শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শহীদ পরিবারের কাছে নৈতিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে সমন্বয়কেরা জেলা সফর করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি বলেন, ‘কোন রাজনৈতিক বা সাংগঠনিক সভা করতে সমন্বয়কেরা জেলা সফর করছেন না। শহীদ পরিবারের কাছে দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে জেলা সফর করেছ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। অথচ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে নেতিবাচক পোস্ট আমাদের ব্যথিত করে।’
আজ বুধবার শরীয়তপুরে ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলনে নিহত ও আহতদের সহায়তায় সরকার ১০০ কোটি টাকার ফান্ড গঠন করেছে। ধারাবাহিকভাবে আহত ও নিহত প্রত্যেক পরিবারকে এই ফান্ড থেকে সহায়তা দেওয়া হবে।’
এ সময় তিনি ছাত্র আন্দোলনে শহীদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি প্রতিটি পরিবার থেকে অন্তত একজনের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানান।
এর আগে সকালে কেন্দ্রীয় সমন্বয়কেরা জেলা ও উপজেলা সমন্বয়কদের সঙ্গে বৈঠক করেন। শেষে শহরের একটি রেস্টুরেন্টে ছাত্র আন্দোলনে নিহত ১২ জন শহীদ ও আহত চারটি পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তারা।
এ সময় সমন্বয়কদের কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যরা। সারজিস আলমও কান্না ধরে রাখতে পারেনি।
পরে বেলা ২টার দিকে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সভা শেষে শরীয়তপুর সরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে এক সুধী সমাবেশে বক্তব্য দেন সমন্বয়করা।
শহীদ পরিবারের কাছে নৈতিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে সমন্বয়কেরা জেলা সফর করছেন বলে মন্তব্য করেছেন ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সারজিস আলম। তিনি বলেন, ‘কোন রাজনৈতিক বা সাংগঠনিক সভা করতে সমন্বয়কেরা জেলা সফর করছেন না। শহীদ পরিবারের কাছে দায়বদ্ধতার জায়গা থেকে জেলা সফর করেছ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়করা। অথচ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি নিয়ে নেতিবাচক পোস্ট আমাদের ব্যথিত করে।’
আজ বুধবার শরীয়তপুরে ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘ছাত্র আন্দোলনে নিহত ও আহতদের সহায়তায় সরকার ১০০ কোটি টাকার ফান্ড গঠন করেছে। ধারাবাহিকভাবে আহত ও নিহত প্রত্যেক পরিবারকে এই ফান্ড থেকে সহায়তা দেওয়া হবে।’
এ সময় তিনি ছাত্র আন্দোলনে শহীদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি প্রতিটি পরিবার থেকে অন্তত একজনের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানান।
এর আগে সকালে কেন্দ্রীয় সমন্বয়কেরা জেলা ও উপজেলা সমন্বয়কদের সঙ্গে বৈঠক করেন। শেষে শহরের একটি রেস্টুরেন্টে ছাত্র আন্দোলনে নিহত ১২ জন শহীদ ও আহত চারটি পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তারা।
এ সময় সমন্বয়কদের কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়েন নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যরা। সারজিস আলমও কান্না ধরে রাখতে পারেনি।
পরে বেলা ২টার দিকে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সভা শেষে শরীয়তপুর সরকারি কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে এক সুধী সমাবেশে বক্তব্য দেন সমন্বয়করা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে