ঢাবি প্রতিনিধি
সিজিপিএ শর্ত শিথিল করে সর্বোচ্চ তিন কোর্স পর্যন্ত মানোন্নয়ন দিয়ে পরবর্তী বর্ষে চূড়ান্ত পরীক্ষায় সুযোগ প্রদানের দাবিতে আন্দোলনে নামেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার নীলক্ষেত মোড় অবরোধ করেন তাঁরা। অবরোধের প্রায় ছয় ঘণ্টা পর সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে তাঁরা অবরোধ তুলে নিয়েছেন।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও ঢাকা কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার মাহমুদ অপু আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করেন।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী মোখলেছুর রহমান রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দুজন প্রতিনিধি এসে আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন, ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করেছেন। ২৯ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় একটি সিদ্ধান্ত আসবে বলে তাঁরা জানিয়েছেন। ২৯ আগস্ট তারিখ থেকে তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা হওয়ার কথা, সেটাও স্থগিত করা হয়েছে। এ নিয়ে একটি নোটিশও পেয়েছি। মিটিংয়ের পর যদি কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত না আসে তাহলে আবার আন্দোলন হবে। আন্দোলন করে দাবি আদায় করা হবে।’
মৌখিক আশ্বাস দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন প্রতিনিধির নাম পরিচয় জানেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে রবিন বলেন, ‘তাঁরা প্রতিনিধি বলেছেন। তাঁদের নাম-পরিচয় জিজ্ঞেস করা হয়নি। তবে দেখে শিক্ষক মনে হয়েছে।’
এ বিষয়ে সাত কলেজের প্রধান সমন্বয়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাদের পরীক্ষার তারিখ আমরা পিছিয়েছি। তাদের দাবির যৌক্তিকতা দেখা এবং দাবি যৌক্তিক হলে কতটুকু সমাধান করা যায় সে জন্য তাদের পরীক্ষার তারিখ পেছানো হয়েছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিনিধি গিয়েছেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিনিধি যায়নি। তবে সরকারি সংস্থাগুলোর লোকজন, বিভিন্ন কলেজের শিক্ষক আমার কাছে এ ব্যাপারে জানতে এসেছিল। তাদের কেউ গেছে কি না, আমার জানা নেই।’
উল্লেখ্য, দাবি আদায় করতে কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। ১৭ আগস্ট রাজধানীর নীলক্ষেত মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। পরবর্তীকালে একটি প্রতিনিধিদল ইডেন কলেজের অধ্যক্ষ ও অধিভুক্ত সাত কলেজের সমন্বয়ক (ফোকাল পয়েন্ট) অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্যের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষ করে ২০ আগস্ট গণ-অনশনের ঘোষণা দেন। পরে সেটি স্থগিত করে ২২ আগস্ট নীলক্ষেত অবরোধ করেন।
সিজিপিএ শর্ত শিথিল করে সর্বোচ্চ তিন কোর্স পর্যন্ত মানোন্নয়ন দিয়ে পরবর্তী বর্ষে চূড়ান্ত পরীক্ষায় সুযোগ প্রদানের দাবিতে আন্দোলনে নামেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার নীলক্ষেত মোড় অবরোধ করেন তাঁরা। অবরোধের প্রায় ছয় ঘণ্টা পর সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে তাঁরা অবরোধ তুলে নিয়েছেন।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও ঢাকা কলেজের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার মাহমুদ অপু আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করেন।
আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থী মোখলেছুর রহমান রবিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দুজন প্রতিনিধি এসে আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন, ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করেছেন। ২৯ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় একটি সিদ্ধান্ত আসবে বলে তাঁরা জানিয়েছেন। ২৯ আগস্ট তারিখ থেকে তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা হওয়ার কথা, সেটাও স্থগিত করা হয়েছে। এ নিয়ে একটি নোটিশও পেয়েছি। মিটিংয়ের পর যদি কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত না আসে তাহলে আবার আন্দোলন হবে। আন্দোলন করে দাবি আদায় করা হবে।’
মৌখিক আশ্বাস দেওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন প্রতিনিধির নাম পরিচয় জানেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে রবিন বলেন, ‘তাঁরা প্রতিনিধি বলেছেন। তাঁদের নাম-পরিচয় জিজ্ঞেস করা হয়নি। তবে দেখে শিক্ষক মনে হয়েছে।’
এ বিষয়ে সাত কলেজের প্রধান সমন্বয়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘তাদের পরীক্ষার তারিখ আমরা পিছিয়েছি। তাদের দাবির যৌক্তিকতা দেখা এবং দাবি যৌক্তিক হলে কতটুকু সমাধান করা যায় সে জন্য তাদের পরীক্ষার তারিখ পেছানো হয়েছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিনিধি গিয়েছেন কি না—এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনো প্রতিনিধি যায়নি। তবে সরকারি সংস্থাগুলোর লোকজন, বিভিন্ন কলেজের শিক্ষক আমার কাছে এ ব্যাপারে জানতে এসেছিল। তাদের কেউ গেছে কি না, আমার জানা নেই।’
উল্লেখ্য, দাবি আদায় করতে কয়েক মাস ধরে আন্দোলন করছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। ১৭ আগস্ট রাজধানীর নীলক্ষেত মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তাঁরা। পরবর্তীকালে একটি প্রতিনিধিদল ইডেন কলেজের অধ্যক্ষ ও অধিভুক্ত সাত কলেজের সমন্বয়ক (ফোকাল পয়েন্ট) অধ্যাপক সুপ্রিয়া ভট্টাচার্যের সঙ্গে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষ করে ২০ আগস্ট গণ-অনশনের ঘোষণা দেন। পরে সেটি স্থগিত করে ২২ আগস্ট নীলক্ষেত অবরোধ করেন।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১০ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪৩ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে