সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কের বেশ কিছু অংশ বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে পোশাক শ্রমিকসহ হাজারও পথচারীদের।
আজ শনিবার বিকেলে সড়কের জামগড়া বাসস্ট্যান্ড থেকে ইউনিক বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পানি জমে থাকতে দেখা যায়। গতকাল শুক্রবার রাত ও শনিবার সকালের বৃষ্টিতে সড়কের এসব এলাকা তলিয়ে যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়ক পানির নিচে তলিয়ে থাকায় দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করছেন পথচারীরা। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষেরা পড়েছেন ব্যাপক ভোগান্তিতে। দ্রুত সড়কটি সংস্কারের পাশাপাশি পানি নিষ্কাশনের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
স্থানীয়রা বলছেন, সড়কের এই অংশে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। তাদের দাবি, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারণেও এই পানি নিষ্কাসন হচ্ছে না। যদিও এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
পোশাক শ্রমিক মনির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানির কারণে সমস্যা হয়। হাঁটাও যায় না। পানি বের হওয়ার রাস্তা না থাকায় অল্প বৃষ্টি হলেই এমন দুর্ভোগে পড়তে হয়।’
পথচারী রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘একটা গাড়ি গেলে ময়লা পানির ঢেউ এসে গায়ে লাগে। পানিতে জামাকাপড় নষ্ট হয়ে যায়। কষ্ট করে অফিসে যাওয়া লাগছে। এমন পানিতে পা ভিজলেই পা চুলকায়। মনে হয় চর্মরোগ হয়ে যাবে।’
গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্যলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সরোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছরও আমরা এই পানিতে দাঁড়িয়ে জলাবদ্ধতা দূরীকরণের দাবি নিয়ে মানববন্ধন করেছিলাম। পানি জমলেই সবাই বলে ব্যবস্থা নিচ্ছি। কিন্তু এত বছরেও কোনো স্থায়ী সমাধান হলো না। আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
বর্তমানে সড়কটি সড়ক ও জনপথের আওতা থেকে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের আওতাধীন। ফলে এই সড়কটির দায়-দায়িত্ব এখন এই প্রকল্পের।
ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃষ্টির পানি যেখানে নামবে সেই লেভেলেও পানি। আমাদের লোকজন কাজ করছে। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কীভাবে সমাধান করা যায় সেটি দেখা হচ্ছে। অতিরিক্ত বৃষ্টি হওয়ায় এভাবে পানি জমেছে। এ বছর আমাদের ড্রেনের কাজ শুরু হয়েছে। অচিরেই এই সমস্যা সমাধান হবে।’
ঢাকার সাভারের আশুলিয়ায় বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর সড়কের বেশ কিছু অংশ বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে। এতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে পোশাক শ্রমিকসহ হাজারও পথচারীদের।
আজ শনিবার বিকেলে সড়কের জামগড়া বাসস্ট্যান্ড থেকে ইউনিক বাসস্ট্যান্ড এলাকায় পানি জমে থাকতে দেখা যায়। গতকাল শুক্রবার রাত ও শনিবার সকালের বৃষ্টিতে সড়কের এসব এলাকা তলিয়ে যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়ক পানির নিচে তলিয়ে থাকায় দুর্ভোগ নিয়ে চলাচল করছেন পথচারীরা। বিশেষ করে শ্রমজীবী মানুষেরা পড়েছেন ব্যাপক ভোগান্তিতে। দ্রুত সড়কটি সংস্কারের পাশাপাশি পানি নিষ্কাশনের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
স্থানীয়রা বলছেন, সড়কের এই অংশে সামান্য বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। তাদের দাবি, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারণেও এই পানি নিষ্কাসন হচ্ছে না। যদিও এই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
পোশাক শ্রমিক মনির হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পানির কারণে সমস্যা হয়। হাঁটাও যায় না। পানি বের হওয়ার রাস্তা না থাকায় অল্প বৃষ্টি হলেই এমন দুর্ভোগে পড়তে হয়।’
পথচারী রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘একটা গাড়ি গেলে ময়লা পানির ঢেউ এসে গায়ে লাগে। পানিতে জামাকাপড় নষ্ট হয়ে যায়। কষ্ট করে অফিসে যাওয়া লাগছে। এমন পানিতে পা ভিজলেই পা চুলকায়। মনে হয় চর্মরোগ হয়ে যাবে।’
গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্যলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সরোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বছরও আমরা এই পানিতে দাঁড়িয়ে জলাবদ্ধতা দূরীকরণের দাবি নিয়ে মানববন্ধন করেছিলাম। পানি জমলেই সবাই বলে ব্যবস্থা নিচ্ছি। কিন্তু এত বছরেও কোনো স্থায়ী সমাধান হলো না। আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
বর্তমানে সড়কটি সড়ক ও জনপথের আওতা থেকে ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের আওতাধীন। ফলে এই সড়কটির দায়-দায়িত্ব এখন এই প্রকল্পের।
ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. শাহাবুদ্দিন খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বৃষ্টির পানি যেখানে নামবে সেই লেভেলেও পানি। আমাদের লোকজন কাজ করছে। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। কীভাবে সমাধান করা যায় সেটি দেখা হচ্ছে। অতিরিক্ত বৃষ্টি হওয়ায় এভাবে পানি জমেছে। এ বছর আমাদের ড্রেনের কাজ শুরু হয়েছে। অচিরেই এই সমস্যা সমাধান হবে।’
প্রায় ১৭০ বছর আগে বাংলাদেশে চায়ের চাষ শুরু হয়। পরে সময় যত পেরিয়েছে, চা-বাগানের সংখ্যা ও পরিধি বেড়েছে। কিন্তু বাগানের শ্রমিকদের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। এখন বেকারত্বে জর্জরিত হয়ে আছে শ্রমিকদের পরিবারগুলো।
১ ঘণ্টা আগেশ্রমিকের হাতুড়ির আঘাতে ভাঙছে ইট, গড়ে উঠছে দালান, সেতু, রাস্তা। রোদ-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে এই পরিশ্রমের কাজ করেও জোড়া লাগেনি তাঁদের ভাগ্য। এখান থেকে পাওয়া সামান্য আয়ে তাঁরা কোনোরকমে ধরে রেখেছেন সংসারের হাল।
১ ঘণ্টা আগেসড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৯ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৯ ঘণ্টা আগে