নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন ইমরান খান ওরফে মামুন হত্যা মামলায় আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে সোহাগ ওরফে হৃদয় ওরফে আরাভ খানসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক শেখ মাহবুবুর রহমানের সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে তাঁকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন।
জেরা শেষ না হওয়ায় বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের আগামী ২৩ জুলাই পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন। ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী এ এস এম শাহাদাত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত বছর ২১ মার্চ এ মামলায় নিহত মামুনের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম সাক্ষ্য দেন। এ পর্যন্ত ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
সাক্ষ্য গ্রহণের সময় কারাগার থেকে ৬ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাঁদেরকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে আরাভ খান ও তাঁর স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার কেয়া পলাতক রয়েছেন। অন্য আসামিরা হলেন-রহমত উল্লাহ, স্বপন সরকার, মিজান শেখ, আতিক হাসান, সারোয়ার হাসান ও দিদার পাঠান। তাঁরা কারাগারে আছেন।
পুলিশ কর্মকর্তা মামুনকে ২০১৮ সালের ৮ জুলাই রাজধানী বনানী মডেল টাউনের রোড নম্বর ২/৩ বাড়ি নম্বর-৫ অ্যাপার্টমেন্টের দ্বিতীয় তলায় খুন করা হয়। পরে লাশ গুম করার জন্য দুর্বৃত্তরা গাজীপুরের কালীগঞ্জ থানার উলুখোলা রাস্তার পাশে ঝাড়ের মধ্যে পেট্রল দিয়ে পুড়িয়ে ফেলে রাখে। ১০ জুলাই কালিগঞ্জ পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় মামুনের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম বনানী থানায় ১০ জুলাই হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ২০১৯ সালে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
হত্যায় সহযোগিতার কারণে আইনের সংস্পর্শে আসা কিশোরী মেহেরুন্নিসা স্বর্ণা ও ফারিয়া বিনতে মিমের বিরুদ্ধে দোষীপত্র দেওয়া হয়। এই দুজনের বিচার করার জন্য ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এ দোষীপত্রটি পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, রবিউল ইসলাম এখন আরাভ খান নাম ধারণ করে দুবাইয়ে আছেন। গত বছর অভিজাত জুয়েলারি দোকান উদ্বোধন করে আলোচনায় আসেন তিনি। গত বছর একটি অস্ত্র মামলায় তাঁকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার একটি ট্রাইব্যুনাল।
পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন ইমরান খান ওরফে মামুন হত্যা মামলায় আসামি রবিউল ইসলাম ওরফে সোহাগ ওরফে হৃদয় ওরফে আরাভ খানসহ আটজনের বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক শেখ মাহবুবুর রহমানের সাক্ষ্য গ্রহণ অব্যাহত রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে তাঁকে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জেরা করেন।
জেরা শেষ না হওয়ায় বিচারক ফয়সাল আতিক বিন কাদের আগামী ২৩ জুলাই পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন। ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী এ এস এম শাহাদাত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এর আগে গত বছর ২১ মার্চ এ মামলায় নিহত মামুনের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম সাক্ষ্য দেন। এ পর্যন্ত ২০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে।
সাক্ষ্য গ্রহণের সময় কারাগার থেকে ৬ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে তাঁদেরকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
এ মামলার আসামিদের মধ্যে আরাভ খান ও তাঁর স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার কেয়া পলাতক রয়েছেন। অন্য আসামিরা হলেন-রহমত উল্লাহ, স্বপন সরকার, মিজান শেখ, আতিক হাসান, সারোয়ার হাসান ও দিদার পাঠান। তাঁরা কারাগারে আছেন।
পুলিশ কর্মকর্তা মামুনকে ২০১৮ সালের ৮ জুলাই রাজধানী বনানী মডেল টাউনের রোড নম্বর ২/৩ বাড়ি নম্বর-৫ অ্যাপার্টমেন্টের দ্বিতীয় তলায় খুন করা হয়। পরে লাশ গুম করার জন্য দুর্বৃত্তরা গাজীপুরের কালীগঞ্জ থানার উলুখোলা রাস্তার পাশে ঝাড়ের মধ্যে পেট্রল দিয়ে পুড়িয়ে ফেলে রাখে। ১০ জুলাই কালিগঞ্জ পুলিশ লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় মামুনের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম বনানী থানায় ১০ জুলাই হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ ২০১৯ সালে আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
হত্যায় সহযোগিতার কারণে আইনের সংস্পর্শে আসা কিশোরী মেহেরুন্নিসা স্বর্ণা ও ফারিয়া বিনতে মিমের বিরুদ্ধে দোষীপত্র দেওয়া হয়। এই দুজনের বিচার করার জন্য ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এ দোষীপত্রটি পাঠানো হয়।
উল্লেখ্য, রবিউল ইসলাম এখন আরাভ খান নাম ধারণ করে দুবাইয়ে আছেন। গত বছর অভিজাত জুয়েলারি দোকান উদ্বোধন করে আলোচনায় আসেন তিনি। গত বছর একটি অস্ত্র মামলায় তাঁকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার একটি ট্রাইব্যুনাল।
শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষে নরসিংদীর রায়পুরায় শোকসভা করার অভিযোগে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার উপজেলার পলাশতলী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড এলাকা থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
১৩ মিনিট আগেদগ্ধ ব্যক্তিরা হলেন ওই ভবনের বাসাভাড়া নিয়ে থাকা গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী গ্রামের সবুজ শেখ (৪২), দুই ছেলে রবিউল শেখ (১৯), রমজান শেখ (১৩), দুই মেয়ে তাসনিয়া (৬) তাসফিয়া (২) ও বোন ঝুমুর বেগম (৩৮) এবং ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলার চরনাজিমউদ্দিন গ্রামের আব্বাস উদ্দীন (৩৯)।
২১ মিনিট আগেভোলাগঞ্জের পর জাফলংয়েও লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। গত দুই দিন উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত টাস্কফোর্স অভিযান চালিয়ে সাড়ে ৮ হাজার ঘনফুট পাথর উদ্ধার করেছে। পরে সেগুলো জাফলং জিরো পয়েন্টে প্রতিস্থাপন করা হয়।
২৭ মিনিট আগেসিলেটের ভোলাগঞ্জের সাদাপাথর লুটপাটের পর সেগুলো ভোলাগঞ্জ ও ধোপাগুল এলাকায় ক্রাশার মেশিনে ভাঙার জন্য স্তূপ করে রাখা হয়। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সেগুলো ওই ব্যবসায়ীরা বালু ও মাটি দিয়ে ঢেকে ফেলেন। আজ শুক্রবার সেখানে অভিযান চালিয়ে পথরগুলো উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে