নিজস্ব প্রতিবেদক
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার চলমান কঠোর ও সর্বাত্মক বিধিনিষেধ আগামী ২৮ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার।
আগের বিধিনিষেধের শর্ত বহাল রেখে নতুন করে ২২ থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে আজ মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে আদেশ জারি করা হয়েছে।
এই বিধিনিষেধের মধ্যে আন্তর্জাতিক বিশেষ ফ্লাইট এবং ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে বলে আদেশে জানানো হয়েছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকলে গত ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। পরে এই বিধিনিষেধের সময় দুই দিন বাড়িয়ে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়।
এরপর গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
এই লকডাউনে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারি অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে। বিশেষ দরকারে মুভমেন্ট পাস নিয়ে চলাচল করা যাচ্ছে। এছাড়া জরুরি অন্যান্য কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
নতুন করে ২২ থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউনের মধ্যেও আগের বিধিনিষেধগুলো কার্যকর থাকবে বলে আদেশে জানানো হয়েছে।
অর্থাৎ উড়োজাহাজ, সুমদ্রবন্দর ও স্থলবন্দর এবং এসবের অফিস এই নিষেধাজ্ঞার আওতা বহির্ভুত থাকবে। সকল প্রকার পরিবহন (সড়ক, নৌ, রেল, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট) বন্ধ থাকবে। তবে পণ্য পরিবহন, উৎপাদন ব্যবস্থা ও জরুরি সেবাদানের ক্ষেত্রে এই আদেশ প্রযোজ্য হবে না।
শিল্প কারখানা স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু থাকবে। তবে শ্রমিকদের স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থাপনায় আনা-নেওয়া নিশ্চিত করতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা যেমন কৃষি উপকরণ- সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি, খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহণ, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা, কোভিড-১৯ টিকা প্রদান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরগুলোর কার্যক্রম, সরকারি-বেসরকারি টেলিফোন ও ইন্টারনেট, গণমাধ্যম, বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসগুলো এবং তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এই নিষেধাজ্ঞার আওতা বহির্ভুত থাকবে।
অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া (ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, মৃতদেহ দাফন/সৎকার ইত্যাদি) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। তবে টিকা কার্ড প্রদর্শন সাপেক্ষে টিকা গ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে।
খাবারের দোকান, হোটেল-রেস্তোরাঁয় বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা এবং রাত ১২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত কেবল খাদ্য বিক্রয়/সরবরাহ করা যাবে। শপিংমলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ থাকবে।
কাঁচা বাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। বাজার কর্তৃপক্ষ/স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে।
বোরো ধান কাটার জরুরি প্রয়োজনে কৃষিশ্রমিক পরিবহনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন সমন্বয় করবে। সুপ্রিম কোর্ট আদালতের জন্য নির্দেশনা জারি করবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে জুমা ও তারাবি নামাজ পড়তে হবে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার চলমান কঠোর ও সর্বাত্মক বিধিনিষেধ আগামী ২৮ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়িয়েছে সরকার।
আগের বিধিনিষেধের শর্ত বহাল রেখে নতুন করে ২২ থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে আজ মঙ্গলবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে আদেশ জারি করা হয়েছে।
এই বিধিনিষেধের মধ্যে আন্তর্জাতিক বিশেষ ফ্লাইট এবং ব্যাংকিং কার্যক্রম চলবে বলে আদেশে জানানো হয়েছে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকলে গত ৫ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। পরে এই বিধিনিষেধের সময় দুই দিন বাড়িয়ে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত করা হয়।
এরপর গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে ২১ এপ্রিল মধ্যরাত কঠোর ও সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
এই লকডাউনে সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারি অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে। বিশেষ দরকারে মুভমেন্ট পাস নিয়ে চলাচল করা যাচ্ছে। এছাড়া জরুরি অন্যান্য কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
নতুন করে ২২ থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউনের মধ্যেও আগের বিধিনিষেধগুলো কার্যকর থাকবে বলে আদেশে জানানো হয়েছে।
অর্থাৎ উড়োজাহাজ, সুমদ্রবন্দর ও স্থলবন্দর এবং এসবের অফিস এই নিষেধাজ্ঞার আওতা বহির্ভুত থাকবে। সকল প্রকার পরিবহন (সড়ক, নৌ, রেল, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট) বন্ধ থাকবে। তবে পণ্য পরিবহন, উৎপাদন ব্যবস্থা ও জরুরি সেবাদানের ক্ষেত্রে এই আদেশ প্রযোজ্য হবে না।
শিল্প কারখানা স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় চালু থাকবে। তবে শ্রমিকদের স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থাপনায় আনা-নেওয়া নিশ্চিত করতে হবে।
আইনশৃঙ্খলা এবং জরুরি পরিষেবা যেমন কৃষি উপকরণ- সার, বীজ, কীটনাশক, কৃষি যন্ত্রপাতি, খাদ্যশস্য ও খাদ্যদ্রব্য পরিবহণ, ত্রাণ বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা, কোভিড-১৯ টিকা প্রদান, বিদ্যুৎ, পানি, গ্যাস/জ্বালানি, ফায়ার সার্ভিস, বন্দরগুলোর কার্যক্রম, সরকারি-বেসরকারি টেলিফোন ও ইন্টারনেট, গণমাধ্যম, বেসরকারি নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডাক সেবাসহ অন্যান্য জরুরি ও অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অফিসগুলো এবং তাদের কর্মচারী ও যানবাহন এই নিষেধাজ্ঞার আওতা বহির্ভুত থাকবে।
অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া (ওষুধ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয়, চিকিৎসা সেবা, মৃতদেহ দাফন/সৎকার ইত্যাদি) কোনোভাবেই বাড়ির বাইরে বের হওয়া যাবে না। তবে টিকা কার্ড প্রদর্শন সাপেক্ষে টিকা গ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে।
খাবারের দোকান, হোটেল-রেস্তোরাঁয় বেলা ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা এবং রাত ১২টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত কেবল খাদ্য বিক্রয়/সরবরাহ করা যাবে। শপিংমলসহ অন্যান্য দোকান বন্ধ থাকবে।
কাঁচা বাজার এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্রয়-বিক্রয় করা যাবে। বাজার কর্তৃপক্ষ/স্থানীয় প্রশাসন বিষয়টি নিশ্চিত করবে।
বোরো ধান কাটার জরুরি প্রয়োজনে কৃষিশ্রমিক পরিবহনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন সমন্বয় করবে। সুপ্রিম কোর্ট আদালতের জন্য নির্দেশনা জারি করবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে জুমা ও তারাবি নামাজ পড়তে হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু হয়েছে আজ রোববার (২৪ আগস্ট)। মনোনয়নপত্র বিতরণ চলবে আগামী মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) পর্যন্ত।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে বরখাস্ত হওয়া পুলিশের এক উপপরিদর্শককে (এসআই) পেটানোর পর পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ১১টার দিকে নগরের হজোর মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গণপিটুনির শিকার সাবেক এই এসআইয়ের নাম মাহবুব হাসান (৩৫)। তার বিরুদ্ধে নিরীহ মানুষকে হয়রানি ও ভয় দেখিয়ে টাকা আদায়ের বহু অভিযোগ আছে।
১ ঘণ্টা আগে৫০ শয্যার এ হাসপাতালে ১৮ জন মেডিকেল অফিসার থাকার কথা থাকলেও বর্তমানে কর্মরত আছেন ১১ জন। এর মধ্যে ৫ জন অন্যত্র প্রেষণে থাকায় কার্যত মাত্র ৬ জন মেডিকেল অফিসার দিয়ে চলছে চিকিৎসা সেবা। ১০ জন কনসালটেন্টের মধ্যে কর্মরত আছেন মাত্র ৪ জন। অ্যানেসথেসিয়া, সার্জারি, কার্ডিওলজি, চক্ষু, চর্ম ও যৌন, নাক-কান-গলা...
১ ঘণ্টা আগেজেলার স্বাস্থ্য বিভাগ জানায়, ঠাকুরগাঁওয়ে মোট ১৪৮টি কমিউনিটি ক্লিনিক আছে। এসব ক্লিনিকে সর্দি-জ্বর, আমাশয়, ডায়রিয়া, মাথাব্যথাসহ সাধারণ রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। সাধারণত বছরে তিন দফায় ওষুধ সরবরাহ করা হয়। তবে গত ডিসেম্বরের পর থেকে সদর উপজেলার ৫৯টি ক্লিনিকে কোনো ওষুধ আসেনি।
২ ঘণ্টা আগে