নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজারবাগ দরবার ও পীর দিল্লুর রহমানের বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দিতে ১২ জুন পর্যন্ত সময় পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের দুই মাস সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। রাজারবাগ সিন্ডিকেটের দেওয়া মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হওয়া রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির ও এমাদুল হক বশির।
এর আগে হাইকোর্টের নির্দেশে দুদক রাজারবাগ দরবার শরীফ ও পীরের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আংশিক প্রতিবেদন দেয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে পীর দিল্লুর রহমান ও তাঁর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে ৩২ হাজার ২০৫ দশমিক ৯১ শতাংশ জমি, যার মধ্যে পার্বত্য বান্দরবানের লামায় (রাজারবাগ দরবার শরীফের নামে) লিজমূলে ১২টি রাবারবাগানের নামে রয়েছে ৩০ হাজার শতাংশ জমি। মুহম্মদিয়া জামিয়া শরিফের (রাজারবাগ দরবার শরীফ) নামে দেখানো হয়েছে ১ হাজার ৮১৯ দশমিক ৯১ শতাংশ, যার বেশির ভাগই দান হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। আর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে পৈতৃক ও ক্রয় সূত্রে দেখানো হয়েছে ৩৮৬ শতাংশ জমির মালিকানা।
এর বাইরে মতিঝিলে যৌথ সম্পত্তি দেখানো হয়েছে ৬৬ দশমিক ২৮ শতাংশ, যাতে ছয়তলা করে তিনটি বিশাল ভবন রয়েছে। যেখানে রয়েছে রাজারবাগ পীরের মূল আস্তানা। রয়েছে মাসিক আল বাইয়্যেনাত ও দৈনিক আল ইহসান পত্রিকার কার্যালয়। রয়েছে হাসপাতালও। এ ছাড়া রয়েছে পুরোনো ৫৬টি গাড়ি, যা দিয়ে তাদের উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্যদ্রব্য বিক্রি করা হয়। পীর দিল্লুর রহমানের আয়কর নথি এবং ব্যাংক-বিমাসহ বিভিন্ন সংস্থায় থাকা তথ্য থেকে সম্পদের এই বিবরণী প্রস্তুত করা হয়েছে বলে দুদকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী মুহম্মদিয়া জামিয়া শরিফের (রাজারবাগ দরবার শরীফ) ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত আয়কর বিভাগে দাখিলকৃত অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা যায় যে কক্সবাজার, কুমিল্লা, কুষ্টিয়া, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, গাজীপুর, চাঁপাইনবাগঞ্জ, জামালপুর, জয়পুরহাট, দিনাজপুর, নওগাঁ, নীলফামারী, নেত্রকোনা, নরসিংদী, পাবনা, পঞ্চগড়, পিরোজপুর, বগুড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বরগুনা, ভোলা, মানিকগঞ্জ, মৌলভীবাজার, রংপুর, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, শেরপুর, সিরাজগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ এবং খাগড়াছড়ির বিভিন্ন থানার বিভিন্ন মৌজায় ৯০টি দানপত্র দলিলমূলে মোট ১ হাজার ১৭৯ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং ছয়টি দলিলমূলে ৬৩৯ দশিমক ৯৫ শতাংশ জমি ক্রয়সূত্রে মালিকানা অর্জিত হয়, যা ২০২১-২২ করবর্ষের দরবারের আয়কর রিটার্নে অডিট রিপোর্টসহ প্রদর্শিত বলে দেখা যায়।
এর আগে গত বছররে ৫ ডিসেম্বর রাজারবাগ দরবার শরীফের পীর দিল্লুর রহমানের বিষয়ে প্রতিবেদন দেয় পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পীর ও তাঁর সঙ্গী-অনুসারীদের কার্যকলাপ এবং উদ্দেশ্য দেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাদের তত্ত্বাবধানে প্রকাশিত দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত, তাদের প্রকাশিত আরও কয়েকটি বই এবং দরবারের অনুসারীদের বিরুদ্ধে করা মামলা পর্যালোচনা করে সিটিটিসি জানিয়েছে, রাজারবাগ দরবারের নেতারা ‘ধর্মভীরু লোকদের বিপথগামী করতে এবং ইসলামের নামে হত্যা ও জিহাদের দিকে প্ররোচিত করতে ইচ্ছাকৃতভাবে ইসলামের নামে পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করছে। তাদের প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে নানাভাবে ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গিবাদ, ধর্মীয় কুসংস্কার ও সাম্প্রদায়িকতার বিস্তার ঘটছে। তাদের এসব কার্যক্রম সরাসরি সরকারি নীতিমালা, দেশের প্রচলিত আইন, সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং সামাজিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিরোধী বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে রাজারবাগ পীরের বিষয়ে দুই দফা প্রতিবেদন দিয়েছে সিআইডি। গত ৪ জানুয়ারি দাখিল করা প্রতিবেদনে বলা হয়, সারা দেশে অসংখ্য খানকা, মাদ্রাসা, মসজিদসহ নানা ধরনের প্রতিষ্ঠান খুলে সহজ-সরল মানুষকে ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে দরবারের অনুসারী করার চেষ্টা করা হয়। আর এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তাদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার যে অভিযোগ উঠেছে, তারও প্রাথমিক সত্যতা রয়েছে। ভিন্ন মতাবলম্বী ও ভিন্ন ধর্মের মানুষকে, তাদের ভাষায় মালাউনদের হত্যা করা ইমানি দায়িত্ব উল্লেখ করে ফতোয়া দেওয়ার প্রমাণও পাওয়া গেছে, যা মূলত নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবি ও আনসার আল ইসলামের ফতোয়ার অনুরূপ বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
রাজারবাগ দরবার ও পীর দিল্লুর রহমানের বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দিতে ১২ জুন পর্যন্ত সময় পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের দুই মাস সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ বুধবার বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ এই আদেশ দেন। রাজারবাগ সিন্ডিকেটের দেওয়া মিথ্যা মামলায় হয়রানির শিকার হওয়া রিটকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির ও এমাদুল হক বশির।
এর আগে হাইকোর্টের নির্দেশে দুদক রাজারবাগ দরবার শরীফ ও পীরের বিরুদ্ধে তদন্ত করে আংশিক প্রতিবেদন দেয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের বিভিন্ন স্থানে পীর দিল্লুর রহমান ও তাঁর বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে রয়েছে ৩২ হাজার ২০৫ দশমিক ৯১ শতাংশ জমি, যার মধ্যে পার্বত্য বান্দরবানের লামায় (রাজারবাগ দরবার শরীফের নামে) লিজমূলে ১২টি রাবারবাগানের নামে রয়েছে ৩০ হাজার শতাংশ জমি। মুহম্মদিয়া জামিয়া শরিফের (রাজারবাগ দরবার শরীফ) নামে দেখানো হয়েছে ১ হাজার ৮১৯ দশমিক ৯১ শতাংশ, যার বেশির ভাগই দান হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। আর নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে পৈতৃক ও ক্রয় সূত্রে দেখানো হয়েছে ৩৮৬ শতাংশ জমির মালিকানা।
এর বাইরে মতিঝিলে যৌথ সম্পত্তি দেখানো হয়েছে ৬৬ দশমিক ২৮ শতাংশ, যাতে ছয়তলা করে তিনটি বিশাল ভবন রয়েছে। যেখানে রয়েছে রাজারবাগ পীরের মূল আস্তানা। রয়েছে মাসিক আল বাইয়্যেনাত ও দৈনিক আল ইহসান পত্রিকার কার্যালয়। রয়েছে হাসপাতালও। এ ছাড়া রয়েছে পুরোনো ৫৬টি গাড়ি, যা দিয়ে তাদের উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্যদ্রব্য বিক্রি করা হয়। পীর দিল্লুর রহমানের আয়কর নথি এবং ব্যাংক-বিমাসহ বিভিন্ন সংস্থায় থাকা তথ্য থেকে সম্পদের এই বিবরণী প্রস্তুত করা হয়েছে বলে দুদকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী মুহম্মদিয়া জামিয়া শরিফের (রাজারবাগ দরবার শরীফ) ৩০ জুন ২০২১ পর্যন্ত আয়কর বিভাগে দাখিলকৃত অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী দেখা যায় যে কক্সবাজার, কুমিল্লা, কুষ্টিয়া, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, গাজীপুর, চাঁপাইনবাগঞ্জ, জামালপুর, জয়পুরহাট, দিনাজপুর, নওগাঁ, নীলফামারী, নেত্রকোনা, নরসিংদী, পাবনা, পঞ্চগড়, পিরোজপুর, বগুড়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বরগুনা, ভোলা, মানিকগঞ্জ, মৌলভীবাজার, রংপুর, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, শেরপুর, সিরাজগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ এবং খাগড়াছড়ির বিভিন্ন থানার বিভিন্ন মৌজায় ৯০টি দানপত্র দলিলমূলে মোট ১ হাজার ১৭৯ দশমিক ১৬ শতাংশ এবং ছয়টি দলিলমূলে ৬৩৯ দশিমক ৯৫ শতাংশ জমি ক্রয়সূত্রে মালিকানা অর্জিত হয়, যা ২০২১-২২ করবর্ষের দরবারের আয়কর রিটার্নে অডিট রিপোর্টসহ প্রদর্শিত বলে দেখা যায়।
এর আগে গত বছররে ৫ ডিসেম্বর রাজারবাগ দরবার শরীফের পীর দিল্লুর রহমানের বিষয়ে প্রতিবেদন দেয় পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিট। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পীর ও তাঁর সঙ্গী-অনুসারীদের কার্যকলাপ এবং উদ্দেশ্য দেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাদের তত্ত্বাবধানে প্রকাশিত দৈনিক আল ইহসান ও মাসিক আল বাইয়্যিনাত, তাদের প্রকাশিত আরও কয়েকটি বই এবং দরবারের অনুসারীদের বিরুদ্ধে করা মামলা পর্যালোচনা করে সিটিটিসি জানিয়েছে, রাজারবাগ দরবারের নেতারা ‘ধর্মভীরু লোকদের বিপথগামী করতে এবং ইসলামের নামে হত্যা ও জিহাদের দিকে প্ররোচিত করতে ইচ্ছাকৃতভাবে ইসলামের নামে পবিত্র কোরআন ও হাদিসের অপব্যাখ্যা করছে। তাদের প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে নানাভাবে ধর্মীয় উগ্রবাদ ও জঙ্গিবাদ, ধর্মীয় কুসংস্কার ও সাম্প্রদায়িকতার বিস্তার ঘটছে। তাদের এসব কার্যক্রম সরাসরি সরকারি নীতিমালা, দেশের প্রচলিত আইন, সংবিধান ও মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং সামাজিক ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বিরোধী বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে রাজারবাগ পীরের বিষয়ে দুই দফা প্রতিবেদন দিয়েছে সিআইডি। গত ৪ জানুয়ারি দাখিল করা প্রতিবেদনে বলা হয়, সারা দেশে অসংখ্য খানকা, মাদ্রাসা, মসজিদসহ নানা ধরনের প্রতিষ্ঠান খুলে সহজ-সরল মানুষকে ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে দরবারের অনুসারী করার চেষ্টা করা হয়। আর এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে তাদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করার যে অভিযোগ উঠেছে, তারও প্রাথমিক সত্যতা রয়েছে। ভিন্ন মতাবলম্বী ও ভিন্ন ধর্মের মানুষকে, তাদের ভাষায় মালাউনদের হত্যা করা ইমানি দায়িত্ব উল্লেখ করে ফতোয়া দেওয়ার প্রমাণও পাওয়া গেছে, যা মূলত নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবি ও আনসার আল ইসলামের ফতোয়ার অনুরূপ বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে