টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
একপাশে প্রাথমিক বিদ্যালয়, অন্য পাশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়। দুই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী। আর দুই বিদ্যালয়ের মাঝ দিয়ে গেছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। এই সড়ক দিয়ে ২ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বালাডাঙ্গা, ডুমুরিয়া, তারাইল, ভৈরবনগর, গোপালপুর, চর গোপালপুর, বরইভিটা, কোটালীপাড়া উপজেলার ধারবাসাইল, কুরপালা, ঘাঘরকান্দাসহ ২০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে। উৎপাদিত কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ পণ্য পরিবহন করা হয়। কিন্তু ছয় মাস আগে সড়কটির কার্পেটিং উঠে খানাখেন্দর সৃষ্টি হয়েছে। তাই যান চলাচলসহ মানুষের যাতায়াত ও পণ্য পরিবহনে ভোগান্তির শেষ নেই। বৃষ্টি হলে সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। তখন দুর্ভোগ আরও বাড়ে।
এমন অবস্থা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বালাডাঙ্গা এস এম মুসা মাধ্যমিক ও বালাডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন সড়কটির ১০০ মিটারজুড়ে। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এলজিইডির টুঙ্গিপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী বরাবর রাস্তাটি সংস্কারের জন্য এক মাস আগে আবেদনপত্র দিয়েছে।
আবেদনপত্রে বলা হয়েছে, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা সদর থেকে সড়কটি কোটালীপাড়া উপজেলা সদর পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার বিস্তৃত। বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই সড়কটির বালাডাঙ্গা স্কুল অংশ ভাঙতে শুরু করে। পরে কার্পেটিং উঠে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। বৃষ্টির পানি জমে দিনে দিনে খানাখন্দ বড় আকার ধারণ করছে। ফলে ১০০ মিটার সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। কাদাপানিতে শিক্ষার্থীদের জামাকাপড়, বইখাতা ভিজে নষ্ট হচ্ছে। এই সড়কে চলতে গিয়ে শিক্ষার্থীরা হোঁচট খেয়ে পড়ে আহত হচ্ছে। আর যাত্রী নিয়ে চলাচলের সময় অনেক গাড়ি উল্টে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। বিকল্প সড়ক নেই, তাই বাধ্য হয়েই এ সড়ক দিয়েই চলাচল করছে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, পথচারীসহ ২০টি গ্রামের মানুষ।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক গৌরী মজুমদার বলেন, প্রতিদিন এ রাস্তা দিয়ে প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করে। তাদের চলতে খুবই সমস্যা হয়। প্রায় সময়ই গাড়ি দুর্ঘটনা হয়। কিন্তু বিকল্প কোনো পথ না থাকায় ভোগান্তি নিয়েই যাতায়াত করতে হয়। দুর্ভোগের কথা জানিয়ে রাস্তাটি সংস্কারের জন্য উপজেলা এলজিইডি অফিসে চিঠি দিলেও কোনো কাজ হয়নি।
টুঙ্গিপাড়া এলজিইডির প্রকৌশলী আনিছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবেদনপত্র পাওয়ার পর আমরা রাস্তাটি পরিদর্শন করেছি। ১০০ মিটার অংশের অবস্থা খুবই খারাপ। ইতিমধ্যে সেটি আমরা পরিমাপ ও স্টিমেট করেছি। বর্ষা মৌসুম গেলেই রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু করব।’
একপাশে প্রাথমিক বিদ্যালয়, অন্য পাশে মাধ্যমিক বিদ্যালয়। দুই বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী। আর দুই বিদ্যালয়ের মাঝ দিয়ে গেছে একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। এই সড়ক দিয়ে ২ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বালাডাঙ্গা, ডুমুরিয়া, তারাইল, ভৈরবনগর, গোপালপুর, চর গোপালপুর, বরইভিটা, কোটালীপাড়া উপজেলার ধারবাসাইল, কুরপালা, ঘাঘরকান্দাসহ ২০ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করে। উৎপাদিত কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ পণ্য পরিবহন করা হয়। কিন্তু ছয় মাস আগে সড়কটির কার্পেটিং উঠে খানাখেন্দর সৃষ্টি হয়েছে। তাই যান চলাচলসহ মানুষের যাতায়াত ও পণ্য পরিবহনে ভোগান্তির শেষ নেই। বৃষ্টি হলে সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। তখন দুর্ভোগ আরও বাড়ে।
এমন অবস্থা গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার বালাডাঙ্গা এস এম মুসা মাধ্যমিক ও বালাডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন সড়কটির ১০০ মিটারজুড়ে। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এলজিইডির টুঙ্গিপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী বরাবর রাস্তাটি সংস্কারের জন্য এক মাস আগে আবেদনপত্র দিয়েছে।
আবেদনপত্রে বলা হয়েছে, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা সদর থেকে সড়কটি কোটালীপাড়া উপজেলা সদর পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার বিস্তৃত। বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই সড়কটির বালাডাঙ্গা স্কুল অংশ ভাঙতে শুরু করে। পরে কার্পেটিং উঠে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়। বৃষ্টির পানি জমে দিনে দিনে খানাখন্দ বড় আকার ধারণ করছে। ফলে ১০০ মিটার সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। কাদাপানিতে শিক্ষার্থীদের জামাকাপড়, বইখাতা ভিজে নষ্ট হচ্ছে। এই সড়কে চলতে গিয়ে শিক্ষার্থীরা হোঁচট খেয়ে পড়ে আহত হচ্ছে। আর যাত্রী নিয়ে চলাচলের সময় অনেক গাড়ি উল্টে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। বিকল্প সড়ক নেই, তাই বাধ্য হয়েই এ সড়ক দিয়েই চলাচল করছে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, পথচারীসহ ২০টি গ্রামের মানুষ।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক গৌরী মজুমদার বলেন, প্রতিদিন এ রাস্তা দিয়ে প্রায় ৪০০ শিক্ষার্থী দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করে। তাদের চলতে খুবই সমস্যা হয়। প্রায় সময়ই গাড়ি দুর্ঘটনা হয়। কিন্তু বিকল্প কোনো পথ না থাকায় ভোগান্তি নিয়েই যাতায়াত করতে হয়। দুর্ভোগের কথা জানিয়ে রাস্তাটি সংস্কারের জন্য উপজেলা এলজিইডি অফিসে চিঠি দিলেও কোনো কাজ হয়নি।
টুঙ্গিপাড়া এলজিইডির প্রকৌশলী আনিছুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আবেদনপত্র পাওয়ার পর আমরা রাস্তাটি পরিদর্শন করেছি। ১০০ মিটার অংশের অবস্থা খুবই খারাপ। ইতিমধ্যে সেটি আমরা পরিমাপ ও স্টিমেট করেছি। বর্ষা মৌসুম গেলেই রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু করব।’
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করার পর, সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই হল ছাড়তে শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। ভোর থেকে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীদের ব্যাগ হাতে ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে দেখা গেছে।
৪ মিনিট আগেজজকোর্টের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মো. আহমদ ফেরদাউস মানিক বলেন, ‘কোর্ট ভবনে নিম্নমানের যন্ত্রপাতি দিয়ে লিফট স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকেই লিফটে ত্রুটি দেখা দেয়। মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন ফ্লোরে গিয়ে লিফট আটকে যায়, এতে বিচারপ্রার্থী ও আইনজীবীরা চরম ভোগান্তিতে পড়েন। বারবার অভিযোগ জানানো হলেও কোনো পদক্ষেপ...
৫ মিনিট আগেখাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী অপহৃত আল রাফি (১১) কে উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। এ সময় দুই অপহরণকারীকে আটক করা হয়েছে। রোববার (৩১ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে আটককৃতদের পুলিশে হস্তান্তর করা হয় এবং উদ্ধারকৃতকে পরিবারের জিম্মায় দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সাতটি মোড়ে গতকাল রোববার পরীক্ষামূলকভাবে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ট্রাফিক সিগন্যাল (সংকেত) বাতির কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে যানবাহনের চালক ও পথচারীরা সচেতনতার অভাবে নতুন সংকেত না মানায় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের হাতের ইশারায় সংকেত দিতে হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে