কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জের নিকলীতে পাঁচ বছরের শিশুকে মুখের ভেতর মাটি ভরে হত্যা করার অভিযোগে ফুপাসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়।
আজ দুপুরে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার রসুলপুর বাজার থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন নিহত শিশু রাব্বির ফুপা মো. দিদারুল ইসলাম পায়েল (৩৩) ও তাঁর বন্ধু তনয় খান (১৯)। দিদারুল উপজেলার ছাতিরচর দক্ষিণপাড়া গ্রামের তৈয়ব আলীর ছেলে ও তনয় একই উপজেলার কূর্শা মাইজহাটি গ্রামের জমশেদ খানের ছেলে।
পুলিশ জানায়, নিকলী উপজেলার সদর ইউনিয়নের কূর্শা মাইজপাড়া গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে রাব্বি। সে কূর্শা বিদ্যাময় মডেল একাডেমি কিন্ডারগার্টেনে প্লে শ্রেণিতে পড়ত। গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শিশুটি তার মাকে বলে বাসা থেকে বের হয়। পরে শিশুটির ফুপা ও তাঁর বন্ধু তনয় খান তাকে ধরে নিয়ে মুখের ভেতর মাটি ভরে ঘাড় মটকিয়ে হত্যা করেন। ঘটনার পরদিন শনিবার বেলা ২টার দিকে মাইজপাড়া গ্রামের তুহিনের একচালা ছাপরা ঘরের চৌকির নিচ থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার দুজনের বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ জানান, কিছুদিন আগে শিশুটির ফুপির সঙ্গে ডিভোর্স হয় দিদারুলের। এ কারণে আমিরের সঙ্গে দিদারুলের ঝগড়া ও মারামারি হয়। এ নিয়ে দিদারুল ক্ষোভে আমির হোসেনের পরিবারকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য বন্ধু তনয়কে নিয়ে শিশুটিকে হত্যা করেন।
পুলিশ সুপার আরও জানান, শনিবার রাতে শিশুটির বাবা নিকলী থানায় অজ্ঞাত আসামি উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে দিদার ও তনয়কে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোহাম্মদ আল আমিন হোসাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হোসেনপুর সার্কেল) সুজন চন্দ্র সরকার, নিকলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সারোয়ার জাহান প্রমুখ।
কিশোরগঞ্জের নিকলীতে পাঁচ বছরের শিশুকে মুখের ভেতর মাটি ভরে হত্যা করার অভিযোগে ফুপাসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়।
আজ দুপুরে জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার রসুলপুর বাজার থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন নিহত শিশু রাব্বির ফুপা মো. দিদারুল ইসলাম পায়েল (৩৩) ও তাঁর বন্ধু তনয় খান (১৯)। দিদারুল উপজেলার ছাতিরচর দক্ষিণপাড়া গ্রামের তৈয়ব আলীর ছেলে ও তনয় একই উপজেলার কূর্শা মাইজহাটি গ্রামের জমশেদ খানের ছেলে।
পুলিশ জানায়, নিকলী উপজেলার সদর ইউনিয়নের কূর্শা মাইজপাড়া গ্রামের আমির হোসেনের ছেলে রাব্বি। সে কূর্শা বিদ্যাময় মডেল একাডেমি কিন্ডারগার্টেনে প্লে শ্রেণিতে পড়ত। গত শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শিশুটি তার মাকে বলে বাসা থেকে বের হয়। পরে শিশুটির ফুপা ও তাঁর বন্ধু তনয় খান তাকে ধরে নিয়ে মুখের ভেতর মাটি ভরে ঘাড় মটকিয়ে হত্যা করেন। ঘটনার পরদিন শনিবার বেলা ২টার দিকে মাইজপাড়া গ্রামের তুহিনের একচালা ছাপরা ঘরের চৌকির নিচ থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার দুজনের বরাত দিয়ে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ জানান, কিছুদিন আগে শিশুটির ফুপির সঙ্গে ডিভোর্স হয় দিদারুলের। এ কারণে আমিরের সঙ্গে দিদারুলের ঝগড়া ও মারামারি হয়। এ নিয়ে দিদারুল ক্ষোভে আমির হোসেনের পরিবারকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য বন্ধু তনয়কে নিয়ে শিশুটিকে হত্যা করেন।
পুলিশ সুপার আরও জানান, শনিবার রাতে শিশুটির বাবা নিকলী থানায় অজ্ঞাত আসামি উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে দিদার ও তনয়কে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোহাম্মদ আল আমিন হোসাইন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হোসেনপুর সার্কেল) সুজন চন্দ্র সরকার, নিকলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সারোয়ার জাহান প্রমুখ।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৭ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে