ঢামেক প্রতিবেদক
গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে মজুরি বাড়ানোর দাবিতে পোশাকশ্রমিকদের আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত ইসলাম গার্মেন্টসের সুপারভাইজার জালাল উদ্দিন (৩৮) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন। গতকাল শনিবার গভীর রাতে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তাঁর মৃত্যু হয়।
জালাল উদ্দিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী ইনচার্জ (এএসআই) মো. মাসুদ মিয়া। তিনি জানান, গাজীপুর থেকে আসা আহত গার্মেন্টস শ্রমিক জালাল উদ্দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রাতে ঢাকা মেডিকেলে মারা গেছেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
জালাল উদ্দিনের শ্যালক রেজাউল করিম জানান, জালাল উদ্দিনের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া থানায়। তিনি স্ত্রী নার্গিস পারভিন ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে গাজীপুরের কোনাবাড়ী জরুন বাজার এলাকায় থাকতেন। জরুন এলাকার ইসলাম গার্মেন্টসের সুপারভাইজর ছিলেন জালাল। তিনি আরও জানান, গত ৮ নভেম্বর সকাল ৮টার দিকে জরুন এলাকায় মজুরি বাড়ানোর দাবিতে চলা আন্দোলনে পুলিশের চালানো শটগানের গুলিতে আহত হয়েছিলেন জালাল। তাঁর পেটে লেগেছিল গুলি। ওই দিনই তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছিল।
একই দিন ওই আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আঞ্জুয়ারা খাতুন (২৮) নামে এক নারী শ্রমিক নিহত হন। নিহত আঞ্জুয়ারা খাতুন (২৮) সিরাজগঞ্জের কাজীপুর থানার চরগিরিশ গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর বাবা মৃত মন্টু মিয়া। কোনাবাড়ীর জরুন এলাকায় থেকে স্থানীয় ইসলাম গার্মেন্টসে অপারেটর হিসেবে চাকরি করতেন তিনি।
একই দিনে জালাল উদ্দিনকেও (৩৮) গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সে সময় ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানিয়েছিলেন, আহত জালালের পেটে ও হাতে শটগানের গুলি লেগেছিল। তাঁকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে মজুরি বাড়ানোর দাবিতে পোশাকশ্রমিকদের আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত ইসলাম গার্মেন্টসের সুপারভাইজার জালাল উদ্দিন (৩৮) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন। গতকাল শনিবার গভীর রাতে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তাঁর মৃত্যু হয়।
জালাল উদ্দিনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী ইনচার্জ (এএসআই) মো. মাসুদ মিয়া। তিনি জানান, গাজীপুর থেকে আসা আহত গার্মেন্টস শ্রমিক জালাল উদ্দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত রাতে ঢাকা মেডিকেলে মারা গেছেন। তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
জালাল উদ্দিনের শ্যালক রেজাউল করিম জানান, জালাল উদ্দিনের বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া থানায়। তিনি স্ত্রী নার্গিস পারভিন ও একমাত্র মেয়েকে নিয়ে গাজীপুরের কোনাবাড়ী জরুন বাজার এলাকায় থাকতেন। জরুন এলাকার ইসলাম গার্মেন্টসের সুপারভাইজর ছিলেন জালাল। তিনি আরও জানান, গত ৮ নভেম্বর সকাল ৮টার দিকে জরুন এলাকায় মজুরি বাড়ানোর দাবিতে চলা আন্দোলনে পুলিশের চালানো শটগানের গুলিতে আহত হয়েছিলেন জালাল। তাঁর পেটে লেগেছিল গুলি। ওই দিনই তাঁকে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছিল।
একই দিন ওই আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আঞ্জুয়ারা খাতুন (২৮) নামে এক নারী শ্রমিক নিহত হন। নিহত আঞ্জুয়ারা খাতুন (২৮) সিরাজগঞ্জের কাজীপুর থানার চরগিরিশ গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর বাবা মৃত মন্টু মিয়া। কোনাবাড়ীর জরুন এলাকায় থেকে স্থানীয় ইসলাম গার্মেন্টসে অপারেটর হিসেবে চাকরি করতেন তিনি।
একই দিনে জালাল উদ্দিনকেও (৩৮) গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সে সময় ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানিয়েছিলেন, আহত জালালের পেটে ও হাতে শটগানের গুলি লেগেছিল। তাঁকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে