নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দৈনিক সময়ের আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক সাব্বির আহমেদের ওপর রড, লাঠিসোঁটা দিয়ে হামলা করেছে সরকারি তিতুমীর কলেজের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এতে তিনি গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাঁর মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ জখম হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ইফতার মাহফিল থেকে অফিসে যাওয়ার পথে তিতুমীর কলেজের আক্কাছুর রহমান আঁখি হলের সামনের সড়কে একদল মুখোশধারী তাঁর ওপর অতর্কিতে হামলা করে।
এর প্রতিবাদে সরকারি তিতুমীর কলেজ সাংবাদিক সমিতি আজ শনিবার কলেজের প্রধান ফটকে মহাখালীর আমতলী সড়কে মানববন্ধন করে। সরকারি তিতুমীর কলেজ সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন নিশাদের সঞ্চালনায় ও সভাপতি তাওসিফ মাইমুনের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন।
আরও বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরসিদ আলম, সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফয়েজ রেজা, জনকণ্ঠের সিনিয়র রিপোর্টার স্বপ্না চক্রবর্তী, সময় টিভির সিনিয়র রিপোর্টার সানবিন রূপল, বিডিনিউজের সিনিয়র রিপোর্টার ওবায়দুল রহমান মাসুম, ক্যাব নেতা জেমসন মাহমুদ, জিটিভির সিনিয়র প্রডিউসার তুষার জামিল।
বক্তারা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং কলেজ থেকে তাঁদের বহিষ্কারের দাবি জানান।
আহত সাব্বির বলেন, ‘যারা হামলা করেছে তারা সবাই ছাত্রলীগের কর্মী। আমি যেন তাদের চিনতে না পারি এ জন্যই তারা মুখোশ পরা অবস্থায় হামলা চালায়।’
জানা গেছে, ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টকে কেন্দ্র করে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রিপন মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়লের নেতৃত্বে কলেজ ছাত্রলীগের সহসম্পাদক এস এম ইমরুল রুদ্র এ হামলা করেন।
হামলার বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানকে জানানো হলে তাঁরা বলেছেন, যারা হামলা করেছে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজ সভাপতি রিপন মিয়া বলেন, ‘কে বা কারা হামলা করেছে—এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না।’
দৈনিক সময়ের আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক সাব্বির আহমেদের ওপর রড, লাঠিসোঁটা দিয়ে হামলা করেছে সরকারি তিতুমীর কলেজের ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এতে তিনি গুরুতর জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তাঁর মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ জখম হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের ইফতার মাহফিল থেকে অফিসে যাওয়ার পথে তিতুমীর কলেজের আক্কাছুর রহমান আঁখি হলের সামনের সড়কে একদল মুখোশধারী তাঁর ওপর অতর্কিতে হামলা করে।
এর প্রতিবাদে সরকারি তিতুমীর কলেজ সাংবাদিক সমিতি আজ শনিবার কলেজের প্রধান ফটকে মহাখালীর আমতলী সড়কে মানববন্ধন করে। সরকারি তিতুমীর কলেজ সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত হোসেন নিশাদের সঞ্চালনায় ও সভাপতি তাওসিফ মাইমুনের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন।
আরও বক্তব্য দেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক খুরসিদ আলম, সাংবাদিক সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ফয়েজ রেজা, জনকণ্ঠের সিনিয়র রিপোর্টার স্বপ্না চক্রবর্তী, সময় টিভির সিনিয়র রিপোর্টার সানবিন রূপল, বিডিনিউজের সিনিয়র রিপোর্টার ওবায়দুল রহমান মাসুম, ক্যাব নেতা জেমসন মাহমুদ, জিটিভির সিনিয়র প্রডিউসার তুষার জামিল।
বক্তারা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং কলেজ থেকে তাঁদের বহিষ্কারের দাবি জানান।
আহত সাব্বির বলেন, ‘যারা হামলা করেছে তারা সবাই ছাত্রলীগের কর্মী। আমি যেন তাদের চিনতে না পারি এ জন্যই তারা মুখোশ পরা অবস্থায় হামলা চালায়।’
জানা গেছে, ফেসবুকে দেওয়া একটি পোস্টকে কেন্দ্র করে তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি রিপন মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক জুয়েল মোড়লের নেতৃত্বে কলেজ ছাত্রলীগের সহসম্পাদক এস এম ইমরুল রুদ্র এ হামলা করেন।
হামলার বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনানকে জানানো হলে তাঁরা বলেছেন, যারা হামলা করেছে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ছাত্রলীগের তিতুমীর কলেজ সভাপতি রিপন মিয়া বলেন, ‘কে বা কারা হামলা করেছে—এ বিষয়ে আমি কিছুই জানি না।’
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
১৪ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
১৯ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
১ ঘণ্টা আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে