নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অধস্তন সব আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্ট থেকে জারি করা সার্কুলারে প্রধান বিচারপতির এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়। সেই সঙ্গে অধস্তন সব আদালত ও বিচারকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেওয়া হয়েছে ১১ দফা নির্দেশনা।
সম্প্রতি কয়েকটি জেলায় বিচারকদের সঙ্গে আইনজীবীদের অসদাচরণের ঘটনা ঘটেছে। সবশেষ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনায় ক্ষুব্ধ সারা দেশের বিচারকেরা। এ ছাড়া একটি আদালত ভবন থেকে নথি চুরির ঘটনা ঘটেছে তিন দফায়।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগেও নিরাপত্তা নিয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তবে প্রতিবারই প্রেক্ষাপট ভিন্ন থাকে। একটি আদালত ভবন থেকে কয়েক দফায় নথি চুরির ঘটনা ঘটেছে। তাই সার্বিক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে প্রধান বিচারপতি এই নির্দেশনা দিয়েছেন।
আজ জেলা ও দায়রা জজদের উদ্দেশে জারি করা সার্কুলারে বলা হয়, অধস্তন দেওয়ানি আদালতে মোকদ্দমাগুলোর নথিতে বিচারপ্রার্থী জনগণের মূল দলিলসহ বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র থাকে। আদালতের হেফাজতে থাকা এসব দলিল ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র চুরি বা নষ্ট হলে আদালতের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। তাই অধস্তন সব আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রধান বিচারপতি এসব নির্দেশনা দিয়েছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইজিপি, গণপূর্ত অধিদপ্তর, সব মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, সারা দেশের পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে এই নির্দেশনার অনুলিপি পাঠাতে বলা হয়েছে।
আদালতের নির্দেশনাগুলো হলো: আদালত ও বিচারকদের বাসভবনের সীমানা প্রাচীর সুসংহত করা; আদালত ও ট্রাইব্যুনালের এজলাস, বিভাগ, প্রতিটি ফটক এবং আদালতের বাইরে সিসিটিভি স্থাপন করা; আদালত ভবনের বাইরে ও ভেতরে নিরাপত্তা প্রহরী দিয়ে সার্বক্ষণিক পাহারা দেওয়া; পরীক্ষা করে আদালত ভবনের দরজা-জানালা আরও মজবুত করা এবং ভঙ্গুর দরজা-জানালা নতুন করে স্থাপন করা; আদালত চত্বরে পর্যাপ্ত বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবস্থা করা; মামলা সংশ্লিষ্ট নথিপত্রের নিরাপদ সংরক্ষণের যথাযথ ব্যবস্থা করা; আদালতে ব্যবহারের জন্য মানসম্মত লকার নিশ্চিত করা; আদালত সীমানার চারদিকে সিকিউরিটি পোস্ট স্থাপন করা; জরুরি ভিত্তিতে সারা দেশের আদালত এলাকায় রাতে সার্বক্ষণিক পুলিশের টহল জোরদার করা; অবকাশকালীন আদালত ভবনের বিশেষ নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা; প্রত্যেক আদালত ও ট্রাইব্যুনালের কর্মকালীন পর্যাপ্ত পুলিশ প্রহরার ব্যবস্থা করা।
অধস্তন সব আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সার্বিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। আজ সোমবার সুপ্রিম কোর্ট থেকে জারি করা সার্কুলারে প্রধান বিচারপতির এই উদ্বেগের কথা জানানো হয়। সেই সঙ্গে অধস্তন সব আদালত ও বিচারকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দেওয়া হয়েছে ১১ দফা নির্দেশনা।
সম্প্রতি কয়েকটি জেলায় বিচারকদের সঙ্গে আইনজীবীদের অসদাচরণের ঘটনা ঘটেছে। সবশেষ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ঘটনায় ক্ষুব্ধ সারা দেশের বিচারকেরা। এ ছাড়া একটি আদালত ভবন থেকে নথি চুরির ঘটনা ঘটেছে তিন দফায়।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র মো. মোয়াজ্জেম হোছাইন আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগেও নিরাপত্তা নিয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তবে প্রতিবারই প্রেক্ষাপট ভিন্ন থাকে। একটি আদালত ভবন থেকে কয়েক দফায় নথি চুরির ঘটনা ঘটেছে। তাই সার্বিক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে প্রধান বিচারপতি এই নির্দেশনা দিয়েছেন।
আজ জেলা ও দায়রা জজদের উদ্দেশে জারি করা সার্কুলারে বলা হয়, অধস্তন দেওয়ানি আদালতে মোকদ্দমাগুলোর নথিতে বিচারপ্রার্থী জনগণের মূল দলিলসহ বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র থাকে। আদালতের হেফাজতে থাকা এসব দলিল ও গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র চুরি বা নষ্ট হলে আদালতের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হবে। তাই অধস্তন সব আদালত ও ট্রাইব্যুনালের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রধান বিচারপতি এসব নির্দেশনা দিয়েছেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইজিপি, গণপূর্ত অধিদপ্তর, সব মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, সারা দেশের পুলিশ সুপারসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে এই নির্দেশনার অনুলিপি পাঠাতে বলা হয়েছে।
আদালতের নির্দেশনাগুলো হলো: আদালত ও বিচারকদের বাসভবনের সীমানা প্রাচীর সুসংহত করা; আদালত ও ট্রাইব্যুনালের এজলাস, বিভাগ, প্রতিটি ফটক এবং আদালতের বাইরে সিসিটিভি স্থাপন করা; আদালত ভবনের বাইরে ও ভেতরে নিরাপত্তা প্রহরী দিয়ে সার্বক্ষণিক পাহারা দেওয়া; পরীক্ষা করে আদালত ভবনের দরজা-জানালা আরও মজবুত করা এবং ভঙ্গুর দরজা-জানালা নতুন করে স্থাপন করা; আদালত চত্বরে পর্যাপ্ত বৈদ্যুতিক বাতির ব্যবস্থা করা; মামলা সংশ্লিষ্ট নথিপত্রের নিরাপদ সংরক্ষণের যথাযথ ব্যবস্থা করা; আদালতে ব্যবহারের জন্য মানসম্মত লকার নিশ্চিত করা; আদালত সীমানার চারদিকে সিকিউরিটি পোস্ট স্থাপন করা; জরুরি ভিত্তিতে সারা দেশের আদালত এলাকায় রাতে সার্বক্ষণিক পুলিশের টহল জোরদার করা; অবকাশকালীন আদালত ভবনের বিশেষ নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা; প্রত্যেক আদালত ও ট্রাইব্যুনালের কর্মকালীন পর্যাপ্ত পুলিশ প্রহরার ব্যবস্থা করা।
সিরাজগঞ্জ পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের তৎকালীন সভাপতি গোলাম মোস্তফা হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড ও চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ...
১ মিনিট আগেকক্সবাজারের টেকনাফে মিয়ানমার সীমান্তবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১টি পিস্তল, ৪টি গ্রেনেড, ৩টি মর্টার শেল, ১০টি রাইফেলের গুলি উদ্ধার করেছে বিজিবি
২ মিনিট আগেদিনাজপুরের বোচাগঞ্জ উপজেলার ছাতইল ইউনিয়নের চালান দীঘিরপাড় নামক সীমান্ত এলাকা দিয়ে চারজনকে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
১৭ মিনিট আগেপ্রধান উপদেষ্টা বা তাঁর কার্যালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ না করালে আগামীকাল মঙ্গলবার যমুনা ঘেরাও কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা। আজ সোমবার দুপুরে জাতীয় জাদুঘরের সামনে এই ঘোষণা দেন চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে
২১ মিনিট আগে