গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের বন্ধ ১৬ কারখানা খুলে দেওয়াসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন শ্রমিক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে জেলার কালিয়াকৈর চক্রবর্তী এলাকার চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়কের পাশ ধরে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে শান্তিপূর্ণভাবে এ কর্মসূচি পালন করছেন শ্রমিকেরা।
গত ১৫ ডিসেম্বর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেক্সিমকোর শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসা পরিস্থিতি পর্যালোচনাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের কমিটির সভায় ওই ১৬ কারখানা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানার সারাবো এলাকার ওই কারখানাগুলোতে কাজ করতেন অন্তত ৪০ হাজার শ্রমিক।
বিষয়টি যাতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের নজরে আসে, এ জন্য কয়েক দিন ধরে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রির কর্মকর্তা-কর্মীচারীরা প্রচারণা চালিয়েছেন। তাঁরা লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করেন এবং শ্রমিক কর্মকর্তাদের বিভিন্ন জোনে ভাগ করে দায়িত্ব বণ্টন করেন।
চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি পয়েন্ট ভাগ করে দুজন করে টিম লিডারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাদের নেতৃত্বেই আজ সকাল থেকে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। তবে এই কর্মসূচি ঘিরে যাতে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে এবং মহাসড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন।
কারখানার শ্রমিকেরা বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানের সব কারখানা পুনরায় চালু করার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের কর্মসংস্থান ও ভবিষ্যৎ সুরক্ষার জন্য কাজের পরিবেশ চাই। পাশাপাশি ব্যাংকিং ব্যবস্থা পুনরায় চালুসহ সব বকেয়া আদায় করতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শিল্প পুলিশ-২-এর এসপি এ কে এম জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের এলসি খুলে দেওয়া, ব্যাংকিং সুবিধা চালুসহ বেশ কিছু দাবিতে শ্রমিকেরা শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করছেন। ৯-১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানববন্ধন হচ্ছে। তারা মহাসড়কের পাশে অবস্থান করছেন, যে কারণে যানবাহন চলাচলে কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে না।
গাজীপুরে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের বন্ধ ১৬ কারখানা খুলে দেওয়াসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন শ্রমিক-কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে জেলার কালিয়াকৈর চক্রবর্তী এলাকার চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়কের পাশ ধরে প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে শান্তিপূর্ণভাবে এ কর্মসূচি পালন করছেন শ্রমিকেরা।
গত ১৫ ডিসেম্বর শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেক্সিমকোর শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসা পরিস্থিতি পর্যালোচনাসংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের কমিটির সভায় ওই ১৬ কারখানা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। গাজীপুর মহানগরীর কাশিমপুর থানার সারাবো এলাকার ওই কারখানাগুলোতে কাজ করতেন অন্তত ৪০ হাজার শ্রমিক।
বিষয়টি যাতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের নজরে আসে, এ জন্য কয়েক দিন ধরে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রির কর্মকর্তা-কর্মীচারীরা প্রচারণা চালিয়েছেন। তাঁরা লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করেন এবং শ্রমিক কর্মকর্তাদের বিভিন্ন জোনে ভাগ করে দায়িত্ব বণ্টন করেন।
চন্দ্রা-নবীনগর সড়কের গুরুত্বপূর্ণ ১৩টি পয়েন্ট ভাগ করে দুজন করে টিম লিডারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাদের নেতৃত্বেই আজ সকাল থেকে এই কর্মসূচি পালন করা হয়। তবে এই কর্মসূচি ঘিরে যাতে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে এবং মহাসড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সতর্ক রয়েছেন।
কারখানার শ্রমিকেরা বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানের সব কারখানা পুনরায় চালু করার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের কর্মসংস্থান ও ভবিষ্যৎ সুরক্ষার জন্য কাজের পরিবেশ চাই। পাশাপাশি ব্যাংকিং ব্যবস্থা পুনরায় চালুসহ সব বকেয়া আদায় করতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শিল্প পুলিশ-২-এর এসপি এ কে এম জহিরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের এলসি খুলে দেওয়া, ব্যাংকিং সুবিধা চালুসহ বেশ কিছু দাবিতে শ্রমিকেরা শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করছেন। ৯-১০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানববন্ধন হচ্ছে। তারা মহাসড়কের পাশে অবস্থান করছেন, যে কারণে যানবাহন চলাচলে কোনো বিঘ্ন সৃষ্টি হচ্ছে না।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে