শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের জাজিরায় আবদুর রশিদ চোকদার নামের এক সাবেক ইউপি সদস্যকে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য। পরিবারের সদস্যদের দাবি, তাঁকে গত সোমবার ফোন করে ডেকে নিয়ে গ্রেপ্তার করে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার পুলিশ। পরদিন মঙ্গলবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বিষয়টি অস্বীকার করেছেন পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুরুজ উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘রশিদ চোকদার ছিনতাই মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। আমরা তাঁকে আটক করে জেলহাজতে পাঠিয়েছি। ওই মামলায় বাকি অভিযুক্তদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তাঁকে কোনো মারধর করা হয়নি বা টাকার জন্য চাপ দেওয়া হয়নি। মামলার তদন্ত চলছে। দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে।’
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাজিরা উপজেলার ছোট কৃষ্ণনগর গ্রামের সেকেন্দার মাদবর, আহাদী বয়াতীকান্দী গ্রামের শাহীন আলম শেখ, মোসলেম ঢালীকান্দী গ্রামের শহিদুল শেখ, আহম্মদ চোকদার ও সাদ্দাম চোকদারের মধ্যে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ও লেনদেন রয়েছে।
একপর্যায়ে তাদের মধ্যে লেনদেন নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। এক মাস আগে ঢাকায় সেকেন্দার মাদবর ও শাহীন আলম শেখ মিলে সাদ্দাম চোকদারকে মারধর করে। এর পরে সাদ্দাম প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সুযোগ খুঁজতে থাকে। গত রোববার (২১ মে) দুপুর ১২টার দিকে মোসলেম ঢালীকান্দী গ্রামে সেকান্দার মাদবর ও শাহীন আলমকে পেয়ে সাদ্দামের লোকজন মারধর করে। এ সময় সেখানে আশপাশের অনেক লোকজন ভিড় করে। অনেকের সঙ্গে সাবেক ইউপি সদস্য আবদুর রশিদ চোকদারের ছেলে বকুল চোকদারও ছিলেন।
পরে এ ঘটনায় মঙ্গলবার (২৩ মে) শাহীন আলম শেখ বাদী হয়ে ৯ জনের নামে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানায় দ্রুত বিচার আইনে ছিনতাই মামলা করেন। সেই মামলায় সাদ্দাম চোকদারসহ অন্যান্য আসামির সঙ্গে আবদুর রশিদ চোকদার এবং তাঁর ছেলে বকুল চোকদার ও সুমন চোকদারকে আসামি করা হয়। কিন্তু মামলা হওয়ার আগের দিনই কথা বলার জন্য আবদুর রশিদ চোকদারকে ফোন করে থানায় ডেকে নিয়ে সারা রাত আটকে রাখা হয়। পরদিন তাঁকে মামলায় ৮ নম্বর আসামি করে জেলে পাঠানো হয়।
আবদুর রশিদ চোকদারের স্ত্রী রমেলা বেগম অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার স্বামী ও ছেলেরা ছিনতাই করেনি। অন্যের ঝামেলায় আমার স্বামী ও ছেলেদের ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার স্বামীকে আটক করে জেলে পাঠিয়েছে পুলিশ। ওই রাতে আমাকে ও আমার ছেলের বউকেও বাড়ি থেকে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। আমাদের সামনেই পুলিশ আমার স্বামীকে চোখ বেঁধে নির্যাতন করেছে। টাকা দেওয়ার জন্য আমাদের বিভিন্ন চাপ ও ভয়ভীতি দেখিয়েছে। তাঁদের নির্যাতন থেকে স্বামীকে বাঁচাতে জমি বিক্রি করে হলেও টাকা দেওয়ার কথা বলতে বাধ্য হয়েছি।’
শরীয়তপুরের জাজিরায় আবদুর রশিদ চোকদার নামের এক সাবেক ইউপি সদস্যকে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্যাতন করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। তিনি উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য। পরিবারের সদস্যদের দাবি, তাঁকে গত সোমবার ফোন করে ডেকে নিয়ে গ্রেপ্তার করে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার পুলিশ। পরদিন মঙ্গলবার তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বিষয়টি অস্বীকার করেছেন পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুরুজ উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘রশিদ চোকদার ছিনতাই মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। আমরা তাঁকে আটক করে জেলহাজতে পাঠিয়েছি। ওই মামলায় বাকি অভিযুক্তদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। তাঁকে কোনো মারধর করা হয়নি বা টাকার জন্য চাপ দেওয়া হয়নি। মামলার তদন্ত চলছে। দ্রুত তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে।’
পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, জাজিরা উপজেলার ছোট কৃষ্ণনগর গ্রামের সেকেন্দার মাদবর, আহাদী বয়াতীকান্দী গ্রামের শাহীন আলম শেখ, মোসলেম ঢালীকান্দী গ্রামের শহিদুল শেখ, আহম্মদ চোকদার ও সাদ্দাম চোকদারের মধ্যে ব্যবসায়িক সম্পর্ক ও লেনদেন রয়েছে।
একপর্যায়ে তাদের মধ্যে লেনদেন নিয়ে বিরোধ দেখা দেয়। এক মাস আগে ঢাকায় সেকেন্দার মাদবর ও শাহীন আলম শেখ মিলে সাদ্দাম চোকদারকে মারধর করে। এর পরে সাদ্দাম প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য সুযোগ খুঁজতে থাকে। গত রোববার (২১ মে) দুপুর ১২টার দিকে মোসলেম ঢালীকান্দী গ্রামে সেকান্দার মাদবর ও শাহীন আলমকে পেয়ে সাদ্দামের লোকজন মারধর করে। এ সময় সেখানে আশপাশের অনেক লোকজন ভিড় করে। অনেকের সঙ্গে সাবেক ইউপি সদস্য আবদুর রশিদ চোকদারের ছেলে বকুল চোকদারও ছিলেন।
পরে এ ঘটনায় মঙ্গলবার (২৩ মে) শাহীন আলম শেখ বাদী হয়ে ৯ জনের নামে পদ্মা সেতু দক্ষিণ থানায় দ্রুত বিচার আইনে ছিনতাই মামলা করেন। সেই মামলায় সাদ্দাম চোকদারসহ অন্যান্য আসামির সঙ্গে আবদুর রশিদ চোকদার এবং তাঁর ছেলে বকুল চোকদার ও সুমন চোকদারকে আসামি করা হয়। কিন্তু মামলা হওয়ার আগের দিনই কথা বলার জন্য আবদুর রশিদ চোকদারকে ফোন করে থানায় ডেকে নিয়ে সারা রাত আটকে রাখা হয়। পরদিন তাঁকে মামলায় ৮ নম্বর আসামি করে জেলে পাঠানো হয়।
আবদুর রশিদ চোকদারের স্ত্রী রমেলা বেগম অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার স্বামী ও ছেলেরা ছিনতাই করেনি। অন্যের ঝামেলায় আমার স্বামী ও ছেলেদের ফাঁসানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার স্বামীকে আটক করে জেলে পাঠিয়েছে পুলিশ। ওই রাতে আমাকে ও আমার ছেলের বউকেও বাড়ি থেকে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। আমাদের সামনেই পুলিশ আমার স্বামীকে চোখ বেঁধে নির্যাতন করেছে। টাকা দেওয়ার জন্য আমাদের বিভিন্ন চাপ ও ভয়ভীতি দেখিয়েছে। তাঁদের নির্যাতন থেকে স্বামীকে বাঁচাতে জমি বিক্রি করে হলেও টাকা দেওয়ার কথা বলতে বাধ্য হয়েছি।’
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৬ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে