জবি প্রতিনিধি
ধোলাইখালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর বিএনপি নেতার হামলার ঘটনায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বরে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে পুনরায় চত্বরে এসে শেষ হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘যেই হাত ছাত্র মারে সেই হাত ভেঙে দাও’, ‘হামলাকারীর গদিতে আগুন জ্বালো একসাথে’, ‘সন্ত্রাসীদের কালো হাত ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘আমার ভাই আহত কেন প্রশাসন জবাব চাই’—এ ধরনের স্লোগান দিতে থাকে।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশে জবি শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘গতকাল রাতে শিক্ষার্থীদের ওপর যে হামলা হয়, তার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগের সময়ও আমরা এমন দৃষ্টান্ত দেখতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর নানা সময় হামলা, খুন, গুম করত, তারাও টিকে থাকতে পারে নাই। সুতরাং আপনারা যারা নব্য ফ্যাসিবাদের পাঁয়তারা করছেন আপনাদের ঠিকানা এ বাংলায় হবে না।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি ইভান তাহসিভ বলেন, ‘যেখানে শিক্ষার্থীরা এত বড় একটা আন্দোলন সংগঠিত করেছে, যেখানে তারা মুক্ত বাতাসে মুক্তভাবে চলাফেরা করার কথা, সেখানে কেন এই ধরনের হুমকির সম্মুখীন হতে হবে, হামলার সম্মুখীন হতে হবে, সেই প্রশ্ন রেখে যাই। যখন আমাদের চিহ্নিত করে হামলা করা হয় তখন আমরা শঙ্কিত হই, চিন্তিত হই। আমরা এই ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করছি, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। আমরা প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানাই আপনারা অভিভাবক হিসেবে ভূমিকা রাখবেন। প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মামলা করবেন, সরাসরি শিক্ষার্থীদের পক্ষে অবস্থান নেবেন বলে আশা করি।’
গতকাল সোমবার রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাহিদ হাসান সম্রাট ধোলাইখাল এলাকায় একটি মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ভুলক্রমে নির্মাণাধীন এক ঢালাইয়ের ওপর পা দেন। এরপর স্থানীয়রা এই শিক্ষার্থীকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী তাঁর সহপাঠীদের কল দিলে হাবিবসহ দুজন ঘটনাস্থলে আসেন। এরপর তাদেরও মারধর করে একটি ক্লাবে আটকে রাখে স্থানীয়রা। পরে শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করে ন্যাশনাল মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের দাবি, ওয়ারী ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শহীদুল হক শহীদের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়। শহীদুল নবাবপুর দোকান মালিক সমিতিরও সাধারণ সম্পাদক।
এদিকে এ ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তিন দফা দাবি দিয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
ধোলাইখালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর বিএনপি নেতার হামলার ঘটনায় বিক্ষোভ ও সমাবেশ করেছে শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাস্কর্য চত্বরে একটি বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে পুনরায় চত্বরে এসে শেষ হয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘যেই হাত ছাত্র মারে সেই হাত ভেঙে দাও’, ‘হামলাকারীর গদিতে আগুন জ্বালো একসাথে’, ‘সন্ত্রাসীদের কালো হাত ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘আমার ভাই আহত কেন প্রশাসন জবাব চাই’—এ ধরনের স্লোগান দিতে থাকে।
বিক্ষোভ মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশে জবি শাখা ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘গতকাল রাতে শিক্ষার্থীদের ওপর যে হামলা হয়, তার তীব্র প্রতিবাদ জানাই। ফ্যাসিবাদ আওয়ামী লীগের সময়ও আমরা এমন দৃষ্টান্ত দেখতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর নানা সময় হামলা, খুন, গুম করত, তারাও টিকে থাকতে পারে নাই। সুতরাং আপনারা যারা নব্য ফ্যাসিবাদের পাঁয়তারা করছেন আপনাদের ঠিকানা এ বাংলায় হবে না।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি ইভান তাহসিভ বলেন, ‘যেখানে শিক্ষার্থীরা এত বড় একটা আন্দোলন সংগঠিত করেছে, যেখানে তারা মুক্ত বাতাসে মুক্তভাবে চলাফেরা করার কথা, সেখানে কেন এই ধরনের হুমকির সম্মুখীন হতে হবে, হামলার সম্মুখীন হতে হবে, সেই প্রশ্ন রেখে যাই। যখন আমাদের চিহ্নিত করে হামলা করা হয় তখন আমরা শঙ্কিত হই, চিন্তিত হই। আমরা এই ঘটনার দ্রুত বিচার দাবি করছি, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। আমরা প্রশাসনের কাছে আহ্বান জানাই আপনারা অভিভাবক হিসেবে ভূমিকা রাখবেন। প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে মামলা করবেন, সরাসরি শিক্ষার্থীদের পক্ষে অবস্থান নেবেন বলে আশা করি।’
গতকাল সোমবার রাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী নাহিদ হাসান সম্রাট ধোলাইখাল এলাকায় একটি মার্কেটের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় ভুলক্রমে নির্মাণাধীন এক ঢালাইয়ের ওপর পা দেন। এরপর স্থানীয়রা এই শিক্ষার্থীকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী তাঁর সহপাঠীদের কল দিলে হাবিবসহ দুজন ঘটনাস্থলে আসেন। এরপর তাদেরও মারধর করে একটি ক্লাবে আটকে রাখে স্থানীয়রা। পরে শিক্ষার্থীদের উদ্ধার করে ন্যাশনাল মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। শিক্ষার্থীদের দাবি, ওয়ারী ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শহীদুল হক শহীদের নেতৃত্বে এই হামলা চালানো হয়। শহীদুল নবাবপুর দোকান মালিক সমিতিরও সাধারণ সম্পাদক।
এদিকে এ ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তিন দফা দাবি দিয়ে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী ও নাটোর থেকে ফের দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। এবার বাস বন্ধ করে দিয়েছেন খোদ মালিকেরাই। বৃহস্পতিবার রাত ১০টা থেকে বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বজলুর রহমান রতন।
১ ঘণ্টা আগেএকপর্যায়ে চালক পেছনের দুই যাত্রীকে ‘বস বস’ বলে কী যেন বলতে থাকেন। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুর সদর উপজেলার বাঘের বাজার পার হওয়ার পর তাঁর সঙ্গে থাকা দুই যাত্রী হঠাৎ মোকসেদ আলীর চোখ ও হাত-পা বেঁধে ফেলেন। তখন তিনি বুঝতে পারেন, তাঁর সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীরা আদতে অপহরণকারী চক্রের সদস্য।
২ ঘণ্টা আগেনওগাঁ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক সামসুল হককে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) উপসচিব তানিয়া ফেরদৌস স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে একটি সরকারি প্রাথমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিপুলসংখ্যক নতুন ও পুরোনো পাঠ্যবই বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের সহযোগিতায় শিক্ষার্থীরা বইগুলো উদ্ধার করে স্কুলে জমা দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে