শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে অতিবৃষ্টিতে মাদারীপুরের শিবচরে প্রায় ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এর মধ্যে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সরিষা, মসুর, পেঁয়াজ, রসুন এবং কালোজিরা খেতের ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অতিবৃষ্টিতে আবাদি জমির ফসল পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পরেছে। টানা ৩ দিনের ভারী বৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা আর্থিকভাবে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পরেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে গত শনিবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টির কারণে বেশির ভাগ ফসলের খেত পানিতে তলিয়ে যায়। সদ্য বোনা সরিষা, মাষকলাই, ধনিয়া, গম, কালোজিরা মুহূর্তেই ভেসে ওঠে। এ ছাড়া পেঁয়াজ, রসুন, আলুসহ অন্যান্য ফসলের খেত পানিতে ডুবে যায়। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্তও অনেক জমিতে পানি আটকে রয়েছে।
শিবচর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানান, গত রোববার শিবচর উপজেলায় ২৭ মিলিমিটার এবং সোমবার ৩৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টির ফলে নদনদীতে পানি বৃদ্ধিসহ ফসলি জমি তলিয়ে যায়। নদনদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে চরাঞ্চলের ফসলি জমিতে প্রবেশ করেছে। ফলে উপজেলার ৩ হাজার ৯৯৪ হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এরই মধ্যে বোরো বীজতলা ৩০ হেক্টর, সরিষা ৯৭৫ হেক্টর, মসুর ৭৯২ হেক্টর, পেঁয়াজ ৯৩০ হেক্টর, রসুন ৫৬০ হেক্টর, কালোজিরা ২২০ হেক্টর, শাকসবজি ১৮০ হেক্টর, গম ৭২ হেক্টর, ধনিয়া ৯৮ হেক্টর, খেসারি ৭৫ হেক্টর, মাষকলাই ৫ হেক্টর, আলু ১২ হেক্টর, ভুট্টা ৩৫ হেক্টর এবং মরিচ ১০ হেক্টর নষ্ট হয়ে গেছে।
উপজেলার বহেরাতলা এলাকার কৃষকেরা বলেন, জমিতে পেঁয়াজ, রসুন, সরিষা, খেসারিসহ নানা জাতের ফসলের চাষ করা হয়েছে। তা ছাড়া এ এলাকার বেশির ভাগ জমি নিচু। ফলে কোনো কোনো জমিতে প্রায় হাঁটু পানি জমে গেছে। সব ফসল নষ্ট হয়ে গেছে।
শিবচরে নলগোড়া এলাকার কৃষকেরা বলেন, জমিতে সেচ পাম্প করে পানি সরাতে হচ্ছে। বৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। যা পুষিয়ে আনা সম্ভব হবে না।
লবজান মোল্লা নামের এক কৃষক বলেন, আমার ছেলে বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়েছিল। সেই টাকা দিয়ে আমি পেঁয়াজ ও রসুন লাগিয়েছিলাম। আমার সব ফসলি জমিতে পানি জমে গেছে। এখন আমি কী করব, কিছুই বুঝতে পারছি না। ফসল নষ্ট হলে আমার অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অনুপম রায় বলেন, অতিবৃষ্টিতে উপজেলার প্রায় সকল স্থানের জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃষ্টিতে নদনদীর পানি বেড়ে ফসলের খেতে কৃত্রিম জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করেছে। ফলে ফসল পানিতে আংশিক নিমজ্জিত রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে অতিবৃষ্টিতে মাদারীপুরের শিবচরে প্রায় ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়ে গেছে। এর মধ্যে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সরিষা, মসুর, পেঁয়াজ, রসুন এবং কালোজিরা খেতের ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অতিবৃষ্টিতে আবাদি জমির ফসল পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় প্রান্তিক কৃষকদের মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পরেছে। টানা ৩ দিনের ভারী বৃষ্টির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত চাষিরা আর্থিকভাবে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পরেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড় জাওয়াদের প্রভাবে গত শনিবার থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টির কারণে বেশির ভাগ ফসলের খেত পানিতে তলিয়ে যায়। সদ্য বোনা সরিষা, মাষকলাই, ধনিয়া, গম, কালোজিরা মুহূর্তেই ভেসে ওঠে। এ ছাড়া পেঁয়াজ, রসুন, আলুসহ অন্যান্য ফসলের খেত পানিতে ডুবে যায়। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্তও অনেক জমিতে পানি আটকে রয়েছে।
শিবচর উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানান, গত রোববার শিবচর উপজেলায় ২৭ মিলিমিটার এবং সোমবার ৩৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বৃষ্টির ফলে নদনদীতে পানি বৃদ্ধিসহ ফসলি জমি তলিয়ে যায়। নদনদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে চরাঞ্চলের ফসলি জমিতে প্রবেশ করেছে। ফলে উপজেলার ৩ হাজার ৯৯৪ হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এরই মধ্যে বোরো বীজতলা ৩০ হেক্টর, সরিষা ৯৭৫ হেক্টর, মসুর ৭৯২ হেক্টর, পেঁয়াজ ৯৩০ হেক্টর, রসুন ৫৬০ হেক্টর, কালোজিরা ২২০ হেক্টর, শাকসবজি ১৮০ হেক্টর, গম ৭২ হেক্টর, ধনিয়া ৯৮ হেক্টর, খেসারি ৭৫ হেক্টর, মাষকলাই ৫ হেক্টর, আলু ১২ হেক্টর, ভুট্টা ৩৫ হেক্টর এবং মরিচ ১০ হেক্টর নষ্ট হয়ে গেছে।
উপজেলার বহেরাতলা এলাকার কৃষকেরা বলেন, জমিতে পেঁয়াজ, রসুন, সরিষা, খেসারিসহ নানা জাতের ফসলের চাষ করা হয়েছে। তা ছাড়া এ এলাকার বেশির ভাগ জমি নিচু। ফলে কোনো কোনো জমিতে প্রায় হাঁটু পানি জমে গেছে। সব ফসল নষ্ট হয়ে গেছে।
শিবচরে নলগোড়া এলাকার কৃষকেরা বলেন, জমিতে সেচ পাম্প করে পানি সরাতে হচ্ছে। বৃষ্টিতে ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। যা পুষিয়ে আনা সম্ভব হবে না।
লবজান মোল্লা নামের এক কৃষক বলেন, আমার ছেলে বিদেশ থেকে টাকা পাঠিয়েছিল। সেই টাকা দিয়ে আমি পেঁয়াজ ও রসুন লাগিয়েছিলাম। আমার সব ফসলি জমিতে পানি জমে গেছে। এখন আমি কী করব, কিছুই বুঝতে পারছি না। ফসল নষ্ট হলে আমার অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা অনুপম রায় বলেন, অতিবৃষ্টিতে উপজেলার প্রায় সকল স্থানের জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বৃষ্টিতে নদনদীর পানি বেড়ে ফসলের খেতে কৃত্রিম জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করেছে। ফলে ফসল পানিতে আংশিক নিমজ্জিত রয়েছে।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৭ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১১ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩১ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে