নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেয়েদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তাহীনতার কারণে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমজেএফের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সম্প্রতি খাগড়াছড়িতে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিবৃতিতে শাহীন আনাম বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেয়েরা যৌন হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে এবং কর্তৃপক্ষ তাদের সুরক্ষায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। এই ধরনের ঘটনা নিয়মিত ঘটছে এবং খুব কম ক্ষেত্রেই অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হয়। আইনের আশ্রয় চাইলে পাল্টা হেনস্তার ভয়ে মেয়েরা নীরবে এসব সহ্য করে। তাদের যন্ত্রণা প্রকাশের জন্যও কোনো নিরাপদ স্থান নেই।’
বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ১০ম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে অভিযুক্ত হন ওই শিক্ষক। এ ঘটনায় তাঁকে জেলে পাঠানো হলেও মুক্তি পেয়ে আবারও একই বিদ্যালয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে ২০১৮ সালে কুষ্টিয়ায় আগের চাকরিতেও তাঁর বিরুদ্ধে একই অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছিল।
এমজেএফ প্রশ্ন তুলেছে, একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন অপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও কেন তাঁকে বরখাস্ত করার পরিবর্তে একটি মেয়েদের বিদ্যালয়ে পুনর্বহাল করা হলো। চলমান তদন্তে এই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখতে হবে। তবে আইন অনুযায়ী শাস্তির পরিবর্তে অভিযুক্ত শিক্ষককে পিটিয়ে মারার ঘটনায়ও নিন্দা প্রকাশ করেন শাহীন আনাম। তিনি মেয়েদের বিদ্যালয়ে পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া পর্যালোচনার দাবি তোলেন এবং আহ্বান জানান যেন নিয়োগের সময় রেফারেন্স চেকিং বাধ্যতামূলক করা হয়। সেই সঙ্গে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি–সম্পর্কিত হাইকোর্টের নির্দেশনা বাস্তবায়নের এবং যৌন হয়রানি প্রতিরোধে একটি আইন প্রণয়নেরও দাবি জানান, যা আইন অনুযায়ী অপরাধ হিসেবে শাস্তিযোগ্য হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেয়েদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তাহীনতার কারণে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমজেএফের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
সম্প্রতি খাগড়াছড়িতে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বিবৃতিতে শাহীন আনাম বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেয়েরা যৌন হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে এবং কর্তৃপক্ষ তাদের সুরক্ষায় পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। এই ধরনের ঘটনা নিয়মিত ঘটছে এবং খুব কম ক্ষেত্রেই অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হয়। আইনের আশ্রয় চাইলে পাল্টা হেনস্তার ভয়ে মেয়েরা নীরবে এসব সহ্য করে। তাদের যন্ত্রণা প্রকাশের জন্যও কোনো নিরাপদ স্থান নেই।’
বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যায়, ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে ১০ম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে অভিযুক্ত হন ওই শিক্ষক। এ ঘটনায় তাঁকে জেলে পাঠানো হলেও মুক্তি পেয়ে আবারও একই বিদ্যালয়ে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর আগে ২০১৮ সালে কুষ্টিয়ায় আগের চাকরিতেও তাঁর বিরুদ্ধে একই অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছিল।
এমজেএফ প্রশ্ন তুলেছে, একজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন অপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও কেন তাঁকে বরখাস্ত করার পরিবর্তে একটি মেয়েদের বিদ্যালয়ে পুনর্বহাল করা হলো। চলমান তদন্তে এই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখতে হবে। তবে আইন অনুযায়ী শাস্তির পরিবর্তে অভিযুক্ত শিক্ষককে পিটিয়ে মারার ঘটনায়ও নিন্দা প্রকাশ করেন শাহীন আনাম। তিনি মেয়েদের বিদ্যালয়ে পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া পর্যালোচনার দাবি তোলেন এবং আহ্বান জানান যেন নিয়োগের সময় রেফারেন্স চেকিং বাধ্যতামূলক করা হয়। সেই সঙ্গে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি–সম্পর্কিত হাইকোর্টের নির্দেশনা বাস্তবায়নের এবং যৌন হয়রানি প্রতিরোধে একটি আইন প্রণয়নেরও দাবি জানান, যা আইন অনুযায়ী অপরাধ হিসেবে শাস্তিযোগ্য হবে।
আলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
৭ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১০ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
১ ঘণ্টা আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে