নাজমুল হাসান সাগর, ঢাকা
গায়ে লাল শাড়ি, পায়ে আলতা, মুখে কুমকুম আর অন্যজনের মাথায় মুকুট, পরনে রেশমি পাঞ্জাবি আর মুখে রুমাল। একনজর দেখলেই মনে হবে বিয়ের আসর থেকে সদ্যই উঠে বইমেলায় এসেছেন নবদম্পতি। আজ শুক্রবার মেলায় ঘুরতে থাকা এই নবদম্পতিকে ঘিরে আগ্রহের কমতি ছিল না। রীতিমতো লাইন ধরে ছবি তুলছেন সবাই।
আগ্রহবশত এগিয়ে গিয়ে দেখা গেল, নববধূর হাতে একটি নতুন বই। বইয়ের নাম ‘আজ মিরার বিয়ে’। আর বরের পিঠে সাঁটানো সাদা অফসেট কাগজের পোস্টার। সেটায় লাল রঙে লেখা ‘বইপ্রেমী বর-বধূ’। ‘বই ভালোবাসুন, সুন্দর জীবন গড়ুন’।
ততক্ষণে আর বুঝতে বাকি রইল না—মেলায় আসা নতুন বইয়ের পরিচিতির জন্য এই অভিনব প্রচারণার আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। বইয়ের গায়ে ভালো করে নজর দিতেই পাওয়া গেল ‘আজ মিরার বিয়ে’ নামক উপন্যাসের লেখকের নাম সাইফুল্লাহ নবীন। পাশেই পাওয়া গেল তাঁকে। তিনি নিজেকে একজন লেখক ও অঙ্কনশিল্পী পরিচয় দিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার লেখা মেলায় আসা নতুন উপন্যাস “আজ মিরার বিয়ে” বইয়ের জন্য এমন অভিনব প্রচারণার আশ্রয় নিয়েছি। শুধু যে বইয়ের প্রচার করতেই এই আয়োজন তা কিন্তু নয়। আমি এই নবদম্পতিকে একটি বইপ্রেমী দম্পতি হিসেবে তুলে ধরে মানুষের মনে বইয়ের প্রতি ভালোবাসা ও টান বাড়ানোর বার্তা দিতে চাই। কোনো নবদম্পতির মধ্যে যে ধরনের প্রেম, আগ্রহ বা মনোযোগ থাকে; বইয়ের প্রতিও যেন সবার এমনটা থাকে। আমি লেখক হলেও আমার ভেতরে শিল্পীসত্তা বাস করে। তাই এ ধরনের নাটকীয়তা সহজেই করতে পারি। মানুষ এগুলো গ্রহণও করে দ্রুত। প্রমাণ আপনি এখানেই দেখতে পাচ্ছেন।’
প্রচারণায় বধূর মডেল হয়েছেন তুলতুল মহান্ত। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা সাহিত্যের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। মানুষকে বই পড়ায় উৎসাহিত করার বার্তা দিতে পারার সঙ্গে দীর্ঘ সময় লাইনে থেকে মানুষের সেলফি তোলার আগ্রহও বেশ আনন্দ দিয়েছে তাঁকে।
বরের ভূমিকায় ছিলেন নবাব আলিবর্দী। একটি বাইং হাউসে চাকরি করেন। সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসা থেকেই এমন প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন তিনি।
এই প্রচারণার মূল পরিকল্পনাকারী সাইফুল্লাহ নবীন একজন ‘আর্ট’ শিল্পী। বইমেলার স্টল সজ্জার কাজ তিনি করেন। স্টলে স্টলে শোলা দিয়ে করা কারুকাজ তাঁর হাতেই হয়। তাই এই মেলার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক অনেক পুরোনো ও গভীর। এবারের মেলায় এসেছে প্রথম উপন্যাস ‘আজ মিরার বিয়ে’। অবশ্য আর্টের কাজে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি নেই তাঁর। মেহেন্দীগঞ্জের পাতারহাট আরসি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে ঢাকায় আসেন।
গায়ে লাল শাড়ি, পায়ে আলতা, মুখে কুমকুম আর অন্যজনের মাথায় মুকুট, পরনে রেশমি পাঞ্জাবি আর মুখে রুমাল। একনজর দেখলেই মনে হবে বিয়ের আসর থেকে সদ্যই উঠে বইমেলায় এসেছেন নবদম্পতি। আজ শুক্রবার মেলায় ঘুরতে থাকা এই নবদম্পতিকে ঘিরে আগ্রহের কমতি ছিল না। রীতিমতো লাইন ধরে ছবি তুলছেন সবাই।
আগ্রহবশত এগিয়ে গিয়ে দেখা গেল, নববধূর হাতে একটি নতুন বই। বইয়ের নাম ‘আজ মিরার বিয়ে’। আর বরের পিঠে সাঁটানো সাদা অফসেট কাগজের পোস্টার। সেটায় লাল রঙে লেখা ‘বইপ্রেমী বর-বধূ’। ‘বই ভালোবাসুন, সুন্দর জীবন গড়ুন’।
ততক্ষণে আর বুঝতে বাকি রইল না—মেলায় আসা নতুন বইয়ের পরিচিতির জন্য এই অভিনব প্রচারণার আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। বইয়ের গায়ে ভালো করে নজর দিতেই পাওয়া গেল ‘আজ মিরার বিয়ে’ নামক উপন্যাসের লেখকের নাম সাইফুল্লাহ নবীন। পাশেই পাওয়া গেল তাঁকে। তিনি নিজেকে একজন লেখক ও অঙ্কনশিল্পী পরিচয় দিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার লেখা মেলায় আসা নতুন উপন্যাস “আজ মিরার বিয়ে” বইয়ের জন্য এমন অভিনব প্রচারণার আশ্রয় নিয়েছি। শুধু যে বইয়ের প্রচার করতেই এই আয়োজন তা কিন্তু নয়। আমি এই নবদম্পতিকে একটি বইপ্রেমী দম্পতি হিসেবে তুলে ধরে মানুষের মনে বইয়ের প্রতি ভালোবাসা ও টান বাড়ানোর বার্তা দিতে চাই। কোনো নবদম্পতির মধ্যে যে ধরনের প্রেম, আগ্রহ বা মনোযোগ থাকে; বইয়ের প্রতিও যেন সবার এমনটা থাকে। আমি লেখক হলেও আমার ভেতরে শিল্পীসত্তা বাস করে। তাই এ ধরনের নাটকীয়তা সহজেই করতে পারি। মানুষ এগুলো গ্রহণও করে দ্রুত। প্রমাণ আপনি এখানেই দেখতে পাচ্ছেন।’
প্রচারণায় বধূর মডেল হয়েছেন তুলতুল মহান্ত। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা সাহিত্যের তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী। মানুষকে বই পড়ায় উৎসাহিত করার বার্তা দিতে পারার সঙ্গে দীর্ঘ সময় লাইনে থেকে মানুষের সেলফি তোলার আগ্রহও বেশ আনন্দ দিয়েছে তাঁকে।
বরের ভূমিকায় ছিলেন নবাব আলিবর্দী। একটি বাইং হাউসে চাকরি করেন। সাহিত্যের প্রতি ভালোবাসা থেকেই এমন প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন তিনি।
এই প্রচারণার মূল পরিকল্পনাকারী সাইফুল্লাহ নবীন একজন ‘আর্ট’ শিল্পী। বইমেলার স্টল সজ্জার কাজ তিনি করেন। স্টলে স্টলে শোলা দিয়ে করা কারুকাজ তাঁর হাতেই হয়। তাই এই মেলার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক অনেক পুরোনো ও গভীর। এবারের মেলায় এসেছে প্রথম উপন্যাস ‘আজ মিরার বিয়ে’। অবশ্য আর্টের কাজে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি নেই তাঁর। মেহেন্দীগঞ্জের পাতারহাট আরসি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করে ঢাকায় আসেন।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩ ঘণ্টা আগে