নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অ্যাপভিত্তিক অবৈধ সুদের কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার প্রতারক চক্রের দুই চীনাসহ সাতজনকে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। আজ শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাসের আদালত।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নিউ মিরাকল ফিনটেক বিডি নামের প্রতিষ্ঠানের ১৮ জনকে আটক করা হয়। পরে যাচাইবাছাই করে সাতজনকে আদালতে হাজির করা হয়।
রিমান্ডে যাওয়া সাত আসামি হলেন চীনা নাগরিক হি মিংশি ও ইয়াং সিকি, মজুমদার ফজলে গোফরান, আহসান কামাল, হিমেল অর রশিদ, নাজমুস সাকিব ও জেরিন তাসনিম বিনতে ইসলাম।
এর আগে গত মঙ্গল ও বুধবার ডিবির সাইবার অ্যান্ড সিরিয়াস ক্রাইম বিভাগ সুদের কারবারে জড়িত পৃথক প্রতিষ্ঠানের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁরা সরকারি অনুমোদন ছাড়া থান্ডার লাইট টেকনোলজি লিমিটেড, নিউ ভিশন ফিনটেক লিমিটেড ও বেসিক ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির নামে আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করত। গ্রেপ্তার হওয়া সেই পাঁচ আসামিকে এক দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) এ কে এম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'নিউ মিরাকল ফিনটেক বিডির মূল প্রতিষ্ঠান চীনের। বাংলাদেশ ও চায়নার অংশীদারত্বের মাধ্যমে তারা এদেশে ব্যবসা শুরু করে। ব্যবসা বাংলাদেশের আইনসিদ্ধ না। উচ্চ সুদের কারণে অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। আমরা প্রতিষ্ঠানটির ১৮ জনকে আটক করেছিলাম। যাচাইবাছাই করে ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। তাদের দুদিনের রিমান্ডে এনেছে পুলিশ। বাকিদের মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।'
মামলায় অভিযোগে বলা হয়, ঋণদাতা অ্যাপের সার্ভার চীনে অবস্থিত। সেখানে থেকে পরিচালিত হয়। কিছু চীনা নাগরিক বাংলাদেশি নাগরিককে সহায়তার নামে এসব অ্যাপের মাধ্যমে জামানতবিহীন স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার প্রলোভনে গ্রাহক আকৃষ্ট করে। তাদের বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট গ্রাহকেরা ঋণ নিয়ে উচ্চহারে সুদ দিয়ে প্রতারিত হচ্ছে।
অ্যাপভিত্তিক অবৈধ সুদের কারবারে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার প্রতারক চক্রের দুই চীনাসহ সাতজনকে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। আজ শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করলে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার মহানগর হাকিম দেবব্রত বিশ্বাসের আদালত।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নিউ মিরাকল ফিনটেক বিডি নামের প্রতিষ্ঠানের ১৮ জনকে আটক করা হয়। পরে যাচাইবাছাই করে সাতজনকে আদালতে হাজির করা হয়।
রিমান্ডে যাওয়া সাত আসামি হলেন চীনা নাগরিক হি মিংশি ও ইয়াং সিকি, মজুমদার ফজলে গোফরান, আহসান কামাল, হিমেল অর রশিদ, নাজমুস সাকিব ও জেরিন তাসনিম বিনতে ইসলাম।
এর আগে গত মঙ্গল ও বুধবার ডিবির সাইবার অ্যান্ড সিরিয়াস ক্রাইম বিভাগ সুদের কারবারে জড়িত পৃথক প্রতিষ্ঠানের পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁরা সরকারি অনুমোদন ছাড়া থান্ডার লাইট টেকনোলজি লিমিটেড, নিউ ভিশন ফিনটেক লিমিটেড ও বেসিক ডেভেলপমেন্ট সোসাইটির নামে আর্থিক প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করত। গ্রেপ্তার হওয়া সেই পাঁচ আসামিকে এক দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) এ কে এম হাফিজ আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, 'নিউ মিরাকল ফিনটেক বিডির মূল প্রতিষ্ঠান চীনের। বাংলাদেশ ও চায়নার অংশীদারত্বের মাধ্যমে তারা এদেশে ব্যবসা শুরু করে। ব্যবসা বাংলাদেশের আইনসিদ্ধ না। উচ্চ সুদের কারণে অনেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল। আমরা প্রতিষ্ঠানটির ১৮ জনকে আটক করেছিলাম। যাচাইবাছাই করে ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। তাদের দুদিনের রিমান্ডে এনেছে পুলিশ। বাকিদের মুচলেকা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।'
মামলায় অভিযোগে বলা হয়, ঋণদাতা অ্যাপের সার্ভার চীনে অবস্থিত। সেখানে থেকে পরিচালিত হয়। কিছু চীনা নাগরিক বাংলাদেশি নাগরিককে সহায়তার নামে এসব অ্যাপের মাধ্যমে জামানতবিহীন স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার প্রলোভনে গ্রাহক আকৃষ্ট করে। তাদের বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট গ্রাহকেরা ঋণ নিয়ে উচ্চহারে সুদ দিয়ে প্রতারিত হচ্ছে।
আবদুল হালিম বলেন, ‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকব। সামনের জাতীয় নির্বাচনে আমরা প্রতিযোগিতা করব। কিন্তু আমরা হিংসা বা ফ্যাসিবাদ সুযোগ পায়—এ ধরনের কোনো কাজে লিপ্ত হব না। ফ্যাসিবাদবিরোধী স্লোগান ছিল উই ওয়ান্ট জাস্টিস (আমরা ন্যায়বিচার চাই)।’ এ সময় উপস্থিত জনগণের উদ্দেশে তিনি বলেন,
৫ মিনিট আগেআরাফাত বলেন, ‘আমি হিমেলের কাছে গেলে তিনি আমাকে গাড়ি আনতে বলেন। কিন্তু কোনো গাড়িচালক আসতে রাজি হননি। বহু কষ্টে একজনকে রাজি করিয়ে আনার পর এমদাদ পিস্তল বের করেন। আমি এমদাদের হাত থেকে পিস্তল কেড়ে নিয়ে দৌড় দিলে তিনি হিমেলের গলায় দা ধরে হত্যার হুমকি দেন। পরে আমি আবার পিস্তল দিয়ে দিই।’
১২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের পটিয়ায় শিক্ষাগত সনদ জালিয়াতির কারণে ব্যাংকের চাকরি খোয়ানো মো. জাহাঙ্গীর আলম এবার বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতির পদও হারিয়েছেন। সনদ জালিয়াতি প্রমাণিত হওয়ায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে সভাপতির পদ থেকে অব্যাহতি দেয়।
৩৩ মিনিট আগেসামনে চমকপ্রদ বেশ কিছু ঘটনা ঘটবে। অনেক বিষয় আমি জানি। কিন্তু সেটির দুটি দিক আছে। একটা হলো সাময়িক কল্যাণ ও দীর্ঘমেয়াদি চ্যালেঞ্জ। দ্বিতীয়টিকে বলা যায়, কণ্টকময় পথ পাড়ি দিয়ে সাসটেইনেবল অ্যাচিভমেন্ট অর্জন করা।
৪০ মিনিট আগে