নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে না আসায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ৪৬ জন কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সহকারী পুলিশ সুপার, যারা ঢাকা মহানগরে যথাক্রমে অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার (এডিসি) এবং সহকারী কমিশনার (এসি) পদমর্যাদার। শোকজ নোটিশ পাওয়াদের মধ্যে ২৯ জন এডিসি এবং ১৭ জন এসি।
শোকজের চিঠি পাওয়া একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে এ নিয়ে কথা বললে তাঁরা বলেন, বিষয়টি একেবারেই দাপ্তরিক। এটি নিয়ে নিউজ করার কিছু নেই।
গত ২৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে ঈদ পরবর্তী এ মিলনমেলার আয়োজন করে ডিএমপি। এ আনন্দ আয়োজনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক ও তাঁদের সহধর্মিণীরা উপস্থিত ছিলেন।
ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ডিএমপির সব কর্মকর্তাকে দাওয়াত করা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (প্রশাসন) একেএম হাফিজ আক্তার। তিনি বলেছেন, যারা অনুষ্ঠানে আসেননি, তাঁরা কেন আসতে পারেননি, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ডিএমপি কমিশনার বলেছিলেন, ‘ঈদের ছুটিতে ঘরমুখো মানুষের নিরাপত্তা, যাতায়াতের ব্যবস্থা করা এবং ফাঁকা মহানগরীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ডিএমপি কাজ করে যাচ্ছে। (ডিএমপির) অনেকেই ছুটিতে যেতে পারেননি। তাই আমরা আজকের দিনে ডিএমপির সদস্যদের নিয়ে একত্রে মিলিত হয়ে নৈশভোজের আয়োজন করেছি।’
যারা ছুটিতে ছিলেন না, ওই দিন তাঁরাও অনুষ্ঠানে আসেননি। সাধারণত ঈদে পুলিশের বেশির ভাগ কর্মকর্তার ছুটি বাতিল করা হয়। এরপরও উপস্থিতি কম থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন ডিএমপি কমিশনার।
অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত কর্মকর্তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কী বলব? যারা অনুপস্থিত ছিলেন তাঁদের জিজ্ঞেস করুন।’
ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে না আসায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ৪৬ জন কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সহকারী পুলিশ সুপার, যারা ঢাকা মহানগরে যথাক্রমে অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার (এডিসি) এবং সহকারী কমিশনার (এসি) পদমর্যাদার। শোকজ নোটিশ পাওয়াদের মধ্যে ২৯ জন এডিসি এবং ১৭ জন এসি।
শোকজের চিঠি পাওয়া একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে এ নিয়ে কথা বললে তাঁরা বলেন, বিষয়টি একেবারেই দাপ্তরিক। এটি নিয়ে নিউজ করার কিছু নেই।
গত ২৩ এপ্রিল সন্ধ্যায় রাজারবাগে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে ঈদ পরবর্তী এ মিলনমেলার আয়োজন করে ডিএমপি। এ আনন্দ আয়োজনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক ও তাঁদের সহধর্মিণীরা উপস্থিত ছিলেন।
ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ডিএমপির সব কর্মকর্তাকে দাওয়াত করা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (প্রশাসন) একেএম হাফিজ আক্তার। তিনি বলেছেন, যারা অনুষ্ঠানে আসেননি, তাঁরা কেন আসতে পারেননি, তা জানতে চাওয়া হয়েছে।
ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে ডিএমপি কমিশনার বলেছিলেন, ‘ঈদের ছুটিতে ঘরমুখো মানুষের নিরাপত্তা, যাতায়াতের ব্যবস্থা করা এবং ফাঁকা মহানগরীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ডিএমপি কাজ করে যাচ্ছে। (ডিএমপির) অনেকেই ছুটিতে যেতে পারেননি। তাই আমরা আজকের দিনে ডিএমপির সদস্যদের নিয়ে একত্রে মিলিত হয়ে নৈশভোজের আয়োজন করেছি।’
যারা ছুটিতে ছিলেন না, ওই দিন তাঁরাও অনুষ্ঠানে আসেননি। সাধারণত ঈদে পুলিশের বেশির ভাগ কর্মকর্তার ছুটি বাতিল করা হয়। এরপরও উপস্থিতি কম থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন ডিএমপি কমিশনার।
অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত কর্মকর্তাদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে কী বলব? যারা অনুপস্থিত ছিলেন তাঁদের জিজ্ঞেস করুন।’
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
২৪ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
৩৩ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পাথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে