সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টাসহ যারা আছেন তাদের যতটা সক্রিয়ভাবে কাজ করার কথা, তাদের সেভাবে দেখা যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। আজ মঙ্গলবার সকালে নানা অভিযোগে সাভারের পুনর্বাসন কেন্দ্র (সিআরপি) পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সারজিস আলম বলেন, ‘সবচেয়ে অ্যাকটিভ উপদেষ্টা হওয়া দরকার ছিল স্বাস্থ্য উপদেষ্টার। যে অফিস অফিসে করবে না, হাসপাতালে করবে। যে প্রত্যেকটা হাসপাতালে হাসপাতালে দৌড়ে বেড়াবে। আমরা ছাত্র, আমাদের আর্থিক সংকট আছে, আমরা চাইলেই একটা গাড়ি সব সময় পাই না, ব্যবস্থা করতে পারি না। চাইলেই সব সময় টাকা ব্যবস্থা করতে পারি না। আমাদের এখানে যারা স্বেচ্ছাসেবী আছে, তারা দিন-রাত পরিশ্রম করছে। তাদের পরিবারের মানুষের সঙ্গে তাদের রাগ। তারা পরিবারে থাকে না, বাইরে থাকে তাই রাগারাগি হয়। কিন্তু এই জিনিসগুলো দেখে থাকতে পারে না বিধায় তারা এসেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই কাজগুলো করবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এই জায়গাগুলোতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট যারা রয়েছেন, তারা দৌড়ে বেড়াবেন। আমরা আমাদের জায়গা থেকে স্পষ্ট করে বারবার বলেছি, তাদের আসলে যতটা অ্যাক্টিভভাবে কাজ করার কথা, সেভাবে দেখতে পাই না। আমরা এই চেহারা আর দেখতে চাই না।’
সারজিস আলম বলেন, ‘কেন আমরা আসব? দুই মাস আড়াই মাস হয়ে যাচ্ছে, একজনও কেন বলবে তারা সরকারের কোনো আর্থিক সহযোগিতা পায় নাই। একটা রাষ্ট্রে একটা মন্ত্রণালয়ের ১০০ কোটি টাকা খুব বড় ব্যাপার? আহত যারা আছে, তাদের যদি ১ লাখ করে টাকা দেই, তাহলে কি ১০০ কোটি টাকা লাগবে, তাহলে কেন আমার আহত ভাইয়েরা এই কথা বলবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যতটুকু সম্ভব, যত দ্রুত সম্ভব প্রতিটি জায়গায় যেতে হবে। যে হাসপাতালে পড়ে আছে, সে তো যেতে পারবে না, তাই আপনাদের যেতে হবে। টিম ভাগ করে দেন। আমাদের দাবি থাকবে, যত দ্রুত সম্ভব অ্যাক্টিভলি তাদের কাছে যেতে হবে। দ্রুত যাতে তাদের কাছে ফান্ড পৌঁছে দেওয়া হয়। জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে প্রতিটি জায়গায় আমাদের ছুটে যেতে হবে। আমরা যেখানে যেতে পেরেছি, কথা বলেছি। যেখানে যেতে পারিনি, সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেছি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে সবখানে যাব।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত প্রায় অর্ধশতাধিক রোগী সাভারের সিআরপিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের কাছ থেকে পাওয়া নানা অভিযোগের ব্যাপারে খবর নিতেই সিআরপিতে গিয়েছিলেন সারজিস আলম ও শিক্ষার্থীদের একটি দল। অব্যবস্থাপনা, রোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার, নোংরা পরিবেশসহ নানা অভিযোগ ছিল সিআরপির বিরুদ্ধে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টাসহ যারা আছেন তাদের যতটা সক্রিয়ভাবে কাজ করার কথা, তাদের সেভাবে দেখা যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। আজ মঙ্গলবার সকালে নানা অভিযোগে সাভারের পুনর্বাসন কেন্দ্র (সিআরপি) পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সারজিস আলম বলেন, ‘সবচেয়ে অ্যাকটিভ উপদেষ্টা হওয়া দরকার ছিল স্বাস্থ্য উপদেষ্টার। যে অফিস অফিসে করবে না, হাসপাতালে করবে। যে প্রত্যেকটা হাসপাতালে হাসপাতালে দৌড়ে বেড়াবে। আমরা ছাত্র, আমাদের আর্থিক সংকট আছে, আমরা চাইলেই একটা গাড়ি সব সময় পাই না, ব্যবস্থা করতে পারি না। চাইলেই সব সময় টাকা ব্যবস্থা করতে পারি না। আমাদের এখানে যারা স্বেচ্ছাসেবী আছে, তারা দিন-রাত পরিশ্রম করছে। তাদের পরিবারের মানুষের সঙ্গে তাদের রাগ। তারা পরিবারে থাকে না, বাইরে থাকে তাই রাগারাগি হয়। কিন্তু এই জিনিসগুলো দেখে থাকতে পারে না বিধায় তারা এসেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই কাজগুলো করবে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এই জায়গাগুলোতে স্বাস্থ্য উপদেষ্টাসহ সংশ্লিষ্ট যারা রয়েছেন, তারা দৌড়ে বেড়াবেন। আমরা আমাদের জায়গা থেকে স্পষ্ট করে বারবার বলেছি, তাদের আসলে যতটা অ্যাক্টিভভাবে কাজ করার কথা, সেভাবে দেখতে পাই না। আমরা এই চেহারা আর দেখতে চাই না।’
সারজিস আলম বলেন, ‘কেন আমরা আসব? দুই মাস আড়াই মাস হয়ে যাচ্ছে, একজনও কেন বলবে তারা সরকারের কোনো আর্থিক সহযোগিতা পায় নাই। একটা রাষ্ট্রে একটা মন্ত্রণালয়ের ১০০ কোটি টাকা খুব বড় ব্যাপার? আহত যারা আছে, তাদের যদি ১ লাখ করে টাকা দেই, তাহলে কি ১০০ কোটি টাকা লাগবে, তাহলে কেন আমার আহত ভাইয়েরা এই কথা বলবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যতটুকু সম্ভব, যত দ্রুত সম্ভব প্রতিটি জায়গায় যেতে হবে। যে হাসপাতালে পড়ে আছে, সে তো যেতে পারবে না, তাই আপনাদের যেতে হবে। টিম ভাগ করে দেন। আমাদের দাবি থাকবে, যত দ্রুত সম্ভব অ্যাক্টিভলি তাদের কাছে যেতে হবে। দ্রুত যাতে তাদের কাছে ফান্ড পৌঁছে দেওয়া হয়। জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে প্রতিটি জায়গায় আমাদের ছুটে যেতে হবে। আমরা যেখানে যেতে পেরেছি, কথা বলেছি। যেখানে যেতে পারিনি, সোশ্যাল মিডিয়ায় বলেছি। আমরা আমাদের জায়গা থেকে সবখানে যাব।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত প্রায় অর্ধশতাধিক রোগী সাভারের সিআরপিতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তাদের কাছ থেকে পাওয়া নানা অভিযোগের ব্যাপারে খবর নিতেই সিআরপিতে গিয়েছিলেন সারজিস আলম ও শিক্ষার্থীদের একটি দল। অব্যবস্থাপনা, রোগীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার, নোংরা পরিবেশসহ নানা অভিযোগ ছিল সিআরপির বিরুদ্ধে।
রনির বাড়ি লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নে। তিনি ওই ইউনিয়নের বৃহত্তর রামগতি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক তোরাবগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মৃত মহিউদ্দিন আহমেদ সেলিমের ছোট ছেলে।
৫ মিনিট আগেগাইবান্ধা আদালতে দুই সন্তানের জনককে শিশু পরিচয়ে ভুয়া জন্মসনদ দেখিয়ে জামিনে মুক্ত করার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আদালতের নথি জালিয়াতি, আসামির পরিচয় পরিবর্তন এবং শিশু আদালতকে ভুল পথে পরিচালিত করার অভিযোগ উঠেছে। মামলার নথি ও সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গত ১৫ জুলাই সেনাবাহিনীর অভিযানে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার তালুক কান
৫ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক প্রথম বর্ষের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) ক্লাস আগামী ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল বুধবার (১৩ আগস্ট) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক
১৮ মিনিট আগেপুলিশ সুপার বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণে সরকারের আরও একটি বিভাগ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কাজ করছে। তবে মাদক নির্মূলের জন্য সবার সহযোগিতা জরুরি। তিনি তথ্য দিয়ে কিংবা সামাজিক প্রতিরোধের মাধ্যমে মাদক নির্মূলের আহ্বান জানান। প্রয়োজনে মাদকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সামাজিকভাবে বয়কট করার পরামর্শও দে
২২ মিনিট আগে