রায়পুরা (নরসিংদী) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরপর দুইটি ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে ট্রেন চলাচলে নেমে এসেছে চরম সিডিউল বিপর্যয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্টেশনে ট্রেন আটকে থাকাসহ নানা সমস্যায় আতঙ্ক-অসন্তোষে যাত্রীরা।
গতকাল শুক্রবার মধ্যরাত থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত নরসিংদীর বিভিন্ন স্টেশনগুলোতে একাধিক ট্রেন আটকে থাকায় যাত্রীরা পড়েছেন অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। অনেকে না খেয়ে রাত কাটিয়েছেন, কেউবা মূল্যবান সময় হারিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
জানা গেছে, শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে একটি কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। পরে একই রুটে একই এলাকায় আরেকটি ট্রেন লাইনচ্যুতির ঘটনায় পুরো রেলপথে ছড়িয়ে পড়ে বিশৃঙ্খলা। এতে নরসিংদীর নরসিংদী, দৌলতকান্দি, মেথিকান্দা, শ্রীনিধী, আমিরগন্জ, খানাবাড়ীসহ বিভিন্ন স্টেশনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ট্রেন আটকে থাকতে দেখা যায়।
ক্ষুব্ধ যাত্রীরা জানান, দেশে রেললাইন রক্ষণাবেক্ষণ ও ট্রেন পরিচালনায় দীর্ঘদিন ধরেই সমন্বয়হীনতা, যন্ত্রপাতির জীর্ণতা এবং জনবল সংকট নিয়ে প্রশ্ন উঠে আসছে। এই ঘটনার পর আরও একবার রেলওয়ের নিরাপত্তা ও সেবার মান নিয়ে সমালোচনা উঠেছে।
চট্টগ্রামগামী ‘মহানগর গোধূলী’ ট্রেনের যাত্রী নাবীদ এহসান বলেন, ‘রাত ১১টায় ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও দেরি করে ১২টায় ছাড়ে। থেমে থেমে এসে এখন পর্যন্ত ট্রেনটি দৌলতকান্দিতে থেমে আছে। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে কক্সবাজারে যাচ্ছিলাম, কিন্তু এখন সেই পরিকল্পনা বাতিল করতেই হচ্ছে। সারারাত নিরাপত্তাহীনতায় কাটিয়েছি।’
ভুক্তভোগী যাত্রী সাকিল হোসেন বলেন, ট্রেন কর্তৃপক্ষের গাফিলতি আগেও দেখেছি, এখনও দেখছি। একই এলাকায় বারবার লাইনচ্যুতি হয় কীভাবে? খাবারের মান অত্যন্ত নিম্নমানের, অথচ দাম আকাশছোঁয়া। সীয়াম মৃধা নামে অপর এক যাত্রী জানান, রাতে না খেয়ে ট্রেনে উঠেছিলাম। পরে স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় ভালো খাবারও পাইনি। সকাল পর্যন্ত না খেয়ে থাকতে হয়েছে। শিশু, নারী ও বৃদ্ধরা সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছেন।
জানতে চাইলে দৌলতকান্দি রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. শরীফ জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরপর দুইটি ট্রেন লাইনচ্যুতি হয়েছে। যার ফলে ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সিডিউল বিপর্যয় হয়েছে। তবে আমরা ঢাকা থেকে পাওয়া নির্দেশনায় রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরপর দুইটি ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ঘটনায় ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে ট্রেন চলাচলে নেমে এসেছে চরম সিডিউল বিপর্যয়। ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্টেশনে ট্রেন আটকে থাকাসহ নানা সমস্যায় আতঙ্ক-অসন্তোষে যাত্রীরা।
গতকাল শুক্রবার মধ্যরাত থেকে শনিবার সকাল পর্যন্ত নরসিংদীর বিভিন্ন স্টেশনগুলোতে একাধিক ট্রেন আটকে থাকায় যাত্রীরা পড়েছেন অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। অনেকে না খেয়ে রাত কাটিয়েছেন, কেউবা মূল্যবান সময় হারিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
জানা গেছে, শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে একটি কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত হয়। পরে একই রুটে একই এলাকায় আরেকটি ট্রেন লাইনচ্যুতির ঘটনায় পুরো রেলপথে ছড়িয়ে পড়ে বিশৃঙ্খলা। এতে নরসিংদীর নরসিংদী, দৌলতকান্দি, মেথিকান্দা, শ্রীনিধী, আমিরগন্জ, খানাবাড়ীসহ বিভিন্ন স্টেশনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ট্রেন আটকে থাকতে দেখা যায়।
ক্ষুব্ধ যাত্রীরা জানান, দেশে রেললাইন রক্ষণাবেক্ষণ ও ট্রেন পরিচালনায় দীর্ঘদিন ধরেই সমন্বয়হীনতা, যন্ত্রপাতির জীর্ণতা এবং জনবল সংকট নিয়ে প্রশ্ন উঠে আসছে। এই ঘটনার পর আরও একবার রেলওয়ের নিরাপত্তা ও সেবার মান নিয়ে সমালোচনা উঠেছে।
চট্টগ্রামগামী ‘মহানগর গোধূলী’ ট্রেনের যাত্রী নাবীদ এহসান বলেন, ‘রাত ১১টায় ট্রেন ছাড়ার কথা থাকলেও দেরি করে ১২টায় ছাড়ে। থেমে থেমে এসে এখন পর্যন্ত ট্রেনটি দৌলতকান্দিতে থেমে আছে। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে কক্সবাজারে যাচ্ছিলাম, কিন্তু এখন সেই পরিকল্পনা বাতিল করতেই হচ্ছে। সারারাত নিরাপত্তাহীনতায় কাটিয়েছি।’
ভুক্তভোগী যাত্রী সাকিল হোসেন বলেন, ট্রেন কর্তৃপক্ষের গাফিলতি আগেও দেখেছি, এখনও দেখছি। একই এলাকায় বারবার লাইনচ্যুতি হয় কীভাবে? খাবারের মান অত্যন্ত নিম্নমানের, অথচ দাম আকাশছোঁয়া। সীয়াম মৃধা নামে অপর এক যাত্রী জানান, রাতে না খেয়ে ট্রেনে উঠেছিলাম। পরে স্টেশনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় ভালো খাবারও পাইনি। সকাল পর্যন্ত না খেয়ে থাকতে হয়েছে। শিশু, নারী ও বৃদ্ধরা সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছেন।
জানতে চাইলে দৌলতকান্দি রেলস্টেশনের স্টেশন মাস্টার মো. শরীফ জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরপর দুইটি ট্রেন লাইনচ্যুতি হয়েছে। যার ফলে ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে ট্রেন চলাচলে ব্যাপক সিডিউল বিপর্যয় হয়েছে। তবে আমরা ঢাকা থেকে পাওয়া নির্দেশনায় রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক করতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে