নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে থাকা ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে সাইফুল আলমের বনানী ডিওএইচএসের প্রতিটি ৩ হাজার ৫৯০ বর্গফুট আয়তনের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
দুদক সূত্র বলেছে, এসব জমির দলিলমূল্য ১ হাজার ৫৫৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। আর দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য ২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরে উক্ত টাকা উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়বে।
এর আগে ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত। এসব জমি ঢাকা ও চট্টগ্রামে অবস্থিত। এসব জমির বর্তমান বাজারমূল্য ৪০৭ কোটি টাকা বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেন।
এর আগে ১৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব হিসাবে ২ হাজার ৬১৯ কোটি ৭ লাখ ১৬ হাজার টাকা রয়েছে। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। আর গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি এস আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের ১ হাজার ৬ বিঘা জমি ও ৯ এপ্রিল ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নামে চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে থাকা ৪৩৪ দশমিক ৮৬ একর জমি ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে সাইফুল আলমের বনানী ডিওএইচএসের প্রতিটি ৩ হাজার ৫৯০ বর্গফুট আয়তনের দুটি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার (২৭ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এই নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন বলে জানান দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।
দুদক সূত্র বলেছে, এসব জমির দলিলমূল্য ১ হাজার ৫৫৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকা। আর দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য ২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে নামে-বেনামে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করে নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে দেশে-বিদেশে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান নিষ্পত্তির আগে সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে পরে উক্ত টাকা উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়বে।
এর আগে ২৩ এপ্রিল শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১৫৯ দশমিক ১৫ একর জমি ক্রোকের আদেশ দেন ঢাকার আদালত। এসব জমি ঢাকা ও চট্টগ্রামে অবস্থিত। এসব জমির বর্তমান বাজারমূল্য ৪০৭ কোটি টাকা বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেন।
এর আগে ১৭ এপ্রিল এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের নামে থাকা ১ হাজার ৩৬০টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব হিসাবে ২ হাজার ৬১৯ কোটি ৭ লাখ ১৬ হাজার টাকা রয়েছে। গত ১৬ জানুয়ারি এস আলম ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ করার আদেশ দেন একই আদালত। আর গত ৩ ফেব্রুয়ারি ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের ১৭৫ বিঘা সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেন আদালত। গত ১২ ফেব্রুয়ারি ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৭৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। এসব শেয়ারের মূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি টাকা।
এ ছাড়া গত ২৩ ফেব্রুয়ারি এস আলম ও তাঁর স্বার্থসংশ্লিষ্টদের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত। গত ১০ মার্চ এস আলমের ১ হাজার ৬ বিঘা জমি ও ৯ এপ্রিল ৯০ বিঘা জমি ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। একই দিন আদালত তাঁর ঘনিষ্ঠজনদের নামে থাকা ৩৭৪টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন। এর আগে এস আলম গ্রুপের পরিবারের সদস্যদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
স্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের কিশোরগঞ্জ জেলা শাখার আংশিক নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় কমিটি। শনিবার (২১ জুন) গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান ৫৩ সদস্যের এই আংশিক কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকার সাভারে আব্দুল মালেক (৩৬) নামের এক যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁকে হত্যার পর লাশ গাছে ঝুলিয়ে রাখা হয় বলে ধারণা করছে পুলিশ। আব্দুল মালেক সাভারের কান্দি ভাকুর্তা গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। তিনি স্থানীয় একটি দোকানে রুপার অলংকার তৈরির কাজ করতেন।
৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব ক্রমেই দৃশ্যমান হচ্ছে। এই আসনে সাবেক সংসদ সদস্য মো. শাহজাহান ও ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির দুজনই আগামী নির্বাচনে সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী।
৪ ঘণ্টা আগে