নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। সেখানে শেয়ার করা একটি ছবিতে দেখা যায়, কোনো একটি পাম্পের মেশিনের গায়ে একটি নির্দেশনা সাঁটানো রয়েছে। তাতে লেখা, ‘জ্বালানি ব্যবহার সাশ্রয়ের নিমিত্তে মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০.০০ টাকার অকটেন এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ ৩০০০.০০ টাকার অকটেন/ডিজেল নেয়া যাবে।’
তবে আজ বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বেশ কয়েকটি জ্বালানি পাম্পে গিয়ে দেখা যায়, এমন কোনো নির্দেশনা টাঙানো নেই। রাজধানীর সেনপাড়া পর্বতা, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, এলেনবাড়ি এবং মালিবাগ এলাকার বিভিন্ন পাম্পে গিয়েও এমন কোনো নির্দেশনা চোখে পড়েনি। অধিকাংশ পাম্পেই জ্বালানির সরবরাহ নিয়মিত রয়েছে বলে জানালেন এসব পাম্প পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা।
শেওড়াপাড়া এলাকার সোবহান ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক ইমরান আহমেদ জানান, তাঁদের কাছে মালিক বা সরকার পক্ষ থেকে কোনো নির্দেশনা আসেনি। একইরকম কথা জানান মিরপুর-১০ নম্বরের কাছাকাছি অবস্থিত মিনার্ভা সিএনজি অ্যান্ড ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপকও।
আগারগাঁও তালতলা এলাকার হাসান ফিলিং অ্যান্ড সার্ভিস সেন্টারের ব্যবস্থাপক আলমগীর মিয়া বলেন, ‘আমরা এখনো সরকার নির্দেশিত দামেই তেল বিক্রি করছি। নতুন কোনো নির্দেশনা আমরা পাইনি। নতুন নির্দেশনা না পাওয়ার আগ পর্যন্ত স্বাভাবিকভাবেই তেল বিক্রি করা হবে।’
তবে ব্যতিক্রম পাওয়া গেল রাজধানীর মালিবাগ এলাকার হাজীপাড়া সিএনজি ফিলিং স্টেশনে। এ স্টেশনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মচারী জানান, গত কয়েক দিন ধরেই তাঁরা তেলের সরবরাহ সংকটে রয়েছেন। ডিপোতে গাড়ি পাঠিয়েও মিলছে না পর্যাপ্ত তেল সরবরাহ। তিনি বলেন, ‘আগে প্রতিদিন দুই গাড়ি তেল আসত। এখন প্রায় দুদিনে আসে এক গাড়ি। যা আসে, তা সন্ধ্যা ৬-৭টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায়।’ এ ছাড়া লোডশেডিংয়ের কারণেও তাঁদের তেল সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটছে বলে জানান তিনি।
এদিকে কয়েকজন মোটরসাইকেল আরোহীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, তাঁরা এখনো কোনা পাম্পেই এমন নির্দেশনা দেখেননি। কোনো পাম্পে গিয়ে তাঁরা নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি তেল নেওয়া যাবে না—এমন পরিস্থিতির মুখোমুখিও হননি।
আগারগাঁওয়ে কথা হয় বাইক রাইডার জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে। তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার পাম্প থেকে পেট্রল/অকটেন নেন তাঁর বাইকে। তিনি বলেন, ‘এখনো কোনো পাম্পে গিয়ে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হইনি।’ তবে পাম্পগুলোর বিষয়ে তাঁর পৃথক অভিযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘যে টাকা দেওয়া হয়, অধিকাংশ পাম্পই তার চেয়ে পরিমাণে কম তেল দেয়।’
নাভিদ নাঈম নামে সংবাদমাধ্যমে কর্মরত এক তরুণ বলেন, ‘আমি নিয়মিতই ট্রাস্ট পাম্প থেকে অকটেন নিই। ঈদের পর গত সপ্তাহেও তেল নিয়েছি। আজ আবার আসলাম। তেল নিয়েছি ৫০০ টাকার। কোনো নির্দেশনা বা কর্মচারীদের পক্ষ থেকে তেল দিতে কোনো আপত্তি দেখিনি। সংকট হতে পারে, তবে এসব বিষয়ে গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকা উচিত।’
এমন কোনো নির্দেশনা বা জ্বালানি তেল নিতে গিয়ে এমন কোনো পরিস্থিতিতে পড়েননি বলে জানিয়েছেন প্রাইভেট কারচালক খালেদ হোসেনও। তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিনে তেল নিতে গিয়ে কোথাও কোনো নির্দেশনা দেখিনি।’
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি ছবি ভাইরাল হয়েছে। সেখানে শেয়ার করা একটি ছবিতে দেখা যায়, কোনো একটি পাম্পের মেশিনের গায়ে একটি নির্দেশনা সাঁটানো রয়েছে। তাতে লেখা, ‘জ্বালানি ব্যবহার সাশ্রয়ের নিমিত্তে মোটরসাইকেলে সর্বোচ্চ ৪০০.০০ টাকার অকটেন এবং গাড়িতে সর্বোচ্চ ৩০০০.০০ টাকার অকটেন/ডিজেল নেয়া যাবে।’
তবে আজ বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার বেশ কয়েকটি জ্বালানি পাম্পে গিয়ে দেখা যায়, এমন কোনো নির্দেশনা টাঙানো নেই। রাজধানীর সেনপাড়া পর্বতা, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, এলেনবাড়ি এবং মালিবাগ এলাকার বিভিন্ন পাম্পে গিয়েও এমন কোনো নির্দেশনা চোখে পড়েনি। অধিকাংশ পাম্পেই জ্বালানির সরবরাহ নিয়মিত রয়েছে বলে জানালেন এসব পাম্প পরিচালনার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিরা।
শেওড়াপাড়া এলাকার সোবহান ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপক ইমরান আহমেদ জানান, তাঁদের কাছে মালিক বা সরকার পক্ষ থেকে কোনো নির্দেশনা আসেনি। একইরকম কথা জানান মিরপুর-১০ নম্বরের কাছাকাছি অবস্থিত মিনার্ভা সিএনজি অ্যান্ড ফিলিং স্টেশনের ব্যবস্থাপকও।
আগারগাঁও তালতলা এলাকার হাসান ফিলিং অ্যান্ড সার্ভিস সেন্টারের ব্যবস্থাপক আলমগীর মিয়া বলেন, ‘আমরা এখনো সরকার নির্দেশিত দামেই তেল বিক্রি করছি। নতুন কোনো নির্দেশনা আমরা পাইনি। নতুন নির্দেশনা না পাওয়ার আগ পর্যন্ত স্বাভাবিকভাবেই তেল বিক্রি করা হবে।’
তবে ব্যতিক্রম পাওয়া গেল রাজধানীর মালিবাগ এলাকার হাজীপাড়া সিএনজি ফিলিং স্টেশনে। এ স্টেশনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মচারী জানান, গত কয়েক দিন ধরেই তাঁরা তেলের সরবরাহ সংকটে রয়েছেন। ডিপোতে গাড়ি পাঠিয়েও মিলছে না পর্যাপ্ত তেল সরবরাহ। তিনি বলেন, ‘আগে প্রতিদিন দুই গাড়ি তেল আসত। এখন প্রায় দুদিনে আসে এক গাড়ি। যা আসে, তা সন্ধ্যা ৬-৭টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায়।’ এ ছাড়া লোডশেডিংয়ের কারণেও তাঁদের তেল সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটছে বলে জানান তিনি।
এদিকে কয়েকজন মোটরসাইকেল আরোহীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, তাঁরা এখনো কোনা পাম্পেই এমন নির্দেশনা দেখেননি। কোনো পাম্পে গিয়ে তাঁরা নির্দিষ্ট পরিমাণের বেশি তেল নেওয়া যাবে না—এমন পরিস্থিতির মুখোমুখিও হননি।
আগারগাঁওয়ে কথা হয় বাইক রাইডার জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে। তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার পাম্প থেকে পেট্রল/অকটেন নেন তাঁর বাইকে। তিনি বলেন, ‘এখনো কোনো পাম্পে গিয়ে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হইনি।’ তবে পাম্পগুলোর বিষয়ে তাঁর পৃথক অভিযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ‘যে টাকা দেওয়া হয়, অধিকাংশ পাম্পই তার চেয়ে পরিমাণে কম তেল দেয়।’
নাভিদ নাঈম নামে সংবাদমাধ্যমে কর্মরত এক তরুণ বলেন, ‘আমি নিয়মিতই ট্রাস্ট পাম্প থেকে অকটেন নিই। ঈদের পর গত সপ্তাহেও তেল নিয়েছি। আজ আবার আসলাম। তেল নিয়েছি ৫০০ টাকার। কোনো নির্দেশনা বা কর্মচারীদের পক্ষ থেকে তেল দিতে কোনো আপত্তি দেখিনি। সংকট হতে পারে, তবে এসব বিষয়ে গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকা উচিত।’
এমন কোনো নির্দেশনা বা জ্বালানি তেল নিতে গিয়ে এমন কোনো পরিস্থিতিতে পড়েননি বলে জানিয়েছেন প্রাইভেট কারচালক খালেদ হোসেনও। তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিনে তেল নিতে গিয়ে কোথাও কোনো নির্দেশনা দেখিনি।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে