প্রতিনিধি, মুন্সিগঞ্জ

স্বাস্থ্যবিধি আর কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে লকডাউনের ৮ম দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে। আজ শুক্রবার শিমুলিয়া ঘাটে মানুষ ও যানবাহনের যাতায়াত ছিল চোখে পড়ার মতো।
সরেজমিনে আজ শুক্রবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দেখা গেছে, ফেরি কদম, ফেরি কুঞ্জলতা, ও এনায়েতপুরী আর শাহ্ পরানসহ সব কয়টি ফেরিতে ধারণ ক্ষমতার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ শুধু মাত্র যাত্রী আর স্বল্প সংখ্যক ছোট যানবাহন নিয়ে ফেরি পাড় ততে দেখা যায়। সরকারি বিধিনিষেধ ও স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করেই ফেরিতে গাদাগাদি করে হাজারো যাত্রী পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে।
আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলমান লকডাউনের সময়সীমা আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কসহ ঘাট এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্টে নানা অজুহাত দেখিয়ে স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা না করেই সকাল থেকে ঢাকা ছাড়ছেন অনেকেই। এ ছাড়া ঢাকামুখী কর্মস্থলে ফেরা মানুষের ভিড়ও ছিল অনেক। ঘাটের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের চেকপোস্ট ও ঘাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হলেও যাত্রীরা নানা অজুহাত দিয়ে যাতায়াত করছে। অসুস্থতা, টিকা গ্রহণ ছাড়াও নানা সমস্যার কথা উল্লেখ করে ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে ছুটছে মানুষ।
মাদারীপুরের শিবচরের এক যাত্রী আকবর কবির বলেন, ঈদের আগেই কর্মস্থল থেকে ছুটি হলেও ঈদ কাটিয়েছেন ঢাকায়। তবে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায়, চলমান কঠোর বিধি-নিষেধ আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় তিনিও বাড়ি ফিরছেন।
অন্যদিকে বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছে ঢাকামুখী যাত্রীরা সড়কে পুলিশের চেকপোস্ট এড়িয়ে ছোট ছোট যানবাহন ও মোটরসাইকেলে করে বাড়তি ভাড়া দিয়ে ফিরছে রাজধানীতে। তবে পরিবহন সংকটে তীব্র ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ঢাকামুখী এসব যাত্রীদের। এ ছাড়া দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের প্রায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিয়ে অনেককেই ফিরতে দেখা গেছে গন্তব্যে।
শিমুলিয়া ঘাট এলাকা থেকে ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাসে করে ঢাকায় উদ্দেশ্যে রওনা হতে দেখা গেছে অনেক যাত্রীকে, এসব যানবাহনে যাত্রীদের গুনতে হচ্ছে দুই-তিনগুণ বেশি ভাড়া। ঢাকামুখী আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী, রুবেল মাতবর, কামার হোসেন, মনির মিয়া, রাকিব দেওয়ান, ও আবু নোমান সহ আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী বলেন, পরিবহন সংকটে পথে পথে তীব্র ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে তাদের এ ছাড়া স্বাভাবিক সময়ের থেকে বেশি গুনতে হয়েছে তিনগুণ বেশি ভাড়া। তাদের অভিযোগ কোথাও মানা হয়নি সরকারি বিধিনিষেধ কিংবা স্বাস্থ্যবিধি আর অধিকাংশ মানুষই মুখে পড়েনি মাস্ক, বজায় রাখেনি সামাজিক দূরত্ব। এতে দেশজুড়ে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ আরও বৃদ্ধি পাবে বলেও মনে করছেন তারা।
এ ছাড়া ঘাট এলাকায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত পারাপারের অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে প্রায় ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী ট্রাক সহ প্রায় ৭ শতাধিক যানবাহনকে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশন (বিআইডাব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নৌরুটে বর্তমানে ৪টি রোরো,৪টি মিডিয়াম মিলিয়ে ৮টি ফেরি সচল রেখে সীমিত পরিসরে চলছে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে নদী উত্তাল থাকায় ফেরি পারাপারের দ্বিগুণ সময় লাগছে। সকাল থেকে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়ের কারণে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছে তাঁদের। তাই আরও দুটি ফেরি বাড়িয়ে এই বাড়তি চাপ সামাল দেওয়া হয়েছে।

স্বাস্থ্যবিধি আর কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে লকডাউনের ৮ম দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে। আজ শুক্রবার শিমুলিয়া ঘাটে মানুষ ও যানবাহনের যাতায়াত ছিল চোখে পড়ার মতো।
সরেজমিনে আজ শুক্রবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দেখা গেছে, ফেরি কদম, ফেরি কুঞ্জলতা, ও এনায়েতপুরী আর শাহ্ পরানসহ সব কয়টি ফেরিতে ধারণ ক্ষমতার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ শুধু মাত্র যাত্রী আর স্বল্প সংখ্যক ছোট যানবাহন নিয়ে ফেরি পাড় ততে দেখা যায়। সরকারি বিধিনিষেধ ও স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করেই ফেরিতে গাদাগাদি করে হাজারো যাত্রী পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে।
আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলমান লকডাউনের সময়সীমা আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কসহ ঘাট এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্টে নানা অজুহাত দেখিয়ে স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা না করেই সকাল থেকে ঢাকা ছাড়ছেন অনেকেই। এ ছাড়া ঢাকামুখী কর্মস্থলে ফেরা মানুষের ভিড়ও ছিল অনেক। ঘাটের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের চেকপোস্ট ও ঘাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হলেও যাত্রীরা নানা অজুহাত দিয়ে যাতায়াত করছে। অসুস্থতা, টিকা গ্রহণ ছাড়াও নানা সমস্যার কথা উল্লেখ করে ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে ছুটছে মানুষ।
মাদারীপুরের শিবচরের এক যাত্রী আকবর কবির বলেন, ঈদের আগেই কর্মস্থল থেকে ছুটি হলেও ঈদ কাটিয়েছেন ঢাকায়। তবে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায়, চলমান কঠোর বিধি-নিষেধ আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় তিনিও বাড়ি ফিরছেন।
অন্যদিকে বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছে ঢাকামুখী যাত্রীরা সড়কে পুলিশের চেকপোস্ট এড়িয়ে ছোট ছোট যানবাহন ও মোটরসাইকেলে করে বাড়তি ভাড়া দিয়ে ফিরছে রাজধানীতে। তবে পরিবহন সংকটে তীব্র ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ঢাকামুখী এসব যাত্রীদের। এ ছাড়া দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের প্রায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিয়ে অনেককেই ফিরতে দেখা গেছে গন্তব্যে।
শিমুলিয়া ঘাট এলাকা থেকে ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাসে করে ঢাকায় উদ্দেশ্যে রওনা হতে দেখা গেছে অনেক যাত্রীকে, এসব যানবাহনে যাত্রীদের গুনতে হচ্ছে দুই-তিনগুণ বেশি ভাড়া। ঢাকামুখী আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী, রুবেল মাতবর, কামার হোসেন, মনির মিয়া, রাকিব দেওয়ান, ও আবু নোমান সহ আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী বলেন, পরিবহন সংকটে পথে পথে তীব্র ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে তাদের এ ছাড়া স্বাভাবিক সময়ের থেকে বেশি গুনতে হয়েছে তিনগুণ বেশি ভাড়া। তাদের অভিযোগ কোথাও মানা হয়নি সরকারি বিধিনিষেধ কিংবা স্বাস্থ্যবিধি আর অধিকাংশ মানুষই মুখে পড়েনি মাস্ক, বজায় রাখেনি সামাজিক দূরত্ব। এতে দেশজুড়ে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ আরও বৃদ্ধি পাবে বলেও মনে করছেন তারা।
এ ছাড়া ঘাট এলাকায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত পারাপারের অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে প্রায় ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী ট্রাক সহ প্রায় ৭ শতাধিক যানবাহনকে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশন (বিআইডাব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নৌরুটে বর্তমানে ৪টি রোরো,৪টি মিডিয়াম মিলিয়ে ৮টি ফেরি সচল রেখে সীমিত পরিসরে চলছে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে নদী উত্তাল থাকায় ফেরি পারাপারের দ্বিগুণ সময় লাগছে। সকাল থেকে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়ের কারণে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছে তাঁদের। তাই আরও দুটি ফেরি বাড়িয়ে এই বাড়তি চাপ সামাল দেওয়া হয়েছে।
প্রতিনিধি, মুন্সিগঞ্জ

স্বাস্থ্যবিধি আর কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে লকডাউনের ৮ম দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে। আজ শুক্রবার শিমুলিয়া ঘাটে মানুষ ও যানবাহনের যাতায়াত ছিল চোখে পড়ার মতো।
সরেজমিনে আজ শুক্রবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দেখা গেছে, ফেরি কদম, ফেরি কুঞ্জলতা, ও এনায়েতপুরী আর শাহ্ পরানসহ সব কয়টি ফেরিতে ধারণ ক্ষমতার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ শুধু মাত্র যাত্রী আর স্বল্প সংখ্যক ছোট যানবাহন নিয়ে ফেরি পাড় ততে দেখা যায়। সরকারি বিধিনিষেধ ও স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করেই ফেরিতে গাদাগাদি করে হাজারো যাত্রী পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে।
আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলমান লকডাউনের সময়সীমা আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কসহ ঘাট এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্টে নানা অজুহাত দেখিয়ে স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা না করেই সকাল থেকে ঢাকা ছাড়ছেন অনেকেই। এ ছাড়া ঢাকামুখী কর্মস্থলে ফেরা মানুষের ভিড়ও ছিল অনেক। ঘাটের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের চেকপোস্ট ও ঘাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হলেও যাত্রীরা নানা অজুহাত দিয়ে যাতায়াত করছে। অসুস্থতা, টিকা গ্রহণ ছাড়াও নানা সমস্যার কথা উল্লেখ করে ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে ছুটছে মানুষ।
মাদারীপুরের শিবচরের এক যাত্রী আকবর কবির বলেন, ঈদের আগেই কর্মস্থল থেকে ছুটি হলেও ঈদ কাটিয়েছেন ঢাকায়। তবে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায়, চলমান কঠোর বিধি-নিষেধ আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় তিনিও বাড়ি ফিরছেন।
অন্যদিকে বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছে ঢাকামুখী যাত্রীরা সড়কে পুলিশের চেকপোস্ট এড়িয়ে ছোট ছোট যানবাহন ও মোটরসাইকেলে করে বাড়তি ভাড়া দিয়ে ফিরছে রাজধানীতে। তবে পরিবহন সংকটে তীব্র ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ঢাকামুখী এসব যাত্রীদের। এ ছাড়া দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের প্রায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিয়ে অনেককেই ফিরতে দেখা গেছে গন্তব্যে।
শিমুলিয়া ঘাট এলাকা থেকে ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাসে করে ঢাকায় উদ্দেশ্যে রওনা হতে দেখা গেছে অনেক যাত্রীকে, এসব যানবাহনে যাত্রীদের গুনতে হচ্ছে দুই-তিনগুণ বেশি ভাড়া। ঢাকামুখী আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী, রুবেল মাতবর, কামার হোসেন, মনির মিয়া, রাকিব দেওয়ান, ও আবু নোমান সহ আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী বলেন, পরিবহন সংকটে পথে পথে তীব্র ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে তাদের এ ছাড়া স্বাভাবিক সময়ের থেকে বেশি গুনতে হয়েছে তিনগুণ বেশি ভাড়া। তাদের অভিযোগ কোথাও মানা হয়নি সরকারি বিধিনিষেধ কিংবা স্বাস্থ্যবিধি আর অধিকাংশ মানুষই মুখে পড়েনি মাস্ক, বজায় রাখেনি সামাজিক দূরত্ব। এতে দেশজুড়ে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ আরও বৃদ্ধি পাবে বলেও মনে করছেন তারা।
এ ছাড়া ঘাট এলাকায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত পারাপারের অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে প্রায় ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী ট্রাক সহ প্রায় ৭ শতাধিক যানবাহনকে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশন (বিআইডাব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নৌরুটে বর্তমানে ৪টি রোরো,৪টি মিডিয়াম মিলিয়ে ৮টি ফেরি সচল রেখে সীমিত পরিসরে চলছে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে নদী উত্তাল থাকায় ফেরি পারাপারের দ্বিগুণ সময় লাগছে। সকাল থেকে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়ের কারণে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছে তাঁদের। তাই আরও দুটি ফেরি বাড়িয়ে এই বাড়তি চাপ সামাল দেওয়া হয়েছে।

স্বাস্থ্যবিধি আর কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে লকডাউনের ৮ম দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে। আজ শুক্রবার শিমুলিয়া ঘাটে মানুষ ও যানবাহনের যাতায়াত ছিল চোখে পড়ার মতো।
সরেজমিনে আজ শুক্রবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দেখা গেছে, ফেরি কদম, ফেরি কুঞ্জলতা, ও এনায়েতপুরী আর শাহ্ পরানসহ সব কয়টি ফেরিতে ধারণ ক্ষমতার ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ শুধু মাত্র যাত্রী আর স্বল্প সংখ্যক ছোট যানবাহন নিয়ে ফেরি পাড় ততে দেখা যায়। সরকারি বিধিনিষেধ ও স্বাস্থ্যবিধির তোয়াক্কা না করেই ফেরিতে গাদাগাদি করে হাজারো যাত্রী পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে।
আগামী ৫ আগস্ট পর্যন্ত চলমান লকডাউনের সময়সীমা আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় বৈরী আবহাওয়ার মধ্যেও ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কসহ ঘাট এলাকার বিভিন্ন পয়েন্টে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চেকপোস্টে নানা অজুহাত দেখিয়ে স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা না করেই সকাল থেকে ঢাকা ছাড়ছেন অনেকেই। এ ছাড়া ঢাকামুখী কর্মস্থলে ফেরা মানুষের ভিড়ও ছিল অনেক। ঘাটের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের চেকপোস্ট ও ঘাট এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হলেও যাত্রীরা নানা অজুহাত দিয়ে যাতায়াত করছে। অসুস্থতা, টিকা গ্রহণ ছাড়াও নানা সমস্যার কথা উল্লেখ করে ঢাকা ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে ছুটছে মানুষ।
মাদারীপুরের শিবচরের এক যাত্রী আকবর কবির বলেন, ঈদের আগেই কর্মস্থল থেকে ছুটি হলেও ঈদ কাটিয়েছেন ঢাকায়। তবে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায়, চলমান কঠোর বিধি-নিষেধ আরও বাড়তে পারে এমন আশঙ্কায় তিনিও বাড়ি ফিরছেন।
অন্যদিকে বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়া ঘাটে পৌঁছে ঢাকামুখী যাত্রীরা সড়কে পুলিশের চেকপোস্ট এড়িয়ে ছোট ছোট যানবাহন ও মোটরসাইকেলে করে বাড়তি ভাড়া দিয়ে ফিরছে রাজধানীতে। তবে পরিবহন সংকটে তীব্র ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে ঢাকামুখী এসব যাত্রীদের। এ ছাড়া দীর্ঘ পথ পায়ে হেঁটে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের প্রায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটারেরও বেশি পথ পাড়ি দিয়ে অনেককেই ফিরতে দেখা গেছে গন্তব্যে।
শিমুলিয়া ঘাট এলাকা থেকে ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাসে করে ঢাকায় উদ্দেশ্যে রওনা হতে দেখা গেছে অনেক যাত্রীকে, এসব যানবাহনে যাত্রীদের গুনতে হচ্ছে দুই-তিনগুণ বেশি ভাড়া। ঢাকামুখী আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী, রুবেল মাতবর, কামার হোসেন, মনির মিয়া, রাকিব দেওয়ান, ও আবু নোমান সহ আরও বেশ কয়েকজন যাত্রী বলেন, পরিবহন সংকটে পথে পথে তীব্র ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে তাদের এ ছাড়া স্বাভাবিক সময়ের থেকে বেশি গুনতে হয়েছে তিনগুণ বেশি ভাড়া। তাদের অভিযোগ কোথাও মানা হয়নি সরকারি বিধিনিষেধ কিংবা স্বাস্থ্যবিধি আর অধিকাংশ মানুষই মুখে পড়েনি মাস্ক, বজায় রাখেনি সামাজিক দূরত্ব। এতে দেশজুড়ে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ আরও বৃদ্ধি পাবে বলেও মনে করছেন তারা।
এ ছাড়া ঘাট এলাকায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত পারাপারের অপেক্ষায় থাকতে দেখা গেছে প্রায় ব্যক্তিগত গাড়ি ও পণ্যবাহী ট্রাক সহ প্রায় ৭ শতাধিক যানবাহনকে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশন (বিআইডাব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, নৌরুটে বর্তমানে ৪টি রোরো,৪টি মিডিয়াম মিলিয়ে ৮টি ফেরি সচল রেখে সীমিত পরিসরে চলছে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে নদী উত্তাল থাকায় ফেরি পারাপারের দ্বিগুণ সময় লাগছে। সকাল থেকে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়ের কারণে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়েছে তাঁদের। তাই আরও দুটি ফেরি বাড়িয়ে এই বাড়তি চাপ সামাল দেওয়া হয়েছে।

চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁওয়ে বাসার কাছে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে আহত ইমন দাশ (২৪) নামের এক যুবক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ১৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক মো. মহিবুল্লাহকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় যশোরের পুলিশ সুপার সৈয়দ রফিকুল ইসলাম বরখাস্তের এই আদেশ দেন বলে জানা গেছে।
৭ মিনিট আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এ বছর ৪৫ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর (রাত সাড়ে ৯টা) এ তথ্য জানিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
৮ মিনিট আগে
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
১৫ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁওয়ে বাসার কাছে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে আহত ইমন দাশ (২৪) নামের এক যুবক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ১৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান।
ইমন দাশ চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ধলঘাট ইউনিয়নের দাশপাড়া এলাকার সাগর দাশের ছেলে। তিনি পরিবারের সঙ্গে নগরীর চান্দগাঁও থানার মৌলভীবাজার এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
সাগর দাশের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে প্রবীর নামের একজন নিজেকে ইমনের আত্মীয় পরিচয় দিয়ে বলেন, ‘সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইমন মারা যান। তাঁর বাবা সাগর দাশ এখন কথা বলার মতো অবস্থায় নেই।’
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর নগরের চান্দগাঁওয়ের মৌলভীবাজার এলাকায় নিজ বাসার কাছে ইমনকে এলোপাতাড়ি মারধর ও ছুরিকাঘাত করে একদল যুবক। পরে খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় ৩ ডিসেম্বর পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে এবং ২-৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে চান্দগাঁও থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা করেন ইমনের বাবা সাগর দাশ। মামলায় এজাহারনামীয় আসামিরা হলেন নগরের একই থানা এলাকার বাসিন্দা ও ইমনের পরিচিত নয়ন মহাজন (২৯), কিরণ (৩০), আবু হানিফ (২৮), মহিউদ্দিন শরীফ (২৩) ও মো. নেজামকে (৩৫)।
নগরের কালুরঘাট শিল্প এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় কর্মরত সাগর দাশ ওই মামলার অভিযোগে বলেছেন, তাঁর বড় ছেলে ইমনের পূর্বপরিচিত আসামি নয়ন মহাজন। তাঁদের দুজনের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধ ছিল। ৩০ নভেম্বর ভোরে পূজার ফুল নেওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন ইমন। এ সময় মৌলভীবাজারের ওয়াসা রোডে মরিয়ম ক্লাবের পাশে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করে।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, আসামিরা হত্যার উদ্দেশ্যে কিরিচ, চাপাতি দিয়ে ইমনকে কুপিয়ে জখম করে। পরে খবর পেয়ে সাগর দাশসহ তাঁর পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে গেলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। একপর্যায়ে হুমকি দিয়ে আসামিরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় ইমনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবিরকে একাধিকবার ফোন করা হয়। তবে তিনি কোনো সাড়া দেননি।

চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁওয়ে বাসার কাছে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে আহত ইমন দাশ (২৪) নামের এক যুবক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ১৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান।
ইমন দাশ চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ধলঘাট ইউনিয়নের দাশপাড়া এলাকার সাগর দাশের ছেলে। তিনি পরিবারের সঙ্গে নগরীর চান্দগাঁও থানার মৌলভীবাজার এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
সাগর দাশের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে প্রবীর নামের একজন নিজেকে ইমনের আত্মীয় পরিচয় দিয়ে বলেন, ‘সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইমন মারা যান। তাঁর বাবা সাগর দাশ এখন কথা বলার মতো অবস্থায় নেই।’
এর আগে গত ৩০ নভেম্বর নগরের চান্দগাঁওয়ের মৌলভীবাজার এলাকায় নিজ বাসার কাছে ইমনকে এলোপাতাড়ি মারধর ও ছুরিকাঘাত করে একদল যুবক। পরে খবর পেয়ে পরিবারের লোকজন তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে ভর্তি করেন।
এ ঘটনায় ৩ ডিসেম্বর পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে এবং ২-৩ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে চান্দগাঁও থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা করেন ইমনের বাবা সাগর দাশ। মামলায় এজাহারনামীয় আসামিরা হলেন নগরের একই থানা এলাকার বাসিন্দা ও ইমনের পরিচিত নয়ন মহাজন (২৯), কিরণ (৩০), আবু হানিফ (২৮), মহিউদ্দিন শরীফ (২৩) ও মো. নেজামকে (৩৫)।
নগরের কালুরঘাট শিল্প এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় কর্মরত সাগর দাশ ওই মামলার অভিযোগে বলেছেন, তাঁর বড় ছেলে ইমনের পূর্বপরিচিত আসামি নয়ন মহাজন। তাঁদের দুজনের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধ ছিল। ৩০ নভেম্বর ভোরে পূজার ফুল নেওয়ার উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়েছিলেন ইমন। এ সময় মৌলভীবাজারের ওয়াসা রোডে মরিয়ম ক্লাবের পাশে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা পূর্বপরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাঁর ওপর হামলা করে।
মামলার অভিযোগে আরও বলা হয়, আসামিরা হত্যার উদ্দেশ্যে কিরিচ, চাপাতি দিয়ে ইমনকে কুপিয়ে জখম করে। পরে খবর পেয়ে সাগর দাশসহ তাঁর পরিবারের লোকজন ঘটনাস্থলে গেলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। একপর্যায়ে হুমকি দিয়ে আসামিরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় ইমনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
এ বিষয়ে জানতে চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহেদুল কবিরকে একাধিকবার ফোন করা হয়। তবে তিনি কোনো সাড়া দেননি।

স্বাস্থ্যবিধি আর কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে লকডাউনের ৮ম দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে
৩০ জুলাই ২০২১
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক মো. মহিবুল্লাহকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় যশোরের পুলিশ সুপার সৈয়দ রফিকুল ইসলাম বরখাস্তের এই আদেশ দেন বলে জানা গেছে।
৭ মিনিট আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এ বছর ৪৫ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর (রাত সাড়ে ৯টা) এ তথ্য জানিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
৮ মিনিট আগে
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
১৫ মিনিট আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক মো. মহিবুল্লাহকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় যশোরের পুলিশ সুপার সৈয়দ রফিকুল ইসলাম বরখাস্তের এই আদেশ দেন বলে জানা গেছে।
বরখাস্ত হওয়া মো. মহিবুল্লাহ নড়াইল জেলার বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি যশোর পুলিশ লাইনসে কর্মরত। এর আগে তিনি সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে ছিলেন।
যশোর পুলিশের বরাতে সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুকিত হাসান খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি (মহিবুল্লাহ) গত ২৬ নভেম্বর ১৫ দিনের ছুটি নিয়ে নিজ জেলা নড়াইলে রওনা হন এবং ছুটি শেষে ১২ ডিসেম্বর কর্মস্থলে হাজির হন।
ছুটিকালীন তিনি নড়াইল থেকে সাতক্ষীরায় এসে জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে সংগীত পরিবেশন ও বক্তব্য দেন; যা পুলিশের পেশাদারত্ব ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে। বিষয়টি রেঞ্জ ডিআইজিকে অবহিত করে তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
এর আগে আজ রোববার দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় গান পরিবেশনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
তিন মিনিট ১১ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, সাতক্ষীরা–২ (সদর-দেবহাটা) আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের একটি নির্বাচনী পথসভায় পুলিশের পোশাক পরিহিত মো. মহিবুল্লাহ গান পরিবেশন করেন। মাঝে মাঝে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে দর্শকদের উজ্জীবিত করেন।
সূত্রে জানা গেছে, পথসভাটি ৭ ডিসেম্বরের। সাতক্ষীরা শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাটিয়া আমতলা মোড়ে ওই পথসভা হয়। সভায় ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমির মো. জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের মনোনীত প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক। সভার মাঝপথে মো. মহিবুল্লাহ এই গান পরিবেশন করেন।
আরও জানা গেছে, পুলিশের ওই এএসআই সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে কর্মরত থাকাকালে আগরদাড়ির একটি মাহফিলে ইসলামি গান পরিবেশন করেছিলেন। তাঁর সংগীতে মুগ্ধ হয়ে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক তাঁকে পুরস্কৃত করেন। বাগেরহাটে বদলি হয়ে গেলেও তিনি খোঁজ নিয়ে ওই পথসভায় আসেন।
জানতে চাইলে এএসআই মো. মহিবুল্লাহ বলেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য দিইনি। মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক আমাকে পুরস্কৃত করেছিলেন, সে কারণে আমি ইসলামি একটি সংগীত পরিবেশন করেছি’ বলেই লাইনটি কেটে দেন। পরে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা শহর জামায়াতের সেক্রেটারি খোরশেদ আলম বলেন, ‘পুলিশের পোশাক পরা ওই ব্যক্তি স্টেজে উঠে সংগীত পরিবেশন করতে চান। আমরা নিষেধ করা সত্ত্বেও তিনি সংগীত পরিবেশন করেছেন।’
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুকিত হাসান খাঁন জানান, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য বর্তমানে সাতক্ষীরায় কর্মরত নন। অপর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশের পোশাক পরে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।

সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক মো. মহিবুল্লাহকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় যশোরের পুলিশ সুপার সৈয়দ রফিকুল ইসলাম বরখাস্তের এই আদেশ দেন বলে জানা গেছে।
বরখাস্ত হওয়া মো. মহিবুল্লাহ নড়াইল জেলার বাসিন্দা। বর্তমানে তিনি যশোর পুলিশ লাইনসে কর্মরত। এর আগে তিনি সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে ছিলেন।
যশোর পুলিশের বরাতে সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুকিত হাসান খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি (মহিবুল্লাহ) গত ২৬ নভেম্বর ১৫ দিনের ছুটি নিয়ে নিজ জেলা নড়াইলে রওনা হন এবং ছুটি শেষে ১২ ডিসেম্বর কর্মস্থলে হাজির হন।
ছুটিকালীন তিনি নড়াইল থেকে সাতক্ষীরায় এসে জামায়াতের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে সংগীত পরিবেশন ও বক্তব্য দেন; যা পুলিশের পেশাদারত্ব ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করে। বিষয়টি রেঞ্জ ডিআইজিকে অবহিত করে তাঁকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
এর আগে আজ রোববার দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় গান পরিবেশনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
তিন মিনিট ১১ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, সাতক্ষীরা–২ (সদর-দেবহাটা) আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের একটি নির্বাচনী পথসভায় পুলিশের পোশাক পরিহিত মো. মহিবুল্লাহ গান পরিবেশন করেন। মাঝে মাঝে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে দর্শকদের উজ্জীবিত করেন।
সূত্রে জানা গেছে, পথসভাটি ৭ ডিসেম্বরের। সাতক্ষীরা শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাটিয়া আমতলা মোড়ে ওই পথসভা হয়। সভায় ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমির মো. জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের মনোনীত প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক। সভার মাঝপথে মো. মহিবুল্লাহ এই গান পরিবেশন করেন।
আরও জানা গেছে, পুলিশের ওই এএসআই সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে কর্মরত থাকাকালে আগরদাড়ির একটি মাহফিলে ইসলামি গান পরিবেশন করেছিলেন। তাঁর সংগীতে মুগ্ধ হয়ে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক তাঁকে পুরস্কৃত করেন। বাগেরহাটে বদলি হয়ে গেলেও তিনি খোঁজ নিয়ে ওই পথসভায় আসেন।
জানতে চাইলে এএসআই মো. মহিবুল্লাহ বলেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য দিইনি। মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক আমাকে পুরস্কৃত করেছিলেন, সে কারণে আমি ইসলামি একটি সংগীত পরিবেশন করেছি’ বলেই লাইনটি কেটে দেন। পরে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা শহর জামায়াতের সেক্রেটারি খোরশেদ আলম বলেন, ‘পুলিশের পোশাক পরা ওই ব্যক্তি স্টেজে উঠে সংগীত পরিবেশন করতে চান। আমরা নিষেধ করা সত্ত্বেও তিনি সংগীত পরিবেশন করেছেন।’
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুকিত হাসান খাঁন জানান, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য বর্তমানে সাতক্ষীরায় কর্মরত নন। অপর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশের পোশাক পরে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।

স্বাস্থ্যবিধি আর কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে লকডাউনের ৮ম দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে
৩০ জুলাই ২০২১
চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁওয়ে বাসার কাছে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে আহত ইমন দাশ (২৪) নামের এক যুবক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ১৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এ বছর ৪৫ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর (রাত সাড়ে ৯টা) এ তথ্য জানিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
৮ মিনিট আগে
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
১৫ মিনিট আগেনীলফামারী প্রতিনিধি

নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এ বছর ৪৫ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর (রাত সাড়ে ৯টা) এ তথ্য জানিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
সব শিক্ষার্থীর তথ্য পেলে সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশা কর্তৃপক্ষের। সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজ থেকে সুযোগ পাওয়া ৪৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে ছেলে ১৩ জন ও মেয়ে ৩২ জন।
১২ ডিসেম্বর ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। রোববার পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ আজাদ আবুল কালাম জানান, মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা সংগ্রহ করে এ পর্যন্ত ৪৫ জনের নাম পেয়েছেন। এই নামের তালিকা আরও বাড়বে বলে মনে করছেন।
তিনি বলেন, গত বছরও ৫৩ জন বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুশৃঙ্খল পরিবেশ, পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরূপ ফল করছেন শিক্ষার্থীরা। মূলত শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় প্রতিবছর মেডিকেল ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ধারাবাহিক সফলতা ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে।
উল্লেখ, নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের আগের নাম ছিল সরকারি কারিগরি মহাবিদ্যালয় (টেকনিক্যাল কলেজ)। ২০২০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নাম রাখে। কলেজটিতে শুধু বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। ১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। দেশের সর্ববৃহৎ সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার সুবাদে এখানেও গড়ে ওঠে টেকনিক্যাল স্কুল। উদ্দেশ্য ছিল এখান থেকে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার জন্য দক্ষ, কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন শিক্ষার্থী গড়ে তোলা। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত হয়। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের নাম রয়েছে।

নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এ বছর ৪৫ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর (রাত সাড়ে ৯টা) এ তথ্য জানিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
সব শিক্ষার্থীর তথ্য পেলে সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশা কর্তৃপক্ষের। সৈয়দপুর বিজ্ঞান কলেজ থেকে সুযোগ পাওয়া ৪৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে ছেলে ১৩ জন ও মেয়ে ৩২ জন।
১২ ডিসেম্বর ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। রোববার পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ আজাদ আবুল কালাম জানান, মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের তালিকা সংগ্রহ করে এ পর্যন্ত ৪৫ জনের নাম পেয়েছেন। এই নামের তালিকা আরও বাড়বে বলে মনে করছেন।
তিনি বলেন, গত বছরও ৫৩ জন বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলেন। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুশৃঙ্খল পরিবেশ, পাঠদানে শিক্ষকদের আন্তরিকতা এবং কঠোর তদারকির ফলে প্রতিবছর আশানুরূপ ফল করছেন শিক্ষার্থীরা। মূলত শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় প্রতিবছর মেডিকেল ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ধারাবাহিক সফলতা ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে।
উল্লেখ, নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের আগের নাম ছিল সরকারি কারিগরি মহাবিদ্যালয় (টেকনিক্যাল কলেজ)। ২০২০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় নাম পরিবর্তন করে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ নাম রাখে। কলেজটিতে শুধু বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। ১৯৬৪ সালে দেশের চারটি শিল্পাঞ্চলে টেকনিক্যাল স্কুল গড়ে ওঠে। দেশের সর্ববৃহৎ সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার সুবাদে এখানেও গড়ে ওঠে টেকনিক্যাল স্কুল। উদ্দেশ্য ছিল এখান থেকে সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার জন্য দক্ষ, কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন শিক্ষার্থী গড়ে তোলা। পরে ১৯৭৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি কলেজে উন্নীত হয়। দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শীর্ষ প্রতিষ্ঠান হিসেবে সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজের নাম রয়েছে।

স্বাস্থ্যবিধি আর কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে লকডাউনের ৮ম দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে
৩০ জুলাই ২০২১
চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁওয়ে বাসার কাছে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে আহত ইমন দাশ (২৪) নামের এক যুবক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ১৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক মো. মহিবুল্লাহকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় যশোরের পুলিশ সুপার সৈয়দ রফিকুল ইসলাম বরখাস্তের এই আদেশ দেন বলে জানা গেছে।
৭ মিনিট আগে
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
১৫ মিনিট আগেনাটোর ও লালপুর প্রতিনিধি

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন। নিহত শান্তিরক্ষীদের মধ্যে মাসুদ রানাও রয়েছেন।
মাসুদ রানা নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামের মৃত সাহার উদ্দিনের ছেলে। তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার বড়। তাঁর ছোট দুই ভাই মনিরুল ইসলাম জনি ও রনি আহমেদও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত।
মাসুদের শোকে তাঁর স্ত্রী আসমাউল হুসনা আঁখি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এই দম্পতির আট বছরের মেয়ে আছে। আঁখি বলেন, ‘আমার মেয়েকে এতিম করে সে চলে গেল। বাকি জীবন আমরা কীভাবে কাটাব? গতকালও (শনিবার) আমাদের সঙ্গে সে কথা বলেছিল। আজ সে নেই, ভাবতে পারছি না।’
ছেলের মৃত্যুর খবরে মা মর্জিনা খাতুন (৫৫) বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমার তিন সন্তান সেনাবাহিনীতে। এক সন্তান দেশের জন্য প্রাণ দিল। আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো না। সরকার যেন আমার সন্তানের বিধবা স্ত্রী ও এতিম মেয়ের কথা ভাবে। আমাদের আর কেউ নাই।’
প্রতিবেশীরা জানান, মাসুদ রানা ছিলেন শান্ত ও মিশুক স্বভাবের মানুষ। পরিবারের সুখের স্বপ্ন নিয়ে তিনি শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়েছিলেন।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুলহাস হোসেন সৌরভ বলেন, নিহত মাসুদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
এদিকে আজ রোববার বিকেলে নাটোর আর্মি স্টেডিয়ামের সেনাক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল আলম আবীর নিহত শান্তিরক্ষী মাসুদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি বলেন, শহীদের মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম চলমান রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন যাত্রার মাত্র এক মাস আট দিনের মাথায় সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন করপোরাল মাসুদ রানা। তাঁর মৃত্যুর খবরে নাটোরের লালপুরের বাড়িতে এখন কান্নার রোল উঠেছে।
গতকাল শনিবার সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী নিহত হন। নিহত শান্তিরক্ষীদের মধ্যে মাসুদ রানাও রয়েছেন।
মাসুদ রানা নাটোরের লালপুর উপজেলার আড়বাব ইউনিয়নের বোয়ালিয়াপাড়া গ্রামের মৃত সাহার উদ্দিনের ছেলে। তিন ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার বড়। তাঁর ছোট দুই ভাই মনিরুল ইসলাম জনি ও রনি আহমেদও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত।
মাসুদের শোকে তাঁর স্ত্রী আসমাউল হুসনা আঁখি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এই দম্পতির আট বছরের মেয়ে আছে। আঁখি বলেন, ‘আমার মেয়েকে এতিম করে সে চলে গেল। বাকি জীবন আমরা কীভাবে কাটাব? গতকালও (শনিবার) আমাদের সঙ্গে সে কথা বলেছিল। আজ সে নেই, ভাবতে পারছি না।’
ছেলের মৃত্যুর খবরে মা মর্জিনা খাতুন (৫৫) বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন। কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘আমার তিন সন্তান সেনাবাহিনীতে। এক সন্তান দেশের জন্য প্রাণ দিল। আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থা ভালো না। সরকার যেন আমার সন্তানের বিধবা স্ত্রী ও এতিম মেয়ের কথা ভাবে। আমাদের আর কেউ নাই।’
প্রতিবেশীরা জানান, মাসুদ রানা ছিলেন শান্ত ও মিশুক স্বভাবের মানুষ। পরিবারের সুখের স্বপ্ন নিয়ে তিনি শান্তিরক্ষা মিশনে গিয়েছিলেন।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জুলহাস হোসেন সৌরভ বলেন, নিহত মাসুদের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।
এদিকে আজ রোববার বিকেলে নাটোর আর্মি স্টেডিয়ামের সেনাক্যাম্পের কমান্ডার মেজর মো. নাজমুল আলম আবীর নিহত শান্তিরক্ষী মাসুদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন। তিনি বলেন, শহীদের মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম চলমান রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারকে সব ধরনের সহযোগিতা দেওয়া হবে।

স্বাস্থ্যবিধি আর কঠোর বিধিনিষেধ উপেক্ষা করে লকডাউনের ৮ম দিনে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গিয়েছে
৩০ জুলাই ২০২১
চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁওয়ে বাসার কাছে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে আহত ইমন দাশ (২৪) নামের এক যুবক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ১৪ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে তিনি মারা যান।
২ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগে পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক মো. মহিবুল্লাহকে বরখাস্ত করা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় যশোরের পুলিশ সুপার সৈয়দ রফিকুল ইসলাম বরখাস্তের এই আদেশ দেন বলে জানা গেছে।
৭ মিনিট আগে
নীলফামারীর সৈয়দপুর সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে এ বছর ৪৫ জন শিক্ষার্থী সরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর (রাত সাড়ে ৯টা) এ তথ্য জানিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
৮ মিনিট আগে