গাজীপুর প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘রক্ত ও জীবনের বিনিময়ে ছাত্র-জনতা বাংলাদেশকে মুক্ত করেছে। তাদের জীবনের নিরাপত্তা দিতে হবে। আমরা দেখতে পাচ্ছি খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা এখনো গাজীপুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই সন্ত্রাসীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনো আমার যোদ্ধাদের হুমকি দিচ্ছে।’
আজ শনিবার বিকেলে গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ‘জড়িত’ মোজাম্মেল, রাসেল ও জাহাঙ্গীর এবং আওয়ামী দোসর, সন্ত্রাসীদের আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবিতে গাজীপুর মহানগরীর রাজবাড়ী রোডে আয়োজিত বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও পুলিশ আজ রাতের মধ্যে যদি হামলার সঙ্গে জড়িত খুনিদের গ্রেপ্তার না করে তাহলে আমাদেরকেও তাদের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যেতে হবে।’
সারজিস বলেন, ‘বিগত দিনে গ্রেপ্তার গ্রেপ্তার খেলা দেখতে পেয়েছি। একদল গ্রেপ্তার করে, দুই দিন পর আদালতের বিচারক নামে কিছু ..., যারা খুনি হাসিনার দোসর, তাদেরকে (আসামি) জামিন দিয়ে দেয়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলি খুনির দোসর বিচারকদের অপসারণ করতে হবে। আজকের পর যদি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের কোনো ক্যাডার আমার ভাইদের কোনো হুমকি দেয় তাহলে পরদিন চরম পরিণতি হবে।’
ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক বলেন, ‘গাজীপুরের রাজপথ থেকে একটা কথা স্পষ্ট করে বলি— বাংলাদেশের কোথাও আমার কোনো সহযোদ্ধার গায়ে যদি কেউ হাত দেওয়ার চেষ্টা করে, পুরো দেশ নতুন করে জেগে উঠবে। আমরা যেমন গাজীপুরে আসতে পারি, তেমনি প্রয়োজনে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়তে পারি। স্পষ্ট করে বলছি, গতকালকের হামলায় যেসব সন্ত্রাসীরা জড়িত ছিল, তাদেরকে আজকের মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘রক্ত ও জীবনের বিনিময়ে ছাত্র-জনতা বাংলাদেশকে মুক্ত করেছে। তাদের জীবনের নিরাপত্তা দিতে হবে। আমরা দেখতে পাচ্ছি খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা এখনো গাজীপুরে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এই সন্ত্রাসীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনো আমার যোদ্ধাদের হুমকি দিচ্ছে।’
আজ শনিবার বিকেলে গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ‘জড়িত’ মোজাম্মেল, রাসেল ও জাহাঙ্গীর এবং আওয়ামী দোসর, সন্ত্রাসীদের আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তারের দাবিতে গাজীপুর মহানগরীর রাজবাড়ী রোডে আয়োজিত বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও পুলিশ আজ রাতের মধ্যে যদি হামলার সঙ্গে জড়িত খুনিদের গ্রেপ্তার না করে তাহলে আমাদেরকেও তাদের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যেতে হবে।’
সারজিস বলেন, ‘বিগত দিনে গ্রেপ্তার গ্রেপ্তার খেলা দেখতে পেয়েছি। একদল গ্রেপ্তার করে, দুই দিন পর আদালতের বিচারক নামে কিছু ..., যারা খুনি হাসিনার দোসর, তাদেরকে (আসামি) জামিন দিয়ে দেয়।’
তিনি বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলি খুনির দোসর বিচারকদের অপসারণ করতে হবে। আজকের পর যদি আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের কোনো ক্যাডার আমার ভাইদের কোনো হুমকি দেয় তাহলে পরদিন চরম পরিণতি হবে।’
ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক বলেন, ‘গাজীপুরের রাজপথ থেকে একটা কথা স্পষ্ট করে বলি— বাংলাদেশের কোথাও আমার কোনো সহযোদ্ধার গায়ে যদি কেউ হাত দেওয়ার চেষ্টা করে, পুরো দেশ নতুন করে জেগে উঠবে। আমরা যেমন গাজীপুরে আসতে পারি, তেমনি প্রয়োজনে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়তে পারি। স্পষ্ট করে বলছি, গতকালকের হামলায় যেসব সন্ত্রাসীরা জড়িত ছিল, তাদেরকে আজকের মধ্যে গ্রেপ্তার করতে হবে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৪ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৪ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৪ ঘণ্টা আগে