নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম বলেন, ‘দাহ্য পদার্থের কথা অস্পষ্ট রেখে সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর মালিকপক্ষ গাফিলতির পরিচয় দিয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি আহতদের সঙ্গে দেখা করে নাছিমা বেগম এ কথা বলেন। পরিদর্শন শেষে আহতদের চিকিৎসা নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে নাছিমা বেগম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দাহ্য পদার্থের কথা অস্পষ্ট রেখে মালিকপক্ষ গাফিলতির পরিচয় দিয়েছে।’ এ ঘটনার যথাযথ তদন্ত ও দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন তিনি।
দুর্ঘটনায় ফায়ারফাইটাররা যে আন্তরিকতার সঙ্গে লড়াই করেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয় জানিয়ে নাছিমা বেগম বলেন, ‘কিন্তু এবার যে ঘটনাটি ঘটেছে, সেখানে হাইড্রোজেন পার অক্সাইডের মজুত ছিল, যেটা পানির সংস্পর্শে এলে আরও ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে—বিষয়টি যদি জানানো হতো তাহলে হয়তো তারা সেরকম প্রোটেকশন নিয়ে অগ্নি নির্বাপণের যেতেন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সে ধরনের মেকানিজম ব্যবহার করতেন। কিন্তু সেই জিনিসটি অস্পষ্ট রেখে কর্তৃপক্ষ পুরোপুরি গাফিলতির পরিচয় দিয়েছে। যারা এখানে গাফিলতি করেছে, তারাই এটার সঙ্গে জড়িত। দায়টা তাদেরই নিতে হবে।’
এ ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘এ ধরনের মানবিক বিপর্যয় কাম্য নয়। এমন মানবিক দুর্যোগ ভবিষ্যতে যেন আর না ঘটে, সে জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে এখনই সতর্ক হতে হবে। অতীতেও আমরা অনেকবার বলেছি। সেই চুড়িহাট্টা, নিমতলী, রানা প্লাজা, তারপর লঞ্চ দুর্ঘটনা, সেজান জুস কারখানা গেল। এসবের পর আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত ছিল।'
আহতদের চিকিৎসাসেবা নিয়ে সন্তুষ্টি জানিয়ে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘এখানে যাঁরা ভর্তি, তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি, চিকিৎসার ব্যবস্থা নিয়ে সন্তুষ্ট। তবে এত বড় দুর্ঘটনার পর আমি বলতে চাই, কেউ যেন দায়িত্ব পালনে অবহেলা না করি। অন্য কারও কাঁধে চাপানোর চেষ্টা না করি।’
সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ সম্পর্কিত সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
এ সময় সীতাকুণ্ডের ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনাটি কোনো নাশকতা কি না, তা খতিয়ে দেখারও আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘এটা নাশকতা কি না বা এটা কী, তা উদ্ঘাটন করা হোক, তদন্ত করা হোক। যারা এ ঘটনা এবং দায়িত্বে গাফিলতির সঙ্গে জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হোক।’ আমি মনে করি দেশে যত জায়গায় যত ডিপো আছে, সেগুলো পরিদর্শন করে যতটুকু সেফটি মেজর থাকা দরকার সেগুলো যেন সবাই রাখেন, কমিশনের পক্ষ থেকে সেই আহ্বান জানাচ্ছি।’
এই সম্পর্কিত সর্বশেষ:
মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম বলেন, ‘দাহ্য পদার্থের কথা অস্পষ্ট রেখে সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর মালিকপক্ষ গাফিলতির পরিচয় দিয়েছে।’
আজ মঙ্গলবার সকালে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি আহতদের সঙ্গে দেখা করে নাছিমা বেগম এ কথা বলেন। পরিদর্শন শেষে আহতদের চিকিৎসা নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে নাছিমা বেগম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘দাহ্য পদার্থের কথা অস্পষ্ট রেখে মালিকপক্ষ গাফিলতির পরিচয় দিয়েছে।’ এ ঘটনার যথাযথ তদন্ত ও দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন তিনি।
দুর্ঘটনায় ফায়ারফাইটাররা যে আন্তরিকতার সঙ্গে লড়াই করেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয় জানিয়ে নাছিমা বেগম বলেন, ‘কিন্তু এবার যে ঘটনাটি ঘটেছে, সেখানে হাইড্রোজেন পার অক্সাইডের মজুত ছিল, যেটা পানির সংস্পর্শে এলে আরও ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে—বিষয়টি যদি জানানো হতো তাহলে হয়তো তারা সেরকম প্রোটেকশন নিয়ে অগ্নি নির্বাপণের যেতেন। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা সে ধরনের মেকানিজম ব্যবহার করতেন। কিন্তু সেই জিনিসটি অস্পষ্ট রেখে কর্তৃপক্ষ পুরোপুরি গাফিলতির পরিচয় দিয়েছে। যারা এখানে গাফিলতি করেছে, তারাই এটার সঙ্গে জড়িত। দায়টা তাদেরই নিতে হবে।’
এ ঘটনায় যারা দায়ী, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়ে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘এ ধরনের মানবিক বিপর্যয় কাম্য নয়। এমন মানবিক দুর্যোগ ভবিষ্যতে যেন আর না ঘটে, সে জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোকে এখনই সতর্ক হতে হবে। অতীতেও আমরা অনেকবার বলেছি। সেই চুড়িহাট্টা, নিমতলী, রানা প্লাজা, তারপর লঞ্চ দুর্ঘটনা, সেজান জুস কারখানা গেল। এসবের পর আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত ছিল।'
আহতদের চিকিৎসাসেবা নিয়ে সন্তুষ্টি জানিয়ে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘এখানে যাঁরা ভর্তি, তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছি, চিকিৎসার ব্যবস্থা নিয়ে সন্তুষ্ট। তবে এত বড় দুর্ঘটনার পর আমি বলতে চাই, কেউ যেন দায়িত্ব পালনে অবহেলা না করি। অন্য কারও কাঁধে চাপানোর চেষ্টা না করি।’
সীতাকুণ্ডে বিস্ফোরণ সম্পর্কিত সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
এ সময় সীতাকুণ্ডের ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনাটি কোনো নাশকতা কি না, তা খতিয়ে দেখারও আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, ‘এটা নাশকতা কি না বা এটা কী, তা উদ্ঘাটন করা হোক, তদন্ত করা হোক। যারা এ ঘটনা এবং দায়িত্বে গাফিলতির সঙ্গে জড়িত, তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হোক।’ আমি মনে করি দেশে যত জায়গায় যত ডিপো আছে, সেগুলো পরিদর্শন করে যতটুকু সেফটি মেজর থাকা দরকার সেগুলো যেন সবাই রাখেন, কমিশনের পক্ষ থেকে সেই আহ্বান জানাচ্ছি।’
এই সম্পর্কিত সর্বশেষ:
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে