নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খানকে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন।
মামলার অপর আসামি মনিরুল ইসলাম খানের স্ত্রী শাহনাজ ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামি মনিরুলকে ৮৪ লাখ ৮০ হাজার ২৫১ টাকা জরিমানা করেন। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাকে আরও ৬ মাস বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।
মনিরুল ইসলাম খানের আইনজীবী মো. রফিক-উল-ইসলাম জানান, রায় ঘোষণার সময় মনিরুল আদালতে হাজির ছিলেন। রায়ের পরে তাকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মনিরুল ইসলামের এটি দ্বিতীয় সাজা। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, মনিরুল ইসলামসহ চারজনকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মামলার বিবারণ থেকে জানা যায়, মনিরুল ইসলাম খানকে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিলের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) নোটিশ দেয়। ২০১৭ সালের ১৩ এপ্রিল নিজ ও স্ত্রীর নামীয় সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন মনিরুল। সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে দুদক দেখতে পায়, মনিরুল ইসলাম খান ও স্ত্রী শাহনাজ ইসলাম ১ কোটি ৫১ লাখ ৮৭ হাজার ৯৭৩ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে তা ভোগ দখলে রেখেছেন। ওই অভিযোগে ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক ফারুক আহমেদ রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
২০২০ সালের ২ মার্চ মামলাটি তদন্ত করে মনিরুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রী শাহনাজ ইসলামের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক মোহা. আবুল হোসেন। মামলার বিচার চলাকালে সময়ে আদালত ৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খানকে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের দায়ে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক আল আসাদ মো. আসিফুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন।
মামলার অপর আসামি মনিরুল ইসলাম খানের স্ত্রী শাহনাজ ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি আসামি মনিরুলকে ৮৪ লাখ ৮০ হাজার ২৫১ টাকা জরিমানা করেন। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাকে আরও ৬ মাস বিনাশ্রম কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।
মনিরুল ইসলাম খানের আইনজীবী মো. রফিক-উল-ইসলাম জানান, রায় ঘোষণার সময় মনিরুল আদালতে হাজির ছিলেন। রায়ের পরে তাকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মনিরুল ইসলামের এটি দ্বিতীয় সাজা। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, মনিরুল ইসলামসহ চারজনকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মামলার বিবারণ থেকে জানা যায়, মনিরুল ইসলাম খানকে সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিলের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) নোটিশ দেয়। ২০১৭ সালের ১৩ এপ্রিল নিজ ও স্ত্রীর নামীয় সম্পদের হিসাব বিবরণী দাখিল করেন মনিরুল। সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে দুদক দেখতে পায়, মনিরুল ইসলাম খান ও স্ত্রী শাহনাজ ইসলাম ১ কোটি ৫১ লাখ ৮৭ হাজার ৯৭৩ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে তা ভোগ দখলে রেখেছেন। ওই অভিযোগে ২০১৯ সালের ৩ জানুয়ারি দুদকের সাবেক সহকারী পরিচালক ফারুক আহমেদ রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
২০২০ সালের ২ মার্চ মামলাটি তদন্ত করে মনিরুল ইসলাম খান ও তার স্ত্রী শাহনাজ ইসলামের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন দুদকের উপপরিচালক মোহা. আবুল হোসেন। মামলার বিচার চলাকালে সময়ে আদালত ৮ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন।
হবিগঞ্জের চুনারুঘাটে এক প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযুক্ত দুজন হলেন উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের উসমানপুর গ্রামের আবু সিদ্দিক (৪০) ও তাঁর ভাই আবু তাহের (৩৬)। গতকাল রোববার দুপুরে চুনারুঘাট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে একদল পুলিশ...
৩১ মিনিট আগেঝিনাইদহের মহেশপুরে চোরাচালান নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের গুলিতে এক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। তাঁর পায়ে দুটি গুলি লেগেছে। উপজেলার পল্লাটিপাড়া গ্রামে গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তির নাম ইব্রাহিম হোসেন...
১ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি ও অনিয়মের আখড়ায় পরিণত হয়েছে গাজীপুরের দুটি সাবরেজিস্ট্রি অফিস। গাজীপুর সদর ও গাজীপুর যুগ্ম সাবরেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই হয় না। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিবছর অডিট করার কথা থাকলেও ১০ বছর ধরে অফিস দুটি অডিট হয় না বলেও অভিযোগ পাওয়া গেছে। দুদকের অভিযানেও উঠে এসেছে অভিযোগের সত্যতা।
৮ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের বাসাইলে লাঙ্গুলিয়া নদীতে বাঁধ দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মাছ চাষ করছে প্রভাবশালী একটি মহল। এতে বন্ধ হয়ে গেছে পানিপ্রবাহ। বাড়ছে কৃষি ও পরিবেশ বিপর্যয়। এতে স্থানীয় বাসিন্দারা চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও লাভবান হচ্ছে অসাধু চক্রটি। তবে এ নিয়ে স্থানীয় প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগীরা
৮ ঘণ্টা আগে