বেলাল হোসাইন, শরীয়তপুর
শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকা রক্ষা বাঁধে ভয়াবহ ভাঙন এখন দেশব্যাপী আলোচিত ঘটনা। কিন্তু বারবার কেন ভাঙছে এই গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ? তবে কি বাঁধটি টেকসই করা হয়নি? নাকি বাঁধ নির্মাণে কোনো অনিয়ম হয়েছে? এ রকম নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সাধারণ মানুষের মনে।
এ নিয়ে কথা হয় বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বিবিএ) পদ্মা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সায়াদের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১২ সালে পদ্মা সেতু রক্ষা করার জন্য উজানে ১১ কিলোমিটার, ভাটিতে ১ কিলোমিটারসহ মোট ১২ কিলোমিটার স্থায়ী টেকসই বাঁধ নির্মাণ করে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ)। এই বাঁধের পর থেকে ভাটিতে পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষার জন্য ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে দুই কিলোমিটার অস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করে বিবিএ। পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের সঙ্গে এই দুই কিলোমিটার কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষা বাঁধের কোনো সম্পর্ক নেই। এই দুই কিলোমিটার বাঁধ সম্পূর্ণ আলাদা।
নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের পর থেকে পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষায় দেড় কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণের কথা ছিল বিবিএর। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুরোধ এবং শরীয়তপুর-১ (সদর-জাজিরা) আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হকের ডিও লেটারের (আধা সরকারি চিঠি) কারণে আরও ৫০০ মিটার বাড়িয়ে দুই কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ করা হয়। ওই বাড়তি ৫০০ মিটার বাঁধ বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের অধিগ্রহণ করা এলাকায় নয়। শুধু স্থানীয় সংসদ সদস্যের ডিও লেটারের কারণে ৫০০ মিটার বাড়িয়ে বাঁধ নির্মাণ করে বিবিএ।
এখন ওই ৫০০ মিটারের মধ্যেই বারবার ভাঙন দেখা দিচ্ছে।
গত বছরের নভেম্বরে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকা রক্ষা বাঁধে প্রথমবার প্রায় ১০০ মিটার ধসে পড়ে। এরপর বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ বাঁধের ওই ৫০০ মিটার অংশ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে হস্তান্তর করে। পানি উন্নয়ন বোর্ড তাদের মতো করে বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। দুই মাস ধরে পানি উন্নয়ন বোর্ড সেখানে জিও ব্যাগ ও সিসি ব্লক ফেলছে। এরই মধ্যে দুই দফায় ভাঙনের শিকার হয় বাঁধটি।
বাঁধটি বারবার কেন ভাঙনের শিকার হচ্ছে জানতে চাইলে বিবিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সায়াদ বলেন, বাঁধটি ১৩-১৪ বছর আগে অস্থায়ীভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল। যখন বাঁধটি নির্মাণ করা হয়, তখন সেখানে নদী দু-তিন মিটার গভীর ছিল, সে সময় নদীর গতিপথ ছিল মাওয়া প্রান্তে। এখন নদীর গতিপথ ডান তীরে চলে আসায় এবং ১৭-১৮ মিটার গভীর হওয়ায় টানা বর্ষণ আর তীব্র স্রোতের কারণে বাঁধটি বারবার ভাঙনের শিকার হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।
জানতে চাইলে শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যখন বাঁধ নির্মাণ করা হয়, তখন নদীর গতিপথ ছিল না। এখন নদীর চ্যানেল পরিবর্তন হয়ে স্রোত ডান তীরে আঘাত হানছে। বর্তমানে পদ্মা নদীতে প্রবল স্রোত, টানা বর্ষণ ও নদীর মরফোলজিক্যাল (রূপগত) পরিবর্তনের কারণে এই ভাঙন হয় বলে মনে করেন শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান।
শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, ২০১২ সালে ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের পর থেকে ভাটিতে মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ২ কিলোমিটার পদ্মা সেতু প্রকল্পের কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। গত বছরের ৩ নভেম্বরে মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্ট এলাকায় বাঁধটির প্রায় ১০০ মিটার ধসে পড়ে। এ বছর বাঁধটির সংস্কারে দায়িত্ব দেওয়া হয় পানি উন্নয়ন বোর্ডকে। ২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই স্থানে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ও সিসি ব্লক ফেলার কাজ শুরু করে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এরই মধ্যে গত ঈদুল আজহার দিন (৭ জুন) ভোররাতে আগের ভাঙনের পাশের বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। ওই সময় বাঁধের দেড় শ মিটার অংশ নদীতে বিলীন হয়।
এক মাসের মাথায় সোমবার (৭ জুলাই) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্ট এলাকায় বাঁধে আবারও আকস্মিক ভয়াবহ ভাঙন শুরু হয়। মুহূর্তের মধ্যে বাঁধের দেড় শ মিটার নদীতে চলে যায়। ফলে তিন দফার ভাঙনে ওই ৫০০ মিটারের ৪০০ মিটার পদ্মায় বিলীন হয়ে যায়।
ভাঙন রোধে জরুরি আপৎকালীন কাজের অংশ হিসেবে দ্রুত সেখানে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা শুরু করে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ঘটনার দিন রাতেই জাজিরা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ৩০টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত ২৬টি পরিবারের তালিকা প্রস্তুত করে ১০টি পরিবারকে টিন ও আর্থিক সাহায্য এবং ১৬টি পরিবারকে শুধু আর্থিক সাহায্য দেয় উপজেলা প্রশাসন।
শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকা রক্ষা বাঁধে ভয়াবহ ভাঙন এখন দেশব্যাপী আলোচিত ঘটনা। কিন্তু বারবার কেন ভাঙছে এই গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ? তবে কি বাঁধটি টেকসই করা হয়নি? নাকি বাঁধ নির্মাণে কোনো অনিয়ম হয়েছে? এ রকম নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সাধারণ মানুষের মনে।
এ নিয়ে কথা হয় বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের (বিবিএ) পদ্মা সেতু সাইট অফিসের নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সায়াদের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০১২ সালে পদ্মা সেতু রক্ষা করার জন্য উজানে ১১ কিলোমিটার, ভাটিতে ১ কিলোমিটারসহ মোট ১২ কিলোমিটার স্থায়ী টেকসই বাঁধ নির্মাণ করে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ)। এই বাঁধের পর থেকে ভাটিতে পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষার জন্য ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে দুই কিলোমিটার অস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করে বিবিএ। পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের সঙ্গে এই দুই কিলোমিটার কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষা বাঁধের কোনো সম্পর্ক নেই। এই দুই কিলোমিটার বাঁধ সম্পূর্ণ আলাদা।
নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের পর থেকে পদ্মা সেতু কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষায় দেড় কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণের কথা ছিল বিবিএর। স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুরোধ এবং শরীয়তপুর-১ (সদর-জাজিরা) আসনের তৎকালীন সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হকের ডিও লেটারের (আধা সরকারি চিঠি) কারণে আরও ৫০০ মিটার বাড়িয়ে দুই কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ করা হয়। ওই বাড়তি ৫০০ মিটার বাঁধ বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের অধিগ্রহণ করা এলাকায় নয়। শুধু স্থানীয় সংসদ সদস্যের ডিও লেটারের কারণে ৫০০ মিটার বাড়িয়ে বাঁধ নির্মাণ করে বিবিএ।
এখন ওই ৫০০ মিটারের মধ্যেই বারবার ভাঙন দেখা দিচ্ছে।
গত বছরের নভেম্বরে পদ্মা সেতু প্রকল্প এলাকা রক্ষা বাঁধে প্রথমবার প্রায় ১০০ মিটার ধসে পড়ে। এরপর বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ বাঁধের ওই ৫০০ মিটার অংশ রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে হস্তান্তর করে। পানি উন্নয়ন বোর্ড তাদের মতো করে বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। দুই মাস ধরে পানি উন্নয়ন বোর্ড সেখানে জিও ব্যাগ ও সিসি ব্লক ফেলছে। এরই মধ্যে দুই দফায় ভাঙনের শিকার হয় বাঁধটি।
বাঁধটি বারবার কেন ভাঙনের শিকার হচ্ছে জানতে চাইলে বিবিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আবু সায়াদ বলেন, বাঁধটি ১৩-১৪ বছর আগে অস্থায়ীভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল। যখন বাঁধটি নির্মাণ করা হয়, তখন সেখানে নদী দু-তিন মিটার গভীর ছিল, সে সময় নদীর গতিপথ ছিল মাওয়া প্রান্তে। এখন নদীর গতিপথ ডান তীরে চলে আসায় এবং ১৭-১৮ মিটার গভীর হওয়ায় টানা বর্ষণ আর তীব্র স্রোতের কারণে বাঁধটি বারবার ভাঙনের শিকার হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।
জানতে চাইলে শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যখন বাঁধ নির্মাণ করা হয়, তখন নদীর গতিপথ ছিল না। এখন নদীর চ্যানেল পরিবর্তন হয়ে স্রোত ডান তীরে আঘাত হানছে। বর্তমানে পদ্মা নদীতে প্রবল স্রোত, টানা বর্ষণ ও নদীর মরফোলজিক্যাল (রূপগত) পরিবর্তনের কারণে এই ভাঙন হয় বলে মনে করেন শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ তারেক হাসান।
শরীয়তপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, ২০১২ সালে ১১০ কোটি টাকা ব্যয়ে জাজিরায় পদ্মা সেতু রক্ষা বাঁধের পর থেকে ভাটিতে মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ২ কিলোমিটার পদ্মা সেতু প্রকল্পের কনস্ট্রাকশন ইয়ার্ড-২ রক্ষা বাঁধ নির্মাণ করে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। গত বছরের ৩ নভেম্বরে মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্ট এলাকায় বাঁধটির প্রায় ১০০ মিটার ধসে পড়ে। এ বছর বাঁধটির সংস্কারে দায়িত্ব দেওয়া হয় পানি উন্নয়ন বোর্ডকে। ২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ওই স্থানে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ও সিসি ব্লক ফেলার কাজ শুরু করে পানি উন্নয়ন বোর্ড। এরই মধ্যে গত ঈদুল আজহার দিন (৭ জুন) ভোররাতে আগের ভাঙনের পাশের বাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। ওই সময় বাঁধের দেড় শ মিটার অংশ নদীতে বিলীন হয়।
এক মাসের মাথায় সোমবার (৭ জুলাই) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে মাঝির ঘাট জিরো পয়েন্ট এলাকায় বাঁধে আবারও আকস্মিক ভয়াবহ ভাঙন শুরু হয়। মুহূর্তের মধ্যে বাঁধের দেড় শ মিটার নদীতে চলে যায়। ফলে তিন দফার ভাঙনে ওই ৫০০ মিটারের ৪০০ মিটার পদ্মায় বিলীন হয়ে যায়।
ভাঙন রোধে জরুরি আপৎকালীন কাজের অংশ হিসেবে দ্রুত সেখানে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা শুরু করে পানি উন্নয়ন বোর্ড। ঘটনার দিন রাতেই জাজিরা উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত ৩০টি পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত ২৬টি পরিবারের তালিকা প্রস্তুত করে ১০টি পরিবারকে টিন ও আর্থিক সাহায্য এবং ১৬টি পরিবারকে শুধু আর্থিক সাহায্য দেয় উপজেলা প্রশাসন।
চট্টগ্রাম নগরীতে স্ত্রীর মাথা কেটে বিচ্ছিন্ন করে খুনের অভিযোগ উঠেছে মো. সুমন নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এ ঘটনার পর অভিযুক্ত সুমনকে আটক করা হলেও তিনি জানালার গ্রিল কেটে পালিয়ে যান বলে জানা গেছে।
১৯ মিনিট আগেগতবছর রাজশাহী বোর্ডে এসএসসির পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। এবার তা কমে ৭৭ দশমিক ৬৩ শতাংশে নেমেছে। এর আগে ২০২৩ সালে ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ, ২০২২ সালে ৮৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ, ২০২১ সালে ৯৪ দশমিক ৭১ শতাংশ, ২০২০ সালে ৯০ দশমিক ৩৭ শতাংশ এবং ২০১৯ সালে ৯১ দশমিক ৬৫ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছিল।
২৪ মিনিট আগেটানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের ২১টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। নদীর পানি কিছুটা কমলেও ভাঙা অংশ দিয়ে পানি ঢুকে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, পরশুরামের ১২টি এবং ফুলগাজীর ৯টি—মোট ২১টি স্থানে বাঁধ ভেঙেছে। এর মধ্যে মুহুরী নদীর ১১টি, কহুয়া নদীর ৬টি এবং সিলোনিয়া নদীর ৪টি অংশে বাঁধ ভাঙনে প্লাবিত হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা।
১ ঘণ্টা আগে