গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরে প্রতিবেশী যুবকের ছুরিকাঘাতে রুমানা আক্তার (২৮) নামে এক অন্তঃসত্ত্বা নারী খুন হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও এক নারী। পরে স্থানীয়রা অভিযুক্ত যুবককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। আজ রোববার গাজীপুর মহানগরীর দক্ষিণ সালনা মন্ত্রী বাড়ি রোডে এ ঘটনা ঘটে।
জিএমপি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ রাফিউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত রুমানা স্থানীয় একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক। তিনি বরিশাল জেলার বন্দর থানার রায়পুরা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর স্বামী হাসান হাওলাদার গার্মেন্টসের স্টোর কিপার। একই ঘটনায় আহত নারীর নাম সাবিনা (২৯)। তিনি জামালপুরের ইসলামপুর এলাকার বাসিন্দা আয়নাল হকের স্ত্রী।
অপর দিকে এ ঘটনায় আটক যুবক কায়েস রানা (৩৪) স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। তিনি সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের দক্ষিণ সালনা মন্ত্রী বাড়ি রোডে জনৈক গোলাম মোস্তফার বাড়িতে পাশাপাশি ঘরে ভাড়া থাকেন নিহত ও আহত দম্পতি। তাঁদের পাশের ঘরে ভাড়া থাকেন কায়েস রানা।
পূর্বের কোনো ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ (রোববার) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কায়েস সাবিনার ঘরে ঢুকে তাকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করেন। তাঁর স্বামী ঘরে ছিলেন না। সাবিনার চিৎকার শুনে ঘটনা দেখতে নিজের তিন বছর বয়সী মেয়েকে নিয়ে এগিয়ে যান রুমানা। এ সময় কায়েস তাঁর হাতের ছুরি দিয়ে রুমানার পিঠে ও গলায় আঘাত করেন।
রক্তাক্ত অবস্থায় রুমানা ওই ঘর থেকে বেরিয়ে নিজ ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করে মাটিতে পড়ে যান এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা সাবিনাকে উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভর্তি করে।
পরে স্থানীয় লোকজন কায়েস রানাকে আটক করে গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার ও যুবককে থানায় নিয়ে যায়।
ওসি সৈয়দ রাফিউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কী কারণে ঝগড়া বা রুমানাকে হত্যা করা হয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি। এ ঘটনায় কায়েস রানা নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
গাজীপুরে প্রতিবেশী যুবকের ছুরিকাঘাতে রুমানা আক্তার (২৮) নামে এক অন্তঃসত্ত্বা নারী খুন হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন আরও এক নারী। পরে স্থানীয়রা অভিযুক্ত যুবককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। আজ রোববার গাজীপুর মহানগরীর দক্ষিণ সালনা মন্ত্রী বাড়ি রোডে এ ঘটনা ঘটে।
জিএমপি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ রাফিউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত রুমানা স্থানীয় একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক। তিনি বরিশাল জেলার বন্দর থানার রায়পুরা গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর স্বামী হাসান হাওলাদার গার্মেন্টসের স্টোর কিপার। একই ঘটনায় আহত নারীর নাম সাবিনা (২৯)। তিনি জামালপুরের ইসলামপুর এলাকার বাসিন্দা আয়নাল হকের স্ত্রী।
অপর দিকে এ ঘটনায় আটক যুবক কায়েস রানা (৩৪) স্থানীয় একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। তিনি সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা এলাকার আব্দুল খালেকের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের দক্ষিণ সালনা মন্ত্রী বাড়ি রোডে জনৈক গোলাম মোস্তফার বাড়িতে পাশাপাশি ঘরে ভাড়া থাকেন নিহত ও আহত দম্পতি। তাঁদের পাশের ঘরে ভাড়া থাকেন কায়েস রানা।
পূর্বের কোনো ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ (রোববার) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে কায়েস সাবিনার ঘরে ঢুকে তাকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করেন। তাঁর স্বামী ঘরে ছিলেন না। সাবিনার চিৎকার শুনে ঘটনা দেখতে নিজের তিন বছর বয়সী মেয়েকে নিয়ে এগিয়ে যান রুমানা। এ সময় কায়েস তাঁর হাতের ছুরি দিয়ে রুমানার পিঠে ও গলায় আঘাত করেন।
রক্তাক্ত অবস্থায় রুমানা ওই ঘর থেকে বেরিয়ে নিজ ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করে মাটিতে পড়ে যান এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা সাবিনাকে উদ্ধার করে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ভর্তি করে।
পরে স্থানীয় লোকজন কায়েস রানাকে আটক করে গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার ও যুবককে থানায় নিয়ে যায়।
ওসি সৈয়দ রাফিউল করিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কী কারণে ঝগড়া বা রুমানাকে হত্যা করা হয়েছে, তা এখনো জানা যায়নি। এ ঘটনায় কায়েস রানা নামে একজনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হবে। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৯ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
১৮ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৩ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
৪১ মিনিট আগে