছি। ঘাটে প্রচণ্ড ভিড়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে পার হতে পারব না। লকডাউন শেষে কলকারখানা খোলা উচিত ছিল।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া ঘাট শাখার সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মজিবুর রহমান জানান, লকডাউনের কারণে সীমিত পরিসরে ফেরি চলাচল করছে। সেই সুযোগে শত শত যাত্রী পারাপার হচ্ছ এই রুটে। বর্তমানে ছোট-বড় মিলে আটটি ফেরি চলাচল করছে।
করোনা সংক্রমণ রোধে সারা দেশে সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধের আজ নবম দিন। আগামীকাল রোববার থেকে সরকার সব পোশাক ও রপ্তানিমুখী শিল্পকারখানা খুলে দিচ্ছে। এতে ঢাকা ফিরতে শুরু করেছেন এসব কারখানার শ্রমিকেরা। ফলে চাপ বাড়ছে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে।
সরেজমিনে সকাল ১০টায় দেখা যায়, সময় যত বাড়ছে যাত্রীর চাপও তত বাড়ছে। প্রতিটি ফেরিঘাটে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় ছিল। পা ফেলার মতো জায়গা নেই পন্টুনের ওপর। যাত্রীরা একজনের গায়ের সঙ্গে গা ঘেঁষাঘেঁষি করেই দাঁড়িয়ে আছে ফেরির জন্য। কিছুক্ষণ পর ভাষাসৈনিক বরকত নামের একটি ফেরি ৫ নম্বর ঘাটে ভিড়ছে। সে সময় যাত্রীরা হুড়োহুড়ি করে ফেরিতে উঠছে। সকাল ১০টার পর থেকে প্রতিটি ফেরিতেই ছিল যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়। স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতে প্রশাসনের কোনো তৎপরতা নেই ঘাট এলাকায়।
ফরিদপুর থেকে ঢাকাগামী ইসলাম আলী জানান, ‘মাহেন্দ্র ভাড়া করে দৌলতদিয়া ঘাট পর্যন্ত আসতে ছয় শ টাকা লেগেছে। কাল থেকে গার্মেন্টস খোলা তাই যেতেই হবে। খুবই ভোগান্তি হচ্ছে বাস না চলায়।’
আমিরুল ইসলাম নামের আরেক যাত্রী জানান, ‘এভাবে জনগণকে ভোগান্তিতে ফেলানোর কোনো মানেই হয় না। কারণ লকডাউনের মধ্যে কলকারখানা খোলা। কেন ৫ তারিখের পরে কারখানা খুললে কী সমস্যা হতো। খুললই যখন, তখন বাস চালু করত। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই ফিরতে হচ্ছে কর্মস্থলে।’
রুহুল আমিন বলেন, ‘ভোগান্তির শেষ নেই। ভেঙে ভেঙে দ্বিগুণ-তিন গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে ঘাট পর্যন্ত এসেছি। ঘাটে প্রচণ্ড ভিড়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে পার হতে পারব না। লকডাউন শেষে কলকারখানা খোলা উচিত ছিল।’
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া ঘাট শাখার সহকারী ব্যবস্থাপক মো. মজিবুর রহমান জানান, লকডাউনের কারণে সীমিত পরিসরে ফেরি চলাচল করছে। সেই সুযোগে শত শত যাত্রী পারাপার হচ্ছ এই রুটে। বর্তমানে ছোট-বড় মিলে আটটি ফেরি চলাচল করছে।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৫ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৫ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৫ ঘণ্টা আগে