সাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নবজাতক জন্ম নেওয়ার পর থেকেই নিখোঁজ হয়। পরে তার মা সুস্থ হয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্তানকে না পেয়ে অবশেষে আট দিন পর ছয়জনের নামে থানায় মামলা করেন। এদিকে মামলার দিন নবজাতককে উদ্ধারসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে ওই চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে এদিন সন্ধ্যায় সাটুরিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই নারী শিউলি আক্তার। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস।
নবজাতকের মা শিউলি আক্তারের বাড়ি মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার নালী গ্রামে। তাঁর স্বামীর নাম জাফর। তিনি অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় তাঁর স্বামী মারা গেছেন বলে জানান। গত ১৯ নভেম্বর উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের নয়াডিঙ্গী বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন রিয়া ক্লিনিক নামে একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ হয় ওই নবজাতক।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন শামছুদ্দিনের ছেলে ইমান আলী (৩৮), ইমান আলীর স্ত্রী ময়না খাতুন (৩২) ও আকতার আলীর স্ত্রী শিরিন আক্তার (২৬) এবং হাসেন আলীর ছেলে ও রিয়া ক্লিনিকের ম্যানেজার আল মামুন (২৫)। তাঁরা সবাই উপজেলার ফুকুরহাটি ইউনিয়নের মাঝিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশ বলছে, রিয়া ক্লিনিকের ম্যানেজার আল মামুনকে ওই ক্লিনিক থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাকিদের নিজ নিজ গ্রামেরবাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্য দুই আসামি শামছুদ্দিন (৬৫) ও নাজমুল (২৬) পলাতক রয়েছেন। তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সাটুরিয়া উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের নয়াডিঙ্গী বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন রিয়া ক্লিনিক থেকে ১৯ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরে ওই নবজাতক চুরি হয়। নবজাতকের মা শিউলি আক্তার সুস্থ হয়ে তাঁর শিশুসন্তানকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় থানায় ছয়জনের নামে মামলা করেন। মামলার ভিত্তিতেই থানার পুলিশ ওই নবজাতককে উদ্ধার ও চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার হওয়া শিরিন আক্তার (পালক মা) বলেন, ‘আমি চুরি করিনি। সাত দিন যাবৎ আমি ওকে লালন-পালন করছি। ১২ বছর যাবৎ আমার বিয়ে হয়েছে। আমাদের কোনো বাচ্চা নেই। নাজমুলের মাধ্যমে ক্লিনিকের সব খরচ বহন করে ওকে পালতে এনেছি। গতকাল রাতে পুলিশ গিয়ে আমাদের থানায় ধরে এনেছে।’
এ বিষয়ে সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নবজাতক চুরির ঘটনায় নবজাতকের মা শিউলি আক্তার গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ওই মামলার ভিত্তিতে সাটুরিয়া থানার পুলিশের দুটি টিম উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিযুক্ত চার আসামিকে গ্রেপ্তার ও চুরি হওয়া নবজাতককে উদ্ধার করেছে। আসামিদের আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নবজাতক জন্ম নেওয়ার পর থেকেই নিখোঁজ হয়। পরে তার মা সুস্থ হয়ে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও সন্তানকে না পেয়ে অবশেষে আট দিন পর ছয়জনের নামে থানায় মামলা করেন। এদিকে মামলার দিন নবজাতককে উদ্ধারসহ চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গতকাল শনিবার রাত ১০টার দিকে ওই চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে এদিন সন্ধ্যায় সাটুরিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই নারী শিউলি আক্তার। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস।
নবজাতকের মা শিউলি আক্তারের বাড়ি মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার নালী গ্রামে। তাঁর স্বামীর নাম জাফর। তিনি অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় তাঁর স্বামী মারা গেছেন বলে জানান। গত ১৯ নভেম্বর উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের নয়াডিঙ্গী বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন রিয়া ক্লিনিক নামে একটি বেসরকারি হাসপাতাল থেকে নিখোঁজ হয় ওই নবজাতক।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন শামছুদ্দিনের ছেলে ইমান আলী (৩৮), ইমান আলীর স্ত্রী ময়না খাতুন (৩২) ও আকতার আলীর স্ত্রী শিরিন আক্তার (২৬) এবং হাসেন আলীর ছেলে ও রিয়া ক্লিনিকের ম্যানেজার আল মামুন (২৫)। তাঁরা সবাই উপজেলার ফুকুরহাটি ইউনিয়নের মাঝিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।
পুলিশ বলছে, রিয়া ক্লিনিকের ম্যানেজার আল মামুনকে ওই ক্লিনিক থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। বাকিদের নিজ নিজ গ্রামেরবাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্য দুই আসামি শামছুদ্দিন (৬৫) ও নাজমুল (২৬) পলাতক রয়েছেন। তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, সাটুরিয়া উপজেলার ধানকোড়া ইউনিয়নের নয়াডিঙ্গী বাসস্ট্যান্ড-সংলগ্ন রিয়া ক্লিনিক থেকে ১৯ নভেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরে ওই নবজাতক চুরি হয়। নবজাতকের মা শিউলি আক্তার সুস্থ হয়ে তাঁর শিশুসন্তানকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় থানায় ছয়জনের নামে মামলা করেন। মামলার ভিত্তিতেই থানার পুলিশ ওই নবজাতককে উদ্ধার ও চারজনকে গ্রেপ্তার করে।
গ্রেপ্তার হওয়া শিরিন আক্তার (পালক মা) বলেন, ‘আমি চুরি করিনি। সাত দিন যাবৎ আমি ওকে লালন-পালন করছি। ১২ বছর যাবৎ আমার বিয়ে হয়েছে। আমাদের কোনো বাচ্চা নেই। নাজমুলের মাধ্যমে ক্লিনিকের সব খরচ বহন করে ওকে পালতে এনেছি। গতকাল রাতে পুলিশ গিয়ে আমাদের থানায় ধরে এনেছে।’
এ বিষয়ে সাটুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুকুমার বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নবজাতক চুরির ঘটনায় নবজাতকের মা শিউলি আক্তার গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় বাদী হয়ে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। ওই মামলার ভিত্তিতে সাটুরিয়া থানার পুলিশের দুটি টিম উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিযুক্ত চার আসামিকে গ্রেপ্তার ও চুরি হওয়া নবজাতককে উদ্ধার করেছে। আসামিদের আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৭ ঘণ্টা আগে